দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ভাঙড়ে তৃণমূল (TMC) ও আইএসএফের (ISF) সংঘর্ষ ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়। দফায় দফায় বোমাবাজির অভিযোগ উঠেছে। আইএসএফের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টির অভিযোগ ওঠে। এরপরই পাল্টা আইএসএসের লোকজন ভাঙড়ে হাতিশালা মোড়ে তৃণমূলের পার্টি অফিস ভেঙে দেয় বলে অভিযোগ। বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির গাড়িতে হামলার অভিযোগ ওঠে। পুলিশ একেবারে বেষ্টনী করে নওশাদকে বের করে নিয়ে যায়। বিধায়কের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টির অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয় হামলা হয় টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিকের বাইকেও। বাইকের সামনের অংশ ভেঙে ফেলা হয়। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি যেমন, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন। একই বক্তব্য তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামেরও। তিনি বলেন, তৃণমূলের অফিসে ভাঙচুর চলে। তারপরও পুলিশ কিছু করেনি।
শনিবার দুপুর থেকে হাতিশালা মোড় এলাকায় তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ের সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে পা ভাঙা চেয়ার। আরাবুল ইসলামের বক্তব্য, “আমাদের তিনে দলীয় কার্যালয় ভাঙা হয়েছে। শুধু ভাঙা হয়নি, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা সকলে এই ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছি। একেবারে শেষ সময়ে আমাদের কাছে খবর আসে। সঙ্গে সঙ্গে আসি। বেশ কিছুক্ষণ আমরা নওশাদ সিদ্দিকিকে আটকেও রাখি। পুলিশ গার্ড করে নওশাদ সিদ্দিকিকে বার করে। আমরা মনে করি নওশাদ সিদ্দিকি এখান থেকে লেজ গুটিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন।”
শনিবার আইএসএফের প্রতিষ্ঠাদিবস হিসাবে কলকাতার রানি রাসমণি রোডে অনুষ্ঠান ছিল। সেখান থেকে নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, “২০০ ২৫০ কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। থানা কোনও পদক্ষেপ করেনি। আমার ভাইদের মারবে, আমি বসে থাকব। সেই রাজনীতি করিনি। আমি যেতেই ইট ছোড়া শুরু হল।” একইসঙ্গে ভাঙড়ের বিধায়ক বলেন, রাসমণি রোডে অনুষ্ঠানে আসার মুখে যে তাঁদের বাধার মুখে পড়তে হবে, আগাম আঁচ করে ডিজিকে মেইল করেন। নওশাদ বলেন, “নিরাপত্তার কথা বলেছি। আমি একজন বিধায়ক, আমার সঙ্গে এমন আচরণ করল। আমি এখান থেকে ভাঙড় যাব। যতক্ষণ না দোষীরা গ্রেফতার হচ্ছে, আমি এখানেই থাকব।”
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ভাঙড়ে তৃণমূল (TMC) ও আইএসএফের (ISF) সংঘর্ষ ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়। দফায় দফায় বোমাবাজির অভিযোগ উঠেছে। আইএসএফের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টির অভিযোগ ওঠে। এরপরই পাল্টা আইএসএসের লোকজন ভাঙড়ে হাতিশালা মোড়ে তৃণমূলের পার্টি অফিস ভেঙে দেয় বলে অভিযোগ। বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির গাড়িতে হামলার অভিযোগ ওঠে। পুলিশ একেবারে বেষ্টনী করে নওশাদকে বের করে নিয়ে যায়। বিধায়কের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টির অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয় হামলা হয় টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিকের বাইকেও। বাইকের সামনের অংশ ভেঙে ফেলা হয়। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি যেমন, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন। একই বক্তব্য তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামেরও। তিনি বলেন, তৃণমূলের অফিসে ভাঙচুর চলে। তারপরও পুলিশ কিছু করেনি।
শনিবার দুপুর থেকে হাতিশালা মোড় এলাকায় তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ের সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে পা ভাঙা চেয়ার। আরাবুল ইসলামের বক্তব্য, “আমাদের তিনে দলীয় কার্যালয় ভাঙা হয়েছে। শুধু ভাঙা হয়নি, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা সকলে এই ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছি। একেবারে শেষ সময়ে আমাদের কাছে খবর আসে। সঙ্গে সঙ্গে আসি। বেশ কিছুক্ষণ আমরা নওশাদ সিদ্দিকিকে আটকেও রাখি। পুলিশ গার্ড করে নওশাদ সিদ্দিকিকে বার করে। আমরা মনে করি নওশাদ সিদ্দিকি এখান থেকে লেজ গুটিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন।”
শনিবার আইএসএফের প্রতিষ্ঠাদিবস হিসাবে কলকাতার রানি রাসমণি রোডে অনুষ্ঠান ছিল। সেখান থেকে নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, “২০০ ২৫০ কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। থানা কোনও পদক্ষেপ করেনি। আমার ভাইদের মারবে, আমি বসে থাকব। সেই রাজনীতি করিনি। আমি যেতেই ইট ছোড়া শুরু হল।” একইসঙ্গে ভাঙড়ের বিধায়ক বলেন, রাসমণি রোডে অনুষ্ঠানে আসার মুখে যে তাঁদের বাধার মুখে পড়তে হবে, আগাম আঁচ করে ডিজিকে মেইল করেন। নওশাদ বলেন, “নিরাপত্তার কথা বলেছি। আমি একজন বিধায়ক, আমার সঙ্গে এমন আচরণ করল। আমি এখান থেকে ভাঙড় যাব। যতক্ষণ না দোষীরা গ্রেফতার হচ্ছে, আমি এখানেই থাকব।”