Recruitment Scam: ভুয়ো নিয়োগে পরেশের পর এবার চোপড়ার তৃণমূল বিধায়কের মেয়ের নাম, বাবা বলছেন, ‘মেয়ে মেধাবী’

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Dec 26, 2022 | 5:20 PM

Uttar Dinajpur: যদিও হামিদুল রহমানের বক্তব্য, ১২ বছর হয়ে গেল মেয়ের বিয়ে হয়েছে। পিতৃ পরিচয় ভাঁড়িয়ে কিছু করার প্রয়োজন মেয়ের নেই।

Follow Us

উত্তর দিনাজপুর: ভুয়ো চাকরি প্রার্থীর তালিকায় এবার নাম তৃণমূল বিধায়কের (TMC MLA) মেয়ের। অভিযোগ, তালিকায় নাম রয়েছে চোপড়ার তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের মেয়ের। এসএসসি প্রকাশিত ভুয়ো চাকরি প্রার্থীর তালিকার ২১২ নম্বরে নাম রয়েছে রোশনারা বেগমের। এই অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল। চোপড়ার কালীগঞ্জ হাইস্কুলে পড়ান রোশনারা। ২০১৮ সাল থেকে চাকরি করছেন তিনি। কমিশনের তালিকা প্রকাশের পর অস্বস্তিতে শাসকদল। বিরোধীর বক্তব্য, বাবা তৃণমূলের বিধায়ক, তাই সরকারি চাকরি পেয়ে গিয়েছেন মেয়ে। তারা এ প্রসঙ্গে উদাহরণ টানছে পরেশ-কন্যা অঙ্কিতার। বিরোধীদের কথায়, ঠিক যেমনভাবে ভুয়ো চাকরি প্রার্থী হিসাবে উঠে এসেছিল মেখলিগঞ্জের বিধায়ক পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর নাম। এবার সেভাবেই নাম উঠে এসেছে রোশনারার।

যদিও এ প্রসঙ্গে চোপড়ার দাপটে তৃণমূল নেতা তথা বিধায়ক হামিদুল রহমান ফোনে জানান, মেয়ে রোশনারা যথেষ্ট মেধাবী। তাই মেধার ভিত্তিতেই তাঁর চাকরি হয়েছে বলে আত্মবিশ্বাসী বিধায়ক পিতা। তবে প্রয়োজনে তাঁরাও যে কোর্টে চ্যালেঞ্জ করবেন সে কথাও জানিয়ে দিয়েছেন হামিদুল।

বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে উত্তর দিনাজপুরের চাকুলিয়ার বিধায়ক কংগ্রেস নেতা আলি ইমরান রামজ ভিক্টরের একটি ফেসবুক পোস্টের পর। আলি ইমরান রামজ তাঁর ফেসবুক পোস্টে তৃণমূলের পাশাপাশি বিজেপিকেও অভিযুক্ত করেছে। হামিদুল রহমানের মেয়ের পাশাপাশি তাঁর নিশানায় চাকুলিয়ার এক বিজেপি নেতাও। কংগ্রেস বিধায়কের দাবি, খাতা পরীক্ষা করলে দেখা যাবে দু’জনই ফেল করেছে। রামজ বলেন, “হাইকোর্ট সম্প্রতি ৯৫২ জনের বিরুদ্ধে যে রায় দিয়েছে তাতে প্রমাণ হয়েছে তাঁরা বেআইনিভাবে নিয়োগ পেয়েছে। জানতে পারি সেই তালিকায় চোপড়ার বিধায়কের মেয়ের নামও আছে। উনি ইংরাজির শিক্ষিকা।”

যদিও হামিদুল রহমানের বক্তব্য, ১২ বছর হয়ে গেল মেয়ের বিয়ে হয়েছে। পিতৃ পরিচয় ভাঁড়িয়ে কিছু করার প্রয়োজন মেয়ের নেই। হামিদুল রহমানের কথায়, “আমার মেয়ের নাম নিয়ে বিতর্ক হলে ওর সার্টিফিকেট, মার্কশিট সবকিছু যাচাই করা হোক। ও পরীক্ষা দিয়ে কত নম্বর পেয়েছে, মৌখিকে কত নম্বর পেয়েছে সেটা দেখা হোক। চ্যালেঞ্জ করে কেউ এলে তার জবাব দেব। আমরাও আদালতে যাব।”

উত্তর দিনাজপুর: ভুয়ো চাকরি প্রার্থীর তালিকায় এবার নাম তৃণমূল বিধায়কের (TMC MLA) মেয়ের। অভিযোগ, তালিকায় নাম রয়েছে চোপড়ার তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের মেয়ের। এসএসসি প্রকাশিত ভুয়ো চাকরি প্রার্থীর তালিকার ২১২ নম্বরে নাম রয়েছে রোশনারা বেগমের। এই অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল। চোপড়ার কালীগঞ্জ হাইস্কুলে পড়ান রোশনারা। ২০১৮ সাল থেকে চাকরি করছেন তিনি। কমিশনের তালিকা প্রকাশের পর অস্বস্তিতে শাসকদল। বিরোধীর বক্তব্য, বাবা তৃণমূলের বিধায়ক, তাই সরকারি চাকরি পেয়ে গিয়েছেন মেয়ে। তারা এ প্রসঙ্গে উদাহরণ টানছে পরেশ-কন্যা অঙ্কিতার। বিরোধীদের কথায়, ঠিক যেমনভাবে ভুয়ো চাকরি প্রার্থী হিসাবে উঠে এসেছিল মেখলিগঞ্জের বিধায়ক পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর নাম। এবার সেভাবেই নাম উঠে এসেছে রোশনারার।

যদিও এ প্রসঙ্গে চোপড়ার দাপটে তৃণমূল নেতা তথা বিধায়ক হামিদুল রহমান ফোনে জানান, মেয়ে রোশনারা যথেষ্ট মেধাবী। তাই মেধার ভিত্তিতেই তাঁর চাকরি হয়েছে বলে আত্মবিশ্বাসী বিধায়ক পিতা। তবে প্রয়োজনে তাঁরাও যে কোর্টে চ্যালেঞ্জ করবেন সে কথাও জানিয়ে দিয়েছেন হামিদুল।

বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে উত্তর দিনাজপুরের চাকুলিয়ার বিধায়ক কংগ্রেস নেতা আলি ইমরান রামজ ভিক্টরের একটি ফেসবুক পোস্টের পর। আলি ইমরান রামজ তাঁর ফেসবুক পোস্টে তৃণমূলের পাশাপাশি বিজেপিকেও অভিযুক্ত করেছে। হামিদুল রহমানের মেয়ের পাশাপাশি তাঁর নিশানায় চাকুলিয়ার এক বিজেপি নেতাও। কংগ্রেস বিধায়কের দাবি, খাতা পরীক্ষা করলে দেখা যাবে দু’জনই ফেল করেছে। রামজ বলেন, “হাইকোর্ট সম্প্রতি ৯৫২ জনের বিরুদ্ধে যে রায় দিয়েছে তাতে প্রমাণ হয়েছে তাঁরা বেআইনিভাবে নিয়োগ পেয়েছে। জানতে পারি সেই তালিকায় চোপড়ার বিধায়কের মেয়ের নামও আছে। উনি ইংরাজির শিক্ষিকা।”

যদিও হামিদুল রহমানের বক্তব্য, ১২ বছর হয়ে গেল মেয়ের বিয়ে হয়েছে। পিতৃ পরিচয় ভাঁড়িয়ে কিছু করার প্রয়োজন মেয়ের নেই। হামিদুল রহমানের কথায়, “আমার মেয়ের নাম নিয়ে বিতর্ক হলে ওর সার্টিফিকেট, মার্কশিট সবকিছু যাচাই করা হোক। ও পরীক্ষা দিয়ে কত নম্বর পেয়েছে, মৌখিকে কত নম্বর পেয়েছে সেটা দেখা হোক। চ্যালেঞ্জ করে কেউ এলে তার জবাব দেব। আমরাও আদালতে যাব।”

Next Article