দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ভাঙড়ে তৃণমূল (TMC) ও আইএসএফের (ISF) মধ্যে ঝামেলা। সেই ঝামেলার রেশ এসে পৌঁছল কলকাতার রানি রাসমণি রোডেও। আইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানমঞ্চ থেকে নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, “কী অরাজকতা হচ্ছে তা সরকারকে জানিয়েছিলাম। আজ তো গণতন্ত্র আক্রান্ত। একজন জনপ্রতিনিধির গাড়ি ভাঙচুর হল, চোট পেল। অপরাধীদের গ্রেফতার না করা হলে আমরা কী করতে পারি সেটা দেখতে পাবেন। বিরোধী শূন্য করতে গিয়ে বিরোধীদের মেরে ফেলা হবে, এটা মানা যায় না। আমাকে তো আজ মার্ডারই করে দিত, যা ইট ছুড়েছে। ভিডিয়ো ফুটেজ আছে আমার কাছে। ওখানে প্রায় ১০০ পুলিশ ছিল। তার সামনে আমার গাড়ির উপর হামলা হল। আমাদের লোকজনকে মারধর করছে।” তবে নওশাদ যেমন পুলিশ ও শাসকদলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন। তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম সুর চড়ান নওশাদের বিরুদ্ধে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
আরাবুল ইসলামের কথায়, “এখানে যথেষ্ট ফোর্স ছিল না। পুলিশ দুর্বল। একটা কথা বারবার বলার চেষ্টা করি, নওশাদ সিদ্দিকি পরিকল্পনা করে কাশীপুর কেএলসি থানার ভাঙড়-২ ব্লকে ঝামেলা করছে। নওশাদ সিদ্দিকি ভাঙচুর করছে, পুলিশ দেখছে। আমরা পুলিশকে বলব এই ভূমিকা ভাঙড়ে চলবে না। কাজ করতে হবে মানুষের জন্য।”
শুক্রবার রাতে আইএসএফ ও তৃণমূলের মধ্যে ঝামেলার সূত্রপাত। দলীয় পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে একপ্রস্থ ঝামেলা হয়। শনিবার সেই ঝামেলার রেশ ধরেই কার্যত রণক্ষেত্রের আকার নেয় ভাঙড়ের হাতিশালা মোড়। রানি রাসমণি রোডের দিকে আইএসএফ কর্মীরা যাওয়ার সময় হাতিশালা মোড়ে গোলমাল শুরু হয়। আইএসএফের গাড়িতে ইট, লাঠি মারার অভিযোগ ওঠে। মুহূর্তে এলাকা অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। এরপরই বোমাবাজি, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে তৃণমূলের কার্যালয়ে। নাম জড়ায় আইএসএফের। যদিও ভাঙড়ে দাঁড়িয়েই নওশাদ বলেছিলেন, “আমরা এরকম কাজ করি না। করবও না।”
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ভাঙড়ে তৃণমূল (TMC) ও আইএসএফের (ISF) মধ্যে ঝামেলা। সেই ঝামেলার রেশ এসে পৌঁছল কলকাতার রানি রাসমণি রোডেও। আইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানমঞ্চ থেকে নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, “কী অরাজকতা হচ্ছে তা সরকারকে জানিয়েছিলাম। আজ তো গণতন্ত্র আক্রান্ত। একজন জনপ্রতিনিধির গাড়ি ভাঙচুর হল, চোট পেল। অপরাধীদের গ্রেফতার না করা হলে আমরা কী করতে পারি সেটা দেখতে পাবেন। বিরোধী শূন্য করতে গিয়ে বিরোধীদের মেরে ফেলা হবে, এটা মানা যায় না। আমাকে তো আজ মার্ডারই করে দিত, যা ইট ছুড়েছে। ভিডিয়ো ফুটেজ আছে আমার কাছে। ওখানে প্রায় ১০০ পুলিশ ছিল। তার সামনে আমার গাড়ির উপর হামলা হল। আমাদের লোকজনকে মারধর করছে।” তবে নওশাদ যেমন পুলিশ ও শাসকদলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন। তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম সুর চড়ান নওশাদের বিরুদ্ধে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
আরাবুল ইসলামের কথায়, “এখানে যথেষ্ট ফোর্স ছিল না। পুলিশ দুর্বল। একটা কথা বারবার বলার চেষ্টা করি, নওশাদ সিদ্দিকি পরিকল্পনা করে কাশীপুর কেএলসি থানার ভাঙড়-২ ব্লকে ঝামেলা করছে। নওশাদ সিদ্দিকি ভাঙচুর করছে, পুলিশ দেখছে। আমরা পুলিশকে বলব এই ভূমিকা ভাঙড়ে চলবে না। কাজ করতে হবে মানুষের জন্য।”
শুক্রবার রাতে আইএসএফ ও তৃণমূলের মধ্যে ঝামেলার সূত্রপাত। দলীয় পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে একপ্রস্থ ঝামেলা হয়। শনিবার সেই ঝামেলার রেশ ধরেই কার্যত রণক্ষেত্রের আকার নেয় ভাঙড়ের হাতিশালা মোড়। রানি রাসমণি রোডের দিকে আইএসএফ কর্মীরা যাওয়ার সময় হাতিশালা মোড়ে গোলমাল শুরু হয়। আইএসএফের গাড়িতে ইট, লাঠি মারার অভিযোগ ওঠে। মুহূর্তে এলাকা অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। এরপরই বোমাবাজি, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে তৃণমূলের কার্যালয়ে। নাম জড়ায় আইএসএফের। যদিও ভাঙড়ে দাঁড়িয়েই নওশাদ বলেছিলেন, “আমরা এরকম কাজ করি না। করবও না।”