নন্দীগ্রাম: বয়ালে ৭ নম্বর বুথে প্রায় দেড় ঘণ্টা আটকে থাকার পর নন্দীগ্রাম-১ ব্লক পার্টি অফিসে পৌঁছন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সঙ্গে তাঁর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট শেখ সুফিয়ান-সহ অন্য জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার ভোট কেমন হচ্ছে তার পর্যালোচনায় ঘরোয়া একটি বৈঠকের জন্যই ওই কার্যালয়ে যান নন্দীগ্রামের তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সে অর্থে এই সাক্ষাৎ কার্যত ‘স্ট্র্যাটেজি মিট’।
হাইভোল্টেজ নন্দীগ্রামে সকাল থেকেই বুথে বুথে ঘুরছেন বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী। দুপুরের পর রেয়াপাড়ার বাড়ি থেকে বুথ পরিদর্শনে বের হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। প্রথমেই তিনি যান বয়ালে ৭ নম্বর বুথে। যে বুথ ঘিরে সকাল থেকেই নানা অভিযোগ তুলছিল তৃণমূল।
মমতার পোলিং এজেন্ট শেখ সুফিয়ান অভিযোগ তোলেন, এই বুথে তৃণমূলের এজেন্টদের বসতে দেওয়া হচ্ছে না। এ নিয়ে সরব হন তিনি। সে বুথেই দুপুরে মমতা যেতেই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে এলাকা। পরিস্থিতি এমনই ঘোরাল হয়, প্রায় দেড় ঘণ্টা বুথের ভিতরই আটকে থাকেন তৃণমূল সুপ্রিমো। পরে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তায় তাঁকে বের করে আনা হয়।
এরপরই সেখান থেকে নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের দলীয় কার্যালয়ে পৌঁছন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পায়ের চোটের কারণে কার্যালয়ের একতলার ঘরেই বসেন তিনি। যা মূল গেটের থেকে ১-২ ফুট দূরে। ফলে মমতাকে দেখতে ততক্ষণে উপচে পড়ে মানুষের ভিড়। একেবারে সামনে থেকে তৃণমূল নেত্রীকে দেখতে পান স্থানীয়রা। সেখানে প্রায় ২০-২৫ ছিলেন মমতা। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
সাক্ষাৎ শেষে শেখ সুফিয়ান টিভি নাইন বাংলাকে জানান, “চা খেতে এসেছিলেন দিদি। ৯০ শতাংশ ভোট হয়েছে। আমাদের পক্ষেও ভালই ভোট পড়েছে।”
নন্দীগ্রাম: বয়ালে ৭ নম্বর বুথে প্রায় দেড় ঘণ্টা আটকে থাকার পর নন্দীগ্রাম-১ ব্লক পার্টি অফিসে পৌঁছন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সঙ্গে তাঁর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট শেখ সুফিয়ান-সহ অন্য জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার ভোট কেমন হচ্ছে তার পর্যালোচনায় ঘরোয়া একটি বৈঠকের জন্যই ওই কার্যালয়ে যান নন্দীগ্রামের তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সে অর্থে এই সাক্ষাৎ কার্যত ‘স্ট্র্যাটেজি মিট’।
হাইভোল্টেজ নন্দীগ্রামে সকাল থেকেই বুথে বুথে ঘুরছেন বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী। দুপুরের পর রেয়াপাড়ার বাড়ি থেকে বুথ পরিদর্শনে বের হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। প্রথমেই তিনি যান বয়ালে ৭ নম্বর বুথে। যে বুথ ঘিরে সকাল থেকেই নানা অভিযোগ তুলছিল তৃণমূল।
মমতার পোলিং এজেন্ট শেখ সুফিয়ান অভিযোগ তোলেন, এই বুথে তৃণমূলের এজেন্টদের বসতে দেওয়া হচ্ছে না। এ নিয়ে সরব হন তিনি। সে বুথেই দুপুরে মমতা যেতেই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে এলাকা। পরিস্থিতি এমনই ঘোরাল হয়, প্রায় দেড় ঘণ্টা বুথের ভিতরই আটকে থাকেন তৃণমূল সুপ্রিমো। পরে পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তায় তাঁকে বের করে আনা হয়।
এরপরই সেখান থেকে নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের দলীয় কার্যালয়ে পৌঁছন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পায়ের চোটের কারণে কার্যালয়ের একতলার ঘরেই বসেন তিনি। যা মূল গেটের থেকে ১-২ ফুট দূরে। ফলে মমতাকে দেখতে ততক্ষণে উপচে পড়ে মানুষের ভিড়। একেবারে সামনে থেকে তৃণমূল নেত্রীকে দেখতে পান স্থানীয়রা। সেখানে প্রায় ২০-২৫ ছিলেন মমতা। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
সাক্ষাৎ শেষে শেখ সুফিয়ান টিভি নাইন বাংলাকে জানান, “চা খেতে এসেছিলেন দিদি। ৯০ শতাংশ ভোট হয়েছে। আমাদের পক্ষেও ভালই ভোট পড়েছে।”