মেদিনীপুর: মঙ্গলবার বিধান সভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাড়া নেওয়া গেস্ট হাউজ়ে আচমকা পুলিশি অভিযানের অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার পর কার্যত ক্ষোভে ফুঁসতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলনেতাকে। ‘শেষ দেখে ছাড়ার’ হুঁশিয়ারি তাঁর গলায়। শুভেন্দু মনে করছেন, গোটা বিষয়টিই পরিকল্পনা মাফিক করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, গোটা ঘটনার সমস্ত বিবরণ অমিত শাহকে জানিয়েছেন বলেও দাবি করেছেন বিজেপি নেতা।
শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “আমি আইনি পথে এর মোকাবিলা করব। রাতের মধ্যেই সিসিটিভি ফুটেজ নির্বাচন কমিশনকে পাঠাব। যে পুলিশরা গিয়েছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্য়বস্থা নিতে হবে।” এরপরই ক্ষুব্ধ শুভেন্দুকে বলতে শোনা যায়, “এর শেষ দেখে ছাড়ব আমি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি আপনাকে হারিয়েছি, আপনাকে প্রাক্তন করব।”
উল্লেখ্য়, শুভেন্দু গতকাল অভিযোগ করেছিলেন কোনও রকম সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়াই পুলিশ আধিকারিকরা কোলাঘাটে তাঁর ভাড়া নেওয়া গেস্ট হাউজে তল্লাশি করতে গিয়েছিলেন। একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়ে শুভেন্দু বলেন,”সার্চ ওয়ারেন্ট, ভিডিয়োগ্রাফি ছাড়া… আমার বা আমার অনুমোদিত লোকের উপস্থিতি ছাড়া কীভাবে অভিযান হতে পারে? যদি দুটো ভাঙা বন্দুক বা জাল নোট বা মাদক রেখে দেওয়া হয়, তার দায়িত্ব কে নেবে?” বিরোধী দলনেতার স্পষ্ট বক্তব্য, “আমার উপস্থিতিতে যদি সার্চ ওয়ারেন্ট থাকে, হাইকোর্টের অনুমোদন যদি থাকে, আমি অনুমতি দেব। আমি আইন মেনে চলি।” তবে একা শুভেন্দু নন, গতকাল মধ্যরাতে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের আপ্ত-সহায়কের বাড়িতেও চলেছে পুলিশি তল্লাশি। হিরণও একই অভিযোগ করেছিলেন। কোনও রকম কাগজ ছাড়াই পুলিশ নাকি বাড়িতে তল্লাশি করছে।
মেদিনীপুর: মঙ্গলবার বিধান সভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাড়া নেওয়া গেস্ট হাউজ়ে আচমকা পুলিশি অভিযানের অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার পর কার্যত ক্ষোভে ফুঁসতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলনেতাকে। ‘শেষ দেখে ছাড়ার’ হুঁশিয়ারি তাঁর গলায়। শুভেন্দু মনে করছেন, গোটা বিষয়টিই পরিকল্পনা মাফিক করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, গোটা ঘটনার সমস্ত বিবরণ অমিত শাহকে জানিয়েছেন বলেও দাবি করেছেন বিজেপি নেতা।
শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “আমি আইনি পথে এর মোকাবিলা করব। রাতের মধ্যেই সিসিটিভি ফুটেজ নির্বাচন কমিশনকে পাঠাব। যে পুলিশরা গিয়েছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্য়বস্থা নিতে হবে।” এরপরই ক্ষুব্ধ শুভেন্দুকে বলতে শোনা যায়, “এর শেষ দেখে ছাড়ব আমি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি আপনাকে হারিয়েছি, আপনাকে প্রাক্তন করব।”
উল্লেখ্য়, শুভেন্দু গতকাল অভিযোগ করেছিলেন কোনও রকম সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়াই পুলিশ আধিকারিকরা কোলাঘাটে তাঁর ভাড়া নেওয়া গেস্ট হাউজে তল্লাশি করতে গিয়েছিলেন। একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়ে শুভেন্দু বলেন,”সার্চ ওয়ারেন্ট, ভিডিয়োগ্রাফি ছাড়া… আমার বা আমার অনুমোদিত লোকের উপস্থিতি ছাড়া কীভাবে অভিযান হতে পারে? যদি দুটো ভাঙা বন্দুক বা জাল নোট বা মাদক রেখে দেওয়া হয়, তার দায়িত্ব কে নেবে?” বিরোধী দলনেতার স্পষ্ট বক্তব্য, “আমার উপস্থিতিতে যদি সার্চ ওয়ারেন্ট থাকে, হাইকোর্টের অনুমোদন যদি থাকে, আমি অনুমতি দেব। আমি আইন মেনে চলি।” তবে একা শুভেন্দু নন, গতকাল মধ্যরাতে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের আপ্ত-সহায়কের বাড়িতেও চলেছে পুলিশি তল্লাশি। হিরণও একই অভিযোগ করেছিলেন। কোনও রকম কাগজ ছাড়াই পুলিশ নাকি বাড়িতে তল্লাশি করছে।