হিঙ্গলগঞ্জ: সভার শুরু থেকেই তাল কেটেছে মঙ্গলবার। সভাস্থলে শীতবস্ত্র এসে না পৌঁছনোয় মাঝরথেই বক্তব্য থামিয়ে দেন তিনি। তাঁর চোখেমুখে ক্ষোভ স্পষ্ট ফুটে ওঠে। ১৭ মিনিট চুপচাপ বসেছিলেন মঞ্চে। কারও সঙ্গে কথাও বলেননি তেমনভাবে। পরে সে সব চাদর,সোয়েটার এসে পৌঁছলেও, বিতরণের মাঝে আবারও মেজাজ হারান মমতা। একটি চাদর মঞ্চের ওপর ছুড়ে ফেলে দিতে দেখা যায় তাঁকে। তাঁর হাবেভাবে স্পষ্ট হয়ে যায় ব্যবস্থাপণা মোটেই পছন্দ হয়নি তাঁর।
শীতবস্ত্র এসে পৌঁছনোর পর সেগুলি বিতরণ করতে শুরু করেন তিনি। যাঁরা সেগুলি গ্রহণ করছিলেন, তাঁদের মধ্যে এক শিশুকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়। শীতবস্ত্র নেওয়ার জন্য হাত বাড়ায় সে। লাল জামা পরা ওই শিশুর হাত ধরেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তার জন্য বরাদ্দ জিনিসটির জন্যই সম্ভবত অপেক্ষা করছিলেন তিনি। এরপর মুখ্যমন্ত্রী হাতে একটি হলুদ চাদর দেওয়া হয়। সেটা দেখে আবারও রেগে যান তিনি। ডান হাত থেকে মঞ্চেই ছুড়ে ফেলেন সেই চাদর। যাঁরা ব্যবস্থাপণায় ছিলেন, তাঁদেরও ভ্যাবাচ্যাকা অবস্থা হয়। পরে কিছু কথাবার্তার পর ওই শিশুর হাতে একটি প্যাকেট তুলে দেন মমতা।
কী কারণে মুখ্যমন্ত্রী এত রেগে গেলেন, তা স্পষ্ট নয়। মনে করা হচ্ছে, কাকে কী দেওয়া হবে, তা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু শিশুকে দেওয়ার সময় চাদরটি হয়ত তাঁর মনপসন্দ হয়নি। শিশুদের কি অন্য কিছু দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল? সেই প্রশ্নও উঠছে।
এদিন ১০০০ শীতবস্ত্র আনা হয়েছিল সভাস্থলে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন, সবকটিই বিতরণ করে যাবেন তিনি। বলেন, ‘আমি চাইব আজ যাঁরা আছেন তাঁরা পাবেন। আমি দিয়ে যাব।’ সোয়েটার, কম্বল আর চাদর মোট ১৫ হাজার শীতবস্ত্র কেনা হয়েছে, যা পরে বিতরণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, এদিন সময় মতো শীতবস্ত্র না আসায় বিডিও-র ওপর ক্ষুব্ধ হন মুখ্যমন্ত্রী। যতক্ষণ না সে সব আনা হয়, ততক্ষণ অপেক্ষাল করেন তিনি। সভাস্থলে ছিলেন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সাংসদ নুসরত জাহান প্রমুখ।
হিঙ্গলগঞ্জে সভায় একটি বাচ্চাকে শীতবস্ত্র দেওয়ার সময় হঠাৎই তা ছুড়ে ফেলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময় ওই বাচ্চাটির হাত ধরে ছিলেন তিনি।
হিঙ্গলগঞ্জ: সভার শুরু থেকেই তাল কেটেছে মঙ্গলবার। সভাস্থলে শীতবস্ত্র এসে না পৌঁছনোয় মাঝরথেই বক্তব্য থামিয়ে দেন তিনি। তাঁর চোখেমুখে ক্ষোভ স্পষ্ট ফুটে ওঠে। ১৭ মিনিট চুপচাপ বসেছিলেন মঞ্চে। কারও সঙ্গে কথাও বলেননি তেমনভাবে। পরে সে সব চাদর,সোয়েটার এসে পৌঁছলেও, বিতরণের মাঝে আবারও মেজাজ হারান মমতা। একটি চাদর মঞ্চের ওপর ছুড়ে ফেলে দিতে দেখা যায় তাঁকে। তাঁর হাবেভাবে স্পষ্ট হয়ে যায় ব্যবস্থাপণা মোটেই পছন্দ হয়নি তাঁর।
শীতবস্ত্র এসে পৌঁছনোর পর সেগুলি বিতরণ করতে শুরু করেন তিনি। যাঁরা সেগুলি গ্রহণ করছিলেন, তাঁদের মধ্যে এক শিশুকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়। শীতবস্ত্র নেওয়ার জন্য হাত বাড়ায় সে। লাল জামা পরা ওই শিশুর হাত ধরেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তার জন্য বরাদ্দ জিনিসটির জন্যই সম্ভবত অপেক্ষা করছিলেন তিনি। এরপর মুখ্যমন্ত্রী হাতে একটি হলুদ চাদর দেওয়া হয়। সেটা দেখে আবারও রেগে যান তিনি। ডান হাত থেকে মঞ্চেই ছুড়ে ফেলেন সেই চাদর। যাঁরা ব্যবস্থাপণায় ছিলেন, তাঁদেরও ভ্যাবাচ্যাকা অবস্থা হয়। পরে কিছু কথাবার্তার পর ওই শিশুর হাতে একটি প্যাকেট তুলে দেন মমতা।
কী কারণে মুখ্যমন্ত্রী এত রেগে গেলেন, তা স্পষ্ট নয়। মনে করা হচ্ছে, কাকে কী দেওয়া হবে, তা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু শিশুকে দেওয়ার সময় চাদরটি হয়ত তাঁর মনপসন্দ হয়নি। শিশুদের কি অন্য কিছু দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল? সেই প্রশ্নও উঠছে।
এদিন ১০০০ শীতবস্ত্র আনা হয়েছিল সভাস্থলে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন, সবকটিই বিতরণ করে যাবেন তিনি। বলেন, ‘আমি চাইব আজ যাঁরা আছেন তাঁরা পাবেন। আমি দিয়ে যাব।’ সোয়েটার, কম্বল আর চাদর মোট ১৫ হাজার শীতবস্ত্র কেনা হয়েছে, যা পরে বিতরণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, এদিন সময় মতো শীতবস্ত্র না আসায় বিডিও-র ওপর ক্ষুব্ধ হন মুখ্যমন্ত্রী। যতক্ষণ না সে সব আনা হয়, ততক্ষণ অপেক্ষাল করেন তিনি। সভাস্থলে ছিলেন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সাংসদ নুসরত জাহান প্রমুখ।
হিঙ্গলগঞ্জে সভায় একটি বাচ্চাকে শীতবস্ত্র দেওয়ার সময় হঠাৎই তা ছুড়ে ফেলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময় ওই বাচ্চাটির হাত ধরে ছিলেন তিনি।