Video: ঠিকরে বেরিয়ে আসে চোখের মণি! এই ব্যক্তির ‘বিশেষ ক্ষমতা’ দেখলে ভিরমি খাবেন

TV9 Bangla Digital | Edited By: অমর্ত্য লাহিড়ী

Oct 21, 2022 | 9:04 AM

Guinness World Record for the farthest eyeball pop ever: ব্রাজিলের সিডনি দে কারভালহো মেসকুইটা ওরফে টিও চিকো অক্ষিকোটর থেকে প্রায় ১ ইঞ্চি বাইরে বের করে আনতে পারেন চোখের মণি। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ নাম উঠেছে তাঁর।

Follow Us

রিও ডি জেনেইরো: হঠাৎ যদি দেখেন এক ব্যক্তির আইবল অর্থাৎ চোখের মণি, অক্ষিকোটর থেকে প্রায় ১ ইঞ্চি বেরিয়ে আসছে, ভয় পেয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ব্রাজিলের সিডনি দে কারভালহো মেসকুইটা ওরফে টিও চিকোর জীবনে এটা একেবারে স্বাভাবিক ঘটনা। ছোট থেকেই তিনি নিজের চোখের মণি ঠেলে বের করতে পারেন। আর পাঁচজন মানুষের থেকে অনেক অনেকটা বেশি দুরে। আর এই জন্মগত চোখ-ধাঁধানো প্রতিভার জোরেই সবচেয়ে দূরের নিজের চোখের মণি বের করতে সক্ষম পুরুষ হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছেন টিও চিকো। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস জানিয়েছে, চিকোর তার চোখের মণি, তাঁর অক্ষিকোটরের বাইরে ১৮.২ মিলিমিটার বা ০.৭১ ইঞ্চি পর্যন্ত বের করতে পরেন!

চলতি বছরেই তিনি এই বিরল রেকর্ডের অধিকারী হয়েছেন। তবে, মাত্র নয় বছর বয়সেই তিনি তাঁর এই প্রতিভা আবিষ্কার করেছিলেন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন রকমের মুখভঙ্গী করছিলেন। সেই সময়ই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, তাঁর চোখের মণি, তাঁর সমবয়সীদের তুলনায় অনেকটা বেশি বাইরে বেরিয়ে আসতে পারে। এরপর তিনি তাঁর এই প্রতিভা পরিচয় দিয়েছিলেন তাঁর বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের। সকলেই অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। তবে প্রাথমিকভাবে, তাঁর বাবা-মা বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। তাঁরা মনে করেছিলেন, টিও চিকো সম্ভবত কোনও বিশেষ রোগে আক্রান্ত। তবে, তাঁদের ভুল ভাঙান এক চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি, জানান এটা একটা বিরল উপহার বলা যেতে পারে।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজের নাম পাকা করার পর, টিও চিকো বলেছেন, “আমার দক্ষতা অবশ্যই একটা উপহার। এটা আমার বাবা-মা এবং ঈশ্বরের দান। এর জন্য আমি কোনও প্রশিক্ষণ নিইনি। এটা আমার জন্মগত দক্ষতা। তবে বছরের পর বছর ধরে অনুশীলনে তা আরও ধারালো হয়েছে।” গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস খেতাব অর্জনের বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন, তিনি এতটাই আনন্দিত, যা বর্ণনা করার মতো শব্দ নেই তাঁর কাছে। তিনি বলেছেন, “স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। আমার কাজের জন্য আরও বেশি স্বীকৃতি পাওয়ার দরজা খুলে গিয়েছে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস পরিবারের সদস্য হিসাবে এই দুর্দান্ত সুযোগটি আমি কাজে লাগাতে চাই।”

কেমন লাগে অক্ষিকোটর থেকে চোখের মণি বের করে আনতে? টিও চিকো বলেছেন, “মনে হয় আমার শরীরের একটা অংশ ত্যাগ করছি। যখনই আমি আমার চোখের মণি ঠেলে বের করে দিই, কয়েক সেকেন্ডের জন্য আমার দৃষ্টি শক্তি চলে যায়।” জানা গিয়েছে, ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য চিকো তাঁর চোখের মণি অক্ষিকোটরের বাইরে রাখতে পারেন। আর চোখের যত্ন নেওয়ার জন্য আই ড্রপ ব্যবহার করেন তিনি।

রিও ডি জেনেইরো: হঠাৎ যদি দেখেন এক ব্যক্তির আইবল অর্থাৎ চোখের মণি, অক্ষিকোটর থেকে প্রায় ১ ইঞ্চি বেরিয়ে আসছে, ভয় পেয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ব্রাজিলের সিডনি দে কারভালহো মেসকুইটা ওরফে টিও চিকোর জীবনে এটা একেবারে স্বাভাবিক ঘটনা। ছোট থেকেই তিনি নিজের চোখের মণি ঠেলে বের করতে পারেন। আর পাঁচজন মানুষের থেকে অনেক অনেকটা বেশি দুরে। আর এই জন্মগত চোখ-ধাঁধানো প্রতিভার জোরেই সবচেয়ে দূরের নিজের চোখের মণি বের করতে সক্ষম পুরুষ হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছেন টিও চিকো। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস জানিয়েছে, চিকোর তার চোখের মণি, তাঁর অক্ষিকোটরের বাইরে ১৮.২ মিলিমিটার বা ০.৭১ ইঞ্চি পর্যন্ত বের করতে পরেন!

চলতি বছরেই তিনি এই বিরল রেকর্ডের অধিকারী হয়েছেন। তবে, মাত্র নয় বছর বয়সেই তিনি তাঁর এই প্রতিভা আবিষ্কার করেছিলেন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন রকমের মুখভঙ্গী করছিলেন। সেই সময়ই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, তাঁর চোখের মণি, তাঁর সমবয়সীদের তুলনায় অনেকটা বেশি বাইরে বেরিয়ে আসতে পারে। এরপর তিনি তাঁর এই প্রতিভা পরিচয় দিয়েছিলেন তাঁর বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের। সকলেই অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। তবে প্রাথমিকভাবে, তাঁর বাবা-মা বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। তাঁরা মনে করেছিলেন, টিও চিকো সম্ভবত কোনও বিশেষ রোগে আক্রান্ত। তবে, তাঁদের ভুল ভাঙান এক চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি, জানান এটা একটা বিরল উপহার বলা যেতে পারে।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজের নাম পাকা করার পর, টিও চিকো বলেছেন, “আমার দক্ষতা অবশ্যই একটা উপহার। এটা আমার বাবা-মা এবং ঈশ্বরের দান। এর জন্য আমি কোনও প্রশিক্ষণ নিইনি। এটা আমার জন্মগত দক্ষতা। তবে বছরের পর বছর ধরে অনুশীলনে তা আরও ধারালো হয়েছে।” গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস খেতাব অর্জনের বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন, তিনি এতটাই আনন্দিত, যা বর্ণনা করার মতো শব্দ নেই তাঁর কাছে। তিনি বলেছেন, “স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। আমার কাজের জন্য আরও বেশি স্বীকৃতি পাওয়ার দরজা খুলে গিয়েছে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস পরিবারের সদস্য হিসাবে এই দুর্দান্ত সুযোগটি আমি কাজে লাগাতে চাই।”

কেমন লাগে অক্ষিকোটর থেকে চোখের মণি বের করে আনতে? টিও চিকো বলেছেন, “মনে হয় আমার শরীরের একটা অংশ ত্যাগ করছি। যখনই আমি আমার চোখের মণি ঠেলে বের করে দিই, কয়েক সেকেন্ডের জন্য আমার দৃষ্টি শক্তি চলে যায়।” জানা গিয়েছে, ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য চিকো তাঁর চোখের মণি অক্ষিকোটরের বাইরে রাখতে পারেন। আর চোখের যত্ন নেওয়ার জন্য আই ড্রপ ব্যবহার করেন তিনি।

Next Article