পূর্ব মেদিনীপুর: ইতিমধ্যে রাজ্যে চার পুরসভার ভোট শেষ হয়ে গিয়েছে। আর এই ভোট ঘিরে উত্তপ্ত ছিল চার জেলা। বিশেষ করে পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল আর উত্তর ২৪ পরগনার বিধাননগর থেকে দফায়-দফায় উত্তেজনার খবর আসে। কোথাও বুথ দখল করে দেদার চলেছে ছাপ্পা। কোথাও আবার বিরোধী প্রার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে শাসকদলের বিরুদ্ধে। আর এতেই সরব হয়েছে বিরোধীরা। তাদের একটাই প্রশ্ন রাজ্যে যদি এত উন্নয়ন হয় তাহলে বারবার কেন শাসকদলকে সামান্য পুরভোটেও সন্ত্রাসের মদত নিতে হচ্ছে। আর এই একই ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে তুলধনা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বললেন, “ভুয়ো ভোটাই ভরসা এই ভুয়ো সরকারের”
চার পুরনিগমের ভোট প্রসঙ্গে শনিবার এমন কথা বলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ওইদিন বিকেলে নন্দীগ্রামে পুলিশি নির্যাতনের শিকার মহিলাকর্মীকে দেখতে যান তিনি। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ভোটে তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব হন শুভেন্দু।
কী বললেন শুভেন্দু?
বিরোধী দলনেতা বলেন, “রাজ্যে পুর নির্বাচনে ভুয়ো ভোটারই ভরসা, কারণ সরকারই ভুয়ো। না হলে পুর নির্বাচনে ভুয়ো ভোটারের নির্ভর করতে হয়। রাজ্য নির্বাচন কমিশন দলদাসে পরিণত হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারে থাকাকালীন কোনও রেজিস্টার ক্লাবের ভোটও সুষ্ঠভাবে হতে পারবে না। এই সরকার জনগণের সরকার নয়। ভুয়ো সরকার। জনগণের প্রতি এই তোলামূল পার্টির কোনও আস্থা নেই। কত করবে। চব্বিশ সালে লোকসভা নির্বাচনে একদম সাফ হয়ে যাবে। আমরা সব আসনে লড়ব। সব প্রার্থীরা গণনায় থাকবে। এদের রাজনৈতিক নগ্নতাটা প্রকাশ করাই আমাদের কাজ। দেখুক গোটা দেশের মানুষ।”
নন্দীগ্রামে সনাতনীদের উপর অত্যাচার হচ্ছে সেই সব কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে এদিন রাজ্যকে এক হাত নিলেন শুভেন্দু। বললেন, “কাশ্মীরের পুরভোটে এভাবে ভোট লুট হয় না। বাইর থেকে ভোটার এনে ভোট হচ্ছে। শয়ে শয়ে ভুয়ো ভোটার। আসানসোলে প্রার্থীকে অপহরণ করা হল। কীভাবে গুলি চলেছে তাও মানুষ দেখেছেন। যত করবে ভাল। একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে।” এরপর রাজ্যপালের বিধানসভা স্থগিত করা প্রসঙ্গে বলেন, “যা করেছেন বেশ করেছেন। সংবিধান মেনে করেছেন। আরও কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে ওনাকে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
পূর্ব মেদিনীপুর: ইতিমধ্যে রাজ্যে চার পুরসভার ভোট শেষ হয়ে গিয়েছে। আর এই ভোট ঘিরে উত্তপ্ত ছিল চার জেলা। বিশেষ করে পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল আর উত্তর ২৪ পরগনার বিধাননগর থেকে দফায়-দফায় উত্তেজনার খবর আসে। কোথাও বুথ দখল করে দেদার চলেছে ছাপ্পা। কোথাও আবার বিরোধী প্রার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে শাসকদলের বিরুদ্ধে। আর এতেই সরব হয়েছে বিরোধীরা। তাদের একটাই প্রশ্ন রাজ্যে যদি এত উন্নয়ন হয় তাহলে বারবার কেন শাসকদলকে সামান্য পুরভোটেও সন্ত্রাসের মদত নিতে হচ্ছে। আর এই একই ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে তুলধনা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বললেন, “ভুয়ো ভোটাই ভরসা এই ভুয়ো সরকারের”
চার পুরনিগমের ভোট প্রসঙ্গে শনিবার এমন কথা বলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ওইদিন বিকেলে নন্দীগ্রামে পুলিশি নির্যাতনের শিকার মহিলাকর্মীকে দেখতে যান তিনি। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ভোটে তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব হন শুভেন্দু।
কী বললেন শুভেন্দু?
বিরোধী দলনেতা বলেন, “রাজ্যে পুর নির্বাচনে ভুয়ো ভোটারই ভরসা, কারণ সরকারই ভুয়ো। না হলে পুর নির্বাচনে ভুয়ো ভোটারের নির্ভর করতে হয়। রাজ্য নির্বাচন কমিশন দলদাসে পরিণত হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারে থাকাকালীন কোনও রেজিস্টার ক্লাবের ভোটও সুষ্ঠভাবে হতে পারবে না। এই সরকার জনগণের সরকার নয়। ভুয়ো সরকার। জনগণের প্রতি এই তোলামূল পার্টির কোনও আস্থা নেই। কত করবে। চব্বিশ সালে লোকসভা নির্বাচনে একদম সাফ হয়ে যাবে। আমরা সব আসনে লড়ব। সব প্রার্থীরা গণনায় থাকবে। এদের রাজনৈতিক নগ্নতাটা প্রকাশ করাই আমাদের কাজ। দেখুক গোটা দেশের মানুষ।”
নন্দীগ্রামে সনাতনীদের উপর অত্যাচার হচ্ছে সেই সব কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে এদিন রাজ্যকে এক হাত নিলেন শুভেন্দু। বললেন, “কাশ্মীরের পুরভোটে এভাবে ভোট লুট হয় না। বাইর থেকে ভোটার এনে ভোট হচ্ছে। শয়ে শয়ে ভুয়ো ভোটার। আসানসোলে প্রার্থীকে অপহরণ করা হল। কীভাবে গুলি চলেছে তাও মানুষ দেখেছেন। যত করবে ভাল। একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে।” এরপর রাজ্যপালের বিধানসভা স্থগিত করা প্রসঙ্গে বলেন, “যা করেছেন বেশ করেছেন। সংবিধান মেনে করেছেন। আরও কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে ওনাকে।”