Qatar Releases 8 Indians: বিদেশের মাটিতে মোদী-নীতির বিরাট জয়, সাজাপ্রাপ্ত ৮ ভারতীয়কে মুক্তি দিল কাতার

ঈপ্সা চ্যাটার্জী |

Feb 12, 2024 | 5:47 AM

Modi Government: সোমবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, কাতারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই আটজন প্রাক্তন নৌসেনা কর্তার মধ্যে সাতজন, যারা কাতারের একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতে গিয়েছিলেন, তারা দেশে ফিরে এসেছেন। একজনের এখনও ফেরা বাকি।

Qatar Releases 8 Indians: বিদেশের মাটিতে মোদী-নীতির বিরাট জয়, সাজাপ্রাপ্ত ৮ ভারতীয়কে মুক্তি দিল কাতার
মোদীর কূটনীতির জোরেই মুক্তি পেলেন ৮ ভারতীয়।
Image Credit source: TV9 বাংলা

Follow Us

কাতার: বিদেশের মাটিতে মোদী সরকারের কূটনীতির বিরাট জয়। মৃত্যুদণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত প্রাক্তন আট নৌসেনার কর্তাকে মুক্তি দিল কাতার (Qatar)। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গত বছরই মৃত্যুদণ্ডের সাজা ঘোষণা করেছিল কাতার আদালত। এরপরই ভারতীয় সরকার হস্তক্ষেপ করে। ভারতের অনুরোধেই প্রথমে মৃত্যুদণ্ডে স্থগিতাদেশ, আর এখন সম্পূর্ণ মুক্তি দেওয়া হল ওই আটজন প্রাক্তন নৌসেনার কর্তাকে।

সোমবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, কাতারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই আটজন প্রাক্তন নৌসেনা কর্তার মধ্যে সাতজন, যারা কাতারের একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতে গিয়েছিলেন, তারা দেশে ফিরে এসেছেন। একজনের এখনও ফেরা বাকি।

বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “কাতারে আটক আট ভারতীয় নাগরিক, যারা দাহরা গ্লোবাল কোম্পানিতে কাজ করতে গিয়েছিলেন, তাদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই। আটজনের মধ্যে সাতজন দেশে ফিরে এসেছেন। এমিরেটস অব কাতারের ভারতীয়দের মুক্তি দেওয়া ও তাদের দেশে ফেরার অনুমতির সিদ্ধান্তের প্রশংসা করি আমরা।”

প্রসঙ্গত, গত বছরের অক্টোবর মাসেই জানা যায়, কাতার আদালতের তরফে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে আট ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁরা ভারতীয় নৌসেনার প্রাক্তন কর্মী। ২০২২ সালে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। মৃত্যুদণ্ডের সাজা ঘোষণার পরই অভিযুক্তদের পরিবার ভারত সরকারের কাছে আবেদন জানায়। সরকারের তরফেও কাতারের প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলা হয়। এরপর কাতার আদালতেক তরফে মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে জেল করা হয়। রবিবারই জানা যায়, জেলের সাজাও ভোগ করতে হচ্ছে না ওই প্রাক্তন সেনা কর্তাদের। তাঁদের মুক্তি দিয়েছে কাতার সরকার।

Next Article