Diamond Harbour TMC MLA: ভিডিয়ো: ‘২ টাকার চাকর’ বলতেই তৃণমূল বিধায়ককে ধমক ডায়মন্ড হারবারের পুলিশ কর্তার

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jan 25, 2023 | 2:19 PM

Diamond Harbour TMC MLA: পুলিশের উদ্দেশ '২ টাকার চাকর' বলতেও শোনা যায় তাঁকে। তারপরই ধমক খান এসডিপিও-র। দেখুন ভিডিয়ো...

Follow Us

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: দলের কর্মীকে লক আপ থেকে ছাড়ানোর নামে থানায় ঢুকে ‘দাদাগিরি’ দেখানোর অভিযোগ উঠল খোদ তৃণমূল বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে। তার পরিবর্তে জুটল পুলশের ‘ধমক’। বিধায়ক-পুলিশের কথা কাটাকাটির এমনই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ভাইরাল। ভিডিয়োয় দেখা যায়, থানায় ঢুকে হম্বিতম্বি করতে দেখা যায় বিধায়ককে। পুলিশের বিরুদ্ধে কটূক্তি করারও অভিযোগ ওঠে। তখনই ডায়মন্ড হারবারের (Diamond Harbour) এসডিপিও (SDPO) ধমক দেন। ধমক খেয়ে থানার সামনে বসেই পুলিশের উদ্দেশে নানারকম মন্তব্য করতে দেখা যায় গিয়াসউদ্দিনকে। যদিও বিধায়কের কোনও কথাতে আমল দিতে দেখা যায়নি এসডিপিও-সহ বাকি পুলিশ কর্মীদের। ঘটনার সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা। অস্বস্তিতে পড়েছে শাসকশিবির। দলীয় বিধায়কের এই কাজের বিরোধিতা করেছে মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভার তৃণমূল নেতৃত্ব। অন্যদিকে এসডিপিও মিতুন দে-র ভূমিকায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। উল্লেখ্য, ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা।

জানা যাচ্ছে, ঘটনার সূত্রপাত গত রবিবার। স্থানীয় ভোলেনাথ এলাকায় ওই দিন এক বৃদ্ধার দেহ উদ্ধার হয়। তাতে পরিবারের তরফে খুনের অভিযোগ ওঠে। ওই খুনের মামলায় বৃদ্ধার ছেলেকেই গ্রেফতার করা হয়। অভিযোগ, সে সময় এক তৃণমূল কর্মী ওই এলাকায় উপস্থিত হয়ে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক মন্তব্য করতে থাকেন। সেই অভিযোগে তৃণমূলের ওই কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে উস্থি থানার পুলিশ। ঘটনার খবর পাওয়ার পর থানায় উপস্থিত হয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারের এসডিপিও মিঠুন দে। জানা যাচ্ছে, জেরায় ওই তৃণমূল কর্মী জানিয়েছেন, দলীয় বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার নির্দেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি মূলক কথাবার্তা বলেছিলেন। এসবের মাঝেই দলীয় ওই কর্মীকে ছাড়ানোর নামে থানার ভেতরে ঢুকে পড়েন তৃণমূলের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, থানার ভিতরে তিনি যথেষ্ট চোটপাট করছেন। পুলিশের উদ্দেশ ‘২ টাকার চাকর’ বলতেও শোনা যায় তাঁকে। তারপরই ধমক খান এসডিপিও-র। .


বিধায়কের সামনে এসে দাঁড়ান এসডিপিও মিঠুন দে। তাঁর ধমক খেয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যে থানা থেকে বেরিয়ে যান বিধায়ক। শাসকদলের একজন বিধায়কের প্রতি এসডিপিওর এই ভূমিকায় খুশি স্থানীয় মানুষ। দলীয় নেতৃত্বের বক্তব্য, “কোনও একটি পরিস্থিতিতে বিধায়ক এমন কাজ করে ফেলেছেন। দল এটাকে কোনওভাবেই সমর্থন করে না। পুলিশ তার কাজ করবে। এটাই কাম্য।”

তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, “আমরা প্রশাসনকে সম্মান করি। আমাদের দল কোনওরকম অপশব্দচয়নকে সমর্থন করে না। প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে কাজ করে। কেউ যদি এরকম মন্তব্য করে থাকেন, তার পাশে তৃণমূল কংগ্রেস নেই।” বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “কালীঘাট থানায় ঢুকে আসামী ছিনতাই করেছে। তাহলে ঝাড় যেমন বাঁশ তেমনই হবে।”

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: দলের কর্মীকে লক আপ থেকে ছাড়ানোর নামে থানায় ঢুকে ‘দাদাগিরি’ দেখানোর অভিযোগ উঠল খোদ তৃণমূল বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে। তার পরিবর্তে জুটল পুলশের ‘ধমক’। বিধায়ক-পুলিশের কথা কাটাকাটির এমনই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ভাইরাল। ভিডিয়োয় দেখা যায়, থানায় ঢুকে হম্বিতম্বি করতে দেখা যায় বিধায়ককে। পুলিশের বিরুদ্ধে কটূক্তি করারও অভিযোগ ওঠে। তখনই ডায়মন্ড হারবারের (Diamond Harbour) এসডিপিও (SDPO) ধমক দেন। ধমক খেয়ে থানার সামনে বসেই পুলিশের উদ্দেশে নানারকম মন্তব্য করতে দেখা যায় গিয়াসউদ্দিনকে। যদিও বিধায়কের কোনও কথাতে আমল দিতে দেখা যায়নি এসডিপিও-সহ বাকি পুলিশ কর্মীদের। ঘটনার সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা। অস্বস্তিতে পড়েছে শাসকশিবির। দলীয় বিধায়কের এই কাজের বিরোধিতা করেছে মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভার তৃণমূল নেতৃত্ব। অন্যদিকে এসডিপিও মিতুন দে-র ভূমিকায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। উল্লেখ্য, ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা।

জানা যাচ্ছে, ঘটনার সূত্রপাত গত রবিবার। স্থানীয় ভোলেনাথ এলাকায় ওই দিন এক বৃদ্ধার দেহ উদ্ধার হয়। তাতে পরিবারের তরফে খুনের অভিযোগ ওঠে। ওই খুনের মামলায় বৃদ্ধার ছেলেকেই গ্রেফতার করা হয়। অভিযোগ, সে সময় এক তৃণমূল কর্মী ওই এলাকায় উপস্থিত হয়ে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক মন্তব্য করতে থাকেন। সেই অভিযোগে তৃণমূলের ওই কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে উস্থি থানার পুলিশ। ঘটনার খবর পাওয়ার পর থানায় উপস্থিত হয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারের এসডিপিও মিঠুন দে। জানা যাচ্ছে, জেরায় ওই তৃণমূল কর্মী জানিয়েছেন, দলীয় বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লার নির্দেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি মূলক কথাবার্তা বলেছিলেন। এসবের মাঝেই দলীয় ওই কর্মীকে ছাড়ানোর নামে থানার ভেতরে ঢুকে পড়েন তৃণমূলের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, থানার ভিতরে তিনি যথেষ্ট চোটপাট করছেন। পুলিশের উদ্দেশ ‘২ টাকার চাকর’ বলতেও শোনা যায় তাঁকে। তারপরই ধমক খান এসডিপিও-র। .


বিধায়কের সামনে এসে দাঁড়ান এসডিপিও মিঠুন দে। তাঁর ধমক খেয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যে থানা থেকে বেরিয়ে যান বিধায়ক। শাসকদলের একজন বিধায়কের প্রতি এসডিপিওর এই ভূমিকায় খুশি স্থানীয় মানুষ। দলীয় নেতৃত্বের বক্তব্য, “কোনও একটি পরিস্থিতিতে বিধায়ক এমন কাজ করে ফেলেছেন। দল এটাকে কোনওভাবেই সমর্থন করে না। পুলিশ তার কাজ করবে। এটাই কাম্য।”

তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, “আমরা প্রশাসনকে সম্মান করি। আমাদের দল কোনওরকম অপশব্দচয়নকে সমর্থন করে না। প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে কাজ করে। কেউ যদি এরকম মন্তব্য করে থাকেন, তার পাশে তৃণমূল কংগ্রেস নেই।” বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “কালীঘাট থানায় ঢুকে আসামী ছিনতাই করেছে। তাহলে ঝাড় যেমন বাঁশ তেমনই হবে।”

Next Article