TMC-CPIM: সিপিএমের পতাকা ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া হল পুকুরে, ফের উত্তপ্ত ভাঙড়

Satyajit Mondal | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

May 01, 2023 | 8:44 PM

South 24 Parganas: রবিবার ভাঙড়ে বিশাল মিছিল করে তৃণমূল। আরাবুল ইসলাম, শওকত মোল্লা, কাইজার আহমেদরা হাতে হাত রেখে মিছিল করেন। সেখান থেকে বিরোধীদের কার্যত ভোটের বাক্সে নস্যাৎ করে দেওয়ার ডাক দেন।

Follow Us

ভাঙড়: মে দিবসের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ফের উত্তপ্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড় (Bhangar)। সিপিএমের অভিযোগ, তাদের দলীয় ঝান্ডা ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে তৃণমূলের লোকেরা। এলাকার পুকুরে, রাস্তার ধারে, ঝোপের ভিতর সেসব ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে স্থানীয় সিপিএম নেতৃত্বের দাবি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকাল থেকেই উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। এলাকায় সিপিএমের কোনও পতাকা থাকবে না বলেও নিদান দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে কাশীপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। অভিযোগ, মে দিবস উপলক্ষে ভাঙড়ের নাটাপুকুরে সিপিএমের পক্ষ থেকে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। সেই পতাকা ছিঁড়ে দেয় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বলে অভিযোগ। ভাঙা হয় অস্থায়ী শহীদ বেদী। এমনকী হুমকি দেওয়া হয় এই এলাকায় সিপিএমের কোনও পতাকা তোলা যাবে না। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই।

স্থানীয় সিপিএম নেতা তারিকুল ইসলামের কথায়, “মে দিবস উপলক্ষে আজ আমাদের বিভিন্ন জায়গায় নানা কর্মসূচি ছিল। নাটাপুকুরেও মে দিবস পালন হয়। সকাল ৮টা নাগাদ আমরা পতাকা তুলি। ১০টার আগে কয়েকজন তৃণমূলের লোক এসে বলে ভাঙড়ে কোনও লাল ঝান্ডা রাখা যাবে না। খুব খারাপ ভাষায় কথা বলে আমার সঙ্গে। এরপরই পতাকা খুলে পুকুরে ফেলে দেয়। সব তৃণমূলের লোকজন এসব করেছে। আমরা চাই এর একটা বিচার হোক। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। সকলের অধিকার রয়েছে পছন্দমতো রাজনৈতিক দল করার। আমরা প্রয়োজনে থানায় যাব।”

যদিও সমস্ত অভিযোগ ফুৎকারে উড়িয়ে এলাকার তৃণমূল নেতা শেখ সাবির বলেন, “হাতিশালা থেকে একটা বিশাল মিছিল হয়েছে আমাদের রবিবার। শওকত মোল্লা, আরাবুল ইসলাম সকলে ছিলেন। ওটা ওরা দেখেছে। সিপিএম, আইএসএফ তা সহ্য করতে পারছে না। তাই নিজেদের পতাকা ছিঁড়ে আমাদের উপর দোষ চাপাতে চাইছে। এতটা খারাপ সময় তৃণমূলের আসেনি যে সিপিএমের পতাকা ছিঁড়তে হবে।”

ভাঙড়: মে দিবসের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ফের উত্তপ্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড় (Bhangar)। সিপিএমের অভিযোগ, তাদের দলীয় ঝান্ডা ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে তৃণমূলের লোকেরা। এলাকার পুকুরে, রাস্তার ধারে, ঝোপের ভিতর সেসব ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে স্থানীয় সিপিএম নেতৃত্বের দাবি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকাল থেকেই উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। এলাকায় সিপিএমের কোনও পতাকা থাকবে না বলেও নিদান দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে কাশীপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। অভিযোগ, মে দিবস উপলক্ষে ভাঙড়ের নাটাপুকুরে সিপিএমের পক্ষ থেকে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। সেই পতাকা ছিঁড়ে দেয় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বলে অভিযোগ। ভাঙা হয় অস্থায়ী শহীদ বেদী। এমনকী হুমকি দেওয়া হয় এই এলাকায় সিপিএমের কোনও পতাকা তোলা যাবে না। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই।

স্থানীয় সিপিএম নেতা তারিকুল ইসলামের কথায়, “মে দিবস উপলক্ষে আজ আমাদের বিভিন্ন জায়গায় নানা কর্মসূচি ছিল। নাটাপুকুরেও মে দিবস পালন হয়। সকাল ৮টা নাগাদ আমরা পতাকা তুলি। ১০টার আগে কয়েকজন তৃণমূলের লোক এসে বলে ভাঙড়ে কোনও লাল ঝান্ডা রাখা যাবে না। খুব খারাপ ভাষায় কথা বলে আমার সঙ্গে। এরপরই পতাকা খুলে পুকুরে ফেলে দেয়। সব তৃণমূলের লোকজন এসব করেছে। আমরা চাই এর একটা বিচার হোক। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। সকলের অধিকার রয়েছে পছন্দমতো রাজনৈতিক দল করার। আমরা প্রয়োজনে থানায় যাব।”

যদিও সমস্ত অভিযোগ ফুৎকারে উড়িয়ে এলাকার তৃণমূল নেতা শেখ সাবির বলেন, “হাতিশালা থেকে একটা বিশাল মিছিল হয়েছে আমাদের রবিবার। শওকত মোল্লা, আরাবুল ইসলাম সকলে ছিলেন। ওটা ওরা দেখেছে। সিপিএম, আইএসএফ তা সহ্য করতে পারছে না। তাই নিজেদের পতাকা ছিঁড়ে আমাদের উপর দোষ চাপাতে চাইছে। এতটা খারাপ সময় তৃণমূলের আসেনি যে সিপিএমের পতাকা ছিঁড়তে হবে।”

Next Article