AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purbo Medinipur: RTI করেও মেলেনি উত্তর, দাগি তালিকায় নাম ডক্টরেট শিক্ষক এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ

Purbo Medinipur Tainted Teacher: এসএসসি কর্তৃক প্রকাশিত ১৮০৪ জনের প্রথম তালিকায় তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর থেকেই তাঁর শিক্ষকতার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। জানা গিয়েছে, তিনি পটাশপুরের কানপুর শ্রীগুরু শিক্ষা নিকেতনের ইতিহাস বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন।

Purbo Medinipur: RTI করেও মেলেনি উত্তর, দাগি তালিকায় নাম ডক্টরেট শিক্ষক এবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ
বাঁ দিকে, তৃণমূল নেতা, ডান দিকে জামাইImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 01, 2025 | 2:56 PM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর:  এসএসসি-র প্রকাশিত দাগি তালিকায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ সদস্য, কোলাঘাট পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষের মেয়ে জামাই। ইতিমধ্যে তাঁদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে, আরেক জন সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছেন এসএসসি-র বিরুদ্ধে। দাগি তালিকার ৯৭৬ নম্বরে নাম রয়েছে তৃণমূলের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ সদস্য পলাশ কুমার বর্মনের। ভগবানপুর ১ ব্লক থেকে নির্বাচিত এই নেতাকে ঘিরে এখন বিতর্ক তুঙ্গে।

এদিকে, এসএসসি কর্তৃক প্রকাশিত ১৮০৪ জনের প্রথম তালিকায় তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর থেকেই তাঁর শিক্ষকতার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। জানা গিয়েছে, তিনি পটাশপুরের কানপুর শ্রীগুরু শিক্ষা নিকেতনের ইতিহাস বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন। যদিও এই অভিযোগের বিষয়ে পলাশ কুমার বর্মন নিজে কিছু বলতে রাজি হননি এবং অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

অপরদিকে কোলাঘাট পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের (পূর্ত ও পরিবহন কর্মাধক্ষ) বকুল শেখর পাঁজার মেয়ে ও জামাই দু’জনের এই দাগি তালিকায় নাম উঠেছে। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, ” আমার মেয়ে ও জামাই নিজেদের যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেয়েছে। আমার জামাই তো ডক্টরেট । ওর বাবা ও মায়ের কথা ভেবেই শেষ মুহূতে অর্থাৎ ২০১৬ সালে চাকরি পেয়েছে। এসএসসি-র এই তালিকা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।”

তালিকায় নাম আসা জামাই ড: দিব্যেন্দু মন্ডল বর্তমানে কলকাতার উল্টোডাঙ্গা হাই স্কুল কর্মরত। মেয়ে মৌমিতা পাঁজা মন্ডল ইসলামপুর হাই স্কুল, উত্তর দিনাজপুরে শিক্ষকতা করেন। যদিও দিব্যেন্দু এই মুহূর্তে দিল্লিতে রয়েছেন। তিনি ফোনে জানান,  দাগি তালিকায় নাম থাকার ফলে তার সন্মান হানি হয়েছে।তিন বার RTI করেছেন SSC কে। তিনি SSC বিরুদ্ধে (২/৮/২৩)দুটি মামলা করেছেন কলকাতা হাই কোর্টে ওয়েমার দেখতে চেয়ে। সুপ্রিম কোর্টে(৬/৮/২৪) ও মামলা করেছেন তিনি SSC বিরুদ্ধে কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।