Sonarpur TMC Clash: রাস্তায় ফেলে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক ‘মার’, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের উত্তপ্ত সোনারপুর

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 27, 2022 | 10:40 AM

Sonarpur TMC Clash: স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, চার নম্বর ওয়ার্ডের জয় হিন্দ বাহিনীর সভাপতি শুকদেব পুরকাইতের বিরোধী গোষ্ঠী রয়েছে এলাকায়।

Sonarpur TMC Clash: রাস্তায় ফেলে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মার, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের উত্তপ্ত সোনারপুর
সোনারপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব

Follow Us

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে আবারও প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের খবর। তৃণমূলের জয় হিন্দ বাহিনীর ওয়ার্ড সভাপতিকে মারধরের অভিযোগ দলেরই বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে রাজপুর সোনারপুর পুরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের। জানা যাচ্ছে, আক্রান্ত হয়েছেন চার নম্বর ওয়ার্ডের জয় হিন্দ বাহিনীর সভাপতি শুকদেব পুরকাইত। লোহার রড দিয়ে রাস্তায় ফেলে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে বলে খবর। নরেন্দ্রপুর থানায় ইতিমধ্যেই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। এলাকায় চাপা উত্তেজনা রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, চার নম্বর ওয়ার্ডের জয় হিন্দ বাহিনীর সভাপতি শুকদেব পুরকাইতের বিরোধী গোষ্ঠী রয়েছে এলাকায়। অভিযোগ, তৃণমূল নেতা সমরেশ সাহা ও তাঁর অনুগামীদের সঙ্গে শুকদেবেরে বিভিন্ন ইস্যুতে বিবাদ ছিল। ইদানীং সেই সমস্যা আরও বেশি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। মূলত এলাকা দখলকে কেন্দ্র করেই দু’পক্ষের সমস্যা। ইদানীং সেই বিষয়টি আরও বেশি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে বিবাদের জেরেই শুকদেবের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত ন’টায় নতুন দিয়ারা এলাকায় নিজের দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন শুকদেব। অভিযোগ, পথে আচমকায় তাঁর ওপরে হামলা চালান বিরোধী গোষ্ঠীর সদস্যরা। লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। পরে তাঁর চিৎকারে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যান। আহতকে উদ্ধার করে চিকিৎসা করানো হয়। পরে নরেন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তদন্তে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ আধিকারিকরা। এখনও পর্যন্ত স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, “কেউ আমার অনুগামী নয়। আমি আইসিকে বলেছিলাম, সমরেশ সাহা, একাধিকবার তোলাবাজি করেছিল। অনেক মানুষের টাকা পয়সা নিয়ে বাইরে ছিল। আইসি ওঁদের জোর করে ঢোকাল এলাকায়। আইসি বলেছিল গন্ডগোল করবে না। শুকদেবকে কারণ ছাড়াই মারধর করা হল।”

Next Article