Minor girl kidnapped: প্রথমে সোনাগাছি, তারপর হোটেলে গিয়ে যৌন সম্পর্ক করতে হতো, ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানাল নাবালিকা

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Feb 06, 2023 | 5:24 PM

Minor girl kidnapped: পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আরামবাগের হোটেল থেকে কোনও ক্রমে বেরিয়ে এসে বাড়িতে ফোন করে সবকিছু জানায় ওই নাবালিকা।

Minor girl kidnapped: প্রথমে সোনাগাছি, তারপর হোটেলে গিয়ে যৌন সম্পর্ক করতে হতো, ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানাল নাবালিকা
প্রতীকী ছবি

Follow Us

ডায়মন্ড হারবার: বিয়ের টোপ দিয়ে এক কিশোরীকে অপহরণ ও বিক্রির অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃতরা বড়সড় নারী পাচারচক্রের (Girl Trafficking) সঙ্গে যুক্ত বলে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পেরেছে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন এক মহিলা। গত ৩১ জানুয়ারি ময়দান থানা এলাকার ধর্মতলা থেকে নাবালিকাকে উদ্ধার করে ঢোলাহাট থানার পুলিশ। নাবালিকার বয়ানের ভিত্তিতে তদন্ত নেমে রবিবার রাতে সুন্দরবনের ঢোলাহাট থানার পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। ধৃতদের সোমবার কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে তোলা হয়, ধৃত নাবালককে তোলা হয়েছে জুভেনাইল কোর্টে। এই চক্রের বাকিদের সন্ধান পেতে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিতে আবেদন করেছে পুলিশ।

গত ২৯ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিল ওই কিশোরী। অভিযোগ, ঢোলাহাট থানা এলাকার বাসিন্দা ওই নাবালিকাকে বিয়ের টোপ দিয়ে ডেকে পাঠিয়েছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার দক্ষিণ গঙ্গাধরপুরের এক নাবালক। এরপর ওই নাবালিকাকে নিয়ে কয়েকজন কলকাতায় চলে যান বলে অভিযোগ। তার পরিবারের সদস্যরা নাবালিকার সন্ধান না পেয়ে থানায় নিখোজঁ ডায়েরি করেন।

নাবালিকা তার বয়ানে জানিয়েছে, কলকাতায় নিয়ে গিয়ে তাকে সোনাগাছির যৌনপল্লীর এক এজেন্টের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তারপর বালিগঞ্জ ও আরামবাগের বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে ওই নাবালিকার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্কও করেন কয়েকজন যুবক।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আরামবাগের হোটেল থেকে কোনও ক্রমে বেরিয়ে এসে বাড়িতে ফোন করে সবকিছু জানায় ওই নাবালিকা। ৩১ জানুয়ারি ময়দান থানা এলাকার ধর্মতলা থেকে নাবালিকাকে উদ্ধার করে ঢোলাহাট থানার লিশ। এরপর নাবালিপুলিশ। বিয়ের টোপ দিয়ে যে নাবালকতাকে ডেকে পাঠিয়েছিল, তাকেই প্রথম গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে সোনাগাছির এক এজেন্টকে গ্রেফতার করা হয়। জাইদুল শেখ নামে আরও একজনকে পাথরপ্রতিমা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যিনি নারী পাচারের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ। এই চক্রের সঙ্গে আরও কেউ যুক্ত আছে কি না, এই চক্র কীভাবে কাজ করত, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

Next Article