TMC Worker Protest: ৪৮ ঘণ্টাতেই সুর নরম, ‘অপছন্দের প্রার্থী’ বদলে হলেন ‘প্রিয়’! দিদির ‘পছন্দেই’ ভরসা ঘাসফুল কর্মীদের

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 06, 2022 | 6:46 PM

Purba Medinipur TMC worker: গত দু'দিন রাতভর রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ চালিয়েছিল কাঁথি পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা।

Follow Us

পূর্ব মেদিনীপুর: প্রার্থী পছন্দ হয়নি। গত দু’দিন ধরে তাই লাগাতার চলছিল বিক্ষোভ। আর সেই আগুনে প্রথমে ঘৃতাহুতি দেন খোদ মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি। ভোটের আগে মেদিনীপুরের পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন হয়। সেই কমিটির আহ্বায়ক পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। ক্ষুব্ধ হয়ে ফোন করেন সুব্রত বক্সীকেও। তাঁর সঙ্গে বিক্ষোভে যোগ দেন তাঁর অনুগামীরাও। প্রত্যেকের একটাই বক্তব্য তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা প্রত্যেকে শুভেন্দু অনুগামী। যদিও, অখিলবাবুর এই অভিমান বেশিক্ষণ টেকেনি। ঠিক ২৪ ঘণ্টা পর সাংবাদিকদের সাফ জানালেন যে দলের উচ্চ-নেতৃত্বের কথা মতোই চলবেন। কিন্তু মানতে পারেননি তাঁর অনুগামীরা। লাগাতার চালিয়ে যেতে থাকেন বিক্ষোভ। অবশেষে প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর মান ভঞ্জন করে ওই প্রার্থীদের হয়েই প্রচার সারলেন তাঁরা।

রাজ্য জুড়ে ঘাসফুল শিবিরে টিকিট বিতরণ নিয়ে অশান্তি চলছে প্রতি নিয়ত। পূর্ব মেদিনীপুর জেলাও বাদ যায়নি। গত দু’দিন রাতভর রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ চালিয়েছিল কাঁথি পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। তারপরেই ওয়ার্ডের তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা বসে সিদ্ধান্ত নেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মনোনীত প্রার্থী আলেম আলী খানকেই তাঁরা সমর্থন করবেন। বিক্ষোভের ৪৮ ঘণ্টা কাটতে না-কাটতেই জানালেন গ্রামবাসীরা। এতদিন তাঁরা এই প্রার্থীকেই পাশে পেয়েছেন ৷ তাই ওনাকে আবার পেয়ে খুশি এলাকার মানুষ। কারণ হিসেবে জানায়, ‘এত ঝড় ঝাপটা গিয়েছে তাতে আলেমবাবুই তো পাশে ছিলেন।’

এলাকার বাসিন্দা শেখ রাজু বলেন, “আমফান, ইয়াস থেকে শুরু করে বিস্তর বিপদে আমরা দাদাকেই সঙ্গে পেয়েছি। এলাকায় মাটির বাড়ি নেই বললেই চলে। কারণ ওনার চেষ্টাতেই সবাই বাংলা আবাস যোজনার ঘর পেয়েছেন। তাই আমরা ওনাকে আবার চাই।” এলাকার অপর বাসিন্দা আসমা বিবি বলেন, “আমরা যখন বিপদে পড়েছি তখন আলেম ভাই পাশে দাঁড়িয়েছেন। যাঁরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে ওঁরা সিপিএম ও বিজেপির লোক। ভুল বুঝিয়ে ওদের এই সব করিয়েছে। আমারা চাই ওনাকে কারণ আমাদের দিদি টিকিট দিয়েছে। তাই সকাল থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করছি।”

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

পূর্ব মেদিনীপুর: প্রার্থী পছন্দ হয়নি। গত দু’দিন ধরে তাই লাগাতার চলছিল বিক্ষোভ। আর সেই আগুনে প্রথমে ঘৃতাহুতি দেন খোদ মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি। ভোটের আগে মেদিনীপুরের পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন হয়। সেই কমিটির আহ্বায়ক পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। ক্ষুব্ধ হয়ে ফোন করেন সুব্রত বক্সীকেও। তাঁর সঙ্গে বিক্ষোভে যোগ দেন তাঁর অনুগামীরাও। প্রত্যেকের একটাই বক্তব্য তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে তাঁরা প্রত্যেকে শুভেন্দু অনুগামী। যদিও, অখিলবাবুর এই অভিমান বেশিক্ষণ টেকেনি। ঠিক ২৪ ঘণ্টা পর সাংবাদিকদের সাফ জানালেন যে দলের উচ্চ-নেতৃত্বের কথা মতোই চলবেন। কিন্তু মানতে পারেননি তাঁর অনুগামীরা। লাগাতার চালিয়ে যেতে থাকেন বিক্ষোভ। অবশেষে প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর মান ভঞ্জন করে ওই প্রার্থীদের হয়েই প্রচার সারলেন তাঁরা।

রাজ্য জুড়ে ঘাসফুল শিবিরে টিকিট বিতরণ নিয়ে অশান্তি চলছে প্রতি নিয়ত। পূর্ব মেদিনীপুর জেলাও বাদ যায়নি। গত দু’দিন রাতভর রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ চালিয়েছিল কাঁথি পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। তারপরেই ওয়ার্ডের তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা বসে সিদ্ধান্ত নেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মনোনীত প্রার্থী আলেম আলী খানকেই তাঁরা সমর্থন করবেন। বিক্ষোভের ৪৮ ঘণ্টা কাটতে না-কাটতেই জানালেন গ্রামবাসীরা। এতদিন তাঁরা এই প্রার্থীকেই পাশে পেয়েছেন ৷ তাই ওনাকে আবার পেয়ে খুশি এলাকার মানুষ। কারণ হিসেবে জানায়, ‘এত ঝড় ঝাপটা গিয়েছে তাতে আলেমবাবুই তো পাশে ছিলেন।’

এলাকার বাসিন্দা শেখ রাজু বলেন, “আমফান, ইয়াস থেকে শুরু করে বিস্তর বিপদে আমরা দাদাকেই সঙ্গে পেয়েছি। এলাকায় মাটির বাড়ি নেই বললেই চলে। কারণ ওনার চেষ্টাতেই সবাই বাংলা আবাস যোজনার ঘর পেয়েছেন। তাই আমরা ওনাকে আবার চাই।” এলাকার অপর বাসিন্দা আসমা বিবি বলেন, “আমরা যখন বিপদে পড়েছি তখন আলেম ভাই পাশে দাঁড়িয়েছেন। যাঁরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে ওঁরা সিপিএম ও বিজেপির লোক। ভুল বুঝিয়ে ওদের এই সব করিয়েছে। আমারা চাই ওনাকে কারণ আমাদের দিদি টিকিট দিয়েছে। তাই সকাল থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করছি।”

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

Next Article