পূর্ব মেদিনীপুর: সৌমেন্দু অধিকারীর (Soumendu Adhikari) গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল দক্ষিণ কাঁথিতে। তাঁর গাড়ির চালককে আটকে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ। সাবাজপুরের এই ঘটনা। কোলাঘাটে দলীয় প্রার্থীর প্রচারে গিয়ে এ ঘটনা প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “নির্বাচন কমিশনের স্টিকার লাগানো গাড়িতে যদি ভাঙচুর হয় নির্বাচন কমিশনই ব্যবস্থা নেবে। যে গুন্ডারা এসব করেছে তাদের গ্রেফতারের দায়িত্ব কমিশনের।”
সৌমেন্দু অধিকারী জানান, “আমাদের কাছে খবর ছিল তিনটি বুথ ২০৫-৬-৭ এ তৃণমূলের নেতৃত্বে ছাপ্পা ভোট পড়বে। আমি ১১টার সময় সাবাজপুরে আসি। আমি আসার সঙ্গে সঙ্গেই এখানকার তৃণমূল ব্লক নেতার নেতৃত্ব ১০-১২ জন এগিয়ে আসেন। জানতে চান কেন এসেছি, কেন এখানে ঢুকলাম ইত্যাদি। এরপরই শুনি বাইরে হইচই।”
আরও পড়ুন: এক ফুলে ভোট, ভিভিপ্যাটের কাগজে বেরিয়ে এল অন্য ফুলের ছবি! চরম উত্তেজনা কাঁথিতে
সৌমেন্দুর গাড়ির চালকের অভিযোগ, “এখানে বিজেপির এজেন্টকে মেরে তুলে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে সৌমেন্দুবাবু ওনার নিরাপত্তা রক্ষী এখানে আসেন। ভিতরে যান। আমি গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎই গাড়ির পিছন থেকে লাঠি উঁচিয়ে একদল তেড়ে আসল। নোংরা নোংরা কথা বলছিল। এরপরই কোনও কথা না বলে গাড়ি ভাঙতে শুরু করে। ইট ছুড়ে গোটা গাড়ির কাচ ভেঙে দেয়। আমি সরে যাই। কিন্তু ওরা হঠাৎই আমাকে লক্ষ্য করে বলতে থাকে, এই তো সৌমেন্দুবাবুর চালক। আমাকে মারতে মারতে চোখে, হাতে আঘাত করে।”
পূর্ব মেদিনীপুর: সৌমেন্দু অধিকারীর (Soumendu Adhikari) গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল দক্ষিণ কাঁথিতে। তাঁর গাড়ির চালককে আটকে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ। সাবাজপুরের এই ঘটনা। কোলাঘাটে দলীয় প্রার্থীর প্রচারে গিয়ে এ ঘটনা প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “নির্বাচন কমিশনের স্টিকার লাগানো গাড়িতে যদি ভাঙচুর হয় নির্বাচন কমিশনই ব্যবস্থা নেবে। যে গুন্ডারা এসব করেছে তাদের গ্রেফতারের দায়িত্ব কমিশনের।”
সৌমেন্দু অধিকারী জানান, “আমাদের কাছে খবর ছিল তিনটি বুথ ২০৫-৬-৭ এ তৃণমূলের নেতৃত্বে ছাপ্পা ভোট পড়বে। আমি ১১টার সময় সাবাজপুরে আসি। আমি আসার সঙ্গে সঙ্গেই এখানকার তৃণমূল ব্লক নেতার নেতৃত্ব ১০-১২ জন এগিয়ে আসেন। জানতে চান কেন এসেছি, কেন এখানে ঢুকলাম ইত্যাদি। এরপরই শুনি বাইরে হইচই।”
আরও পড়ুন: এক ফুলে ভোট, ভিভিপ্যাটের কাগজে বেরিয়ে এল অন্য ফুলের ছবি! চরম উত্তেজনা কাঁথিতে
সৌমেন্দুর গাড়ির চালকের অভিযোগ, “এখানে বিজেপির এজেন্টকে মেরে তুলে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে সৌমেন্দুবাবু ওনার নিরাপত্তা রক্ষী এখানে আসেন। ভিতরে যান। আমি গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়িয়েছিলাম। হঠাৎই গাড়ির পিছন থেকে লাঠি উঁচিয়ে একদল তেড়ে আসল। নোংরা নোংরা কথা বলছিল। এরপরই কোনও কথা না বলে গাড়ি ভাঙতে শুরু করে। ইট ছুড়ে গোটা গাড়ির কাচ ভেঙে দেয়। আমি সরে যাই। কিন্তু ওরা হঠাৎই আমাকে লক্ষ্য করে বলতে থাকে, এই তো সৌমেন্দুবাবুর চালক। আমাকে মারতে মারতে চোখে, হাতে আঘাত করে।”