প্যারিস : মঙ্গলবার ৬ মিটার অর্থাৎ ২০ ফুট উচ্চতা বাড়ল আইফেল টাওয়ারের। হেলিকপ্টারের সাহায্য়ে প্যারিসের মনুমেন্টে একটি নতুন ডিজিটাল রেডিয়ো অ্যান্টেনা বসিয়েছেন ইঞ্জিনিয়াররা। তাতেই বেড়েছে আইফেল টাওয়ারের উচ্চতা। প্যারিসে সবথেকে লম্বা নির্মাণ হল এই আইফেল টাওয়ার। লৌহ মানবী (Iron Lady) হিসেবেই খ্যাত এই টাওয়ারের উচ্চতা বেড়ে হয়েছে ৩৩০ মিটার।
সাত সকালেই আইফেল টাওয়ারের কাছে প্যারিসের আকাশে হেলিকপ্টার উড়তে দেখা যায়। প্যারিসবাসীর মনে সংশয় জাগে তাঁদের আইফেল টাওয়ারে কী হচ্ছে। কোনও বিপদের আশঙ্কা নয় তো! ১৩৪ বছরের পুরনো এই আইফেল টাওয়ার। ওয়াশিংটন মনুমেন্টকে হারিয়ে দীর্ঘদিন পর্যন্ত মানুষের তৈরি সর্বোচ্চ টাওয়ারের শিরোপা ছিনিয়ে নিয়েছে এই আইফেল টাওয়ার। বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন ক্ষেত্র হল আইফেল টাওয়ার। সম্প্রচারের জন্য অ্যান্টেনা বসাতেও দুরন্ত ভূমিকায় পালন করেছে এই টাওয়ার। পুরনো অ্যান্টেনা পাল্টে নতুন বসাতে গিয়ে বারবার উচ্চতা বদলেছে টাওয়ারের। মঙ্গলবার আবার হেলিকপ্টারের সাহায্য়ে নতুন ডিজিটাল অ্যান্টেনা লাগানো হয় মঙ্গলবার। এর ফলেই উচ্চতা বেড়েছে আইফেল টাওয়ারের। ক্রমশ উঁচু হয়েই চলেছে এই আয়রন লেডি।
এই নতুন অ্যান্টেনা ব্যবহার করে রাজধানী এলাকায় ডিজিটাল রেডিয়ো ট্রান্সমিট করা হবে।
টাওয়ারের অপারেটিং কোম্পানির প্রধান জিন-ফ্রাঙ্কোস মার্টিন্স সাংবাদিকদের বলেছেন, “এটা খুবই গর্বের একটি মুহূর্ত, ঐতিহাসিক, আইফেল টাওয়ারের ইতিহাসে বিরল।” তিনি বলেছেন, “তিনি প্রযুক্তিগত এবং বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার জায়গা হিসাবে তার শিকড়ে ফিরে আসছেন।”
এই টাওয়ারটি ১৮৮৯ সালে স্থপতি গুস্তাভ আইফেলের একটি নকশায় নির্মিত হয়েছিল। কিন্তু ২০ বছর পরে এটি ভেঙে ফেলার কথা ছিল। এটিকে সংরক্ষণ করার জন্য, আইফেল এটিকে একটি বৈজ্ঞানিক কার্যকারিতা দেওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন। আবহাওয়া-পর্যবেক্ষণের সরঞ্জাম স্থাপন করেছিলেন এবং জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণের জন্য এর ব্যবহারকে উত্সাহিত করেছিলেন। একটি গুরুত্বপূর্ণ রেডিয়ো-নিঃসরণকারী টাওয়ার হিসেবে এর যথেষ্ট ভূমিকা ছিল। প্রাথমিকভাবে সামরিক বাহিনীর জন্য রেডিয়ো সিগন্যাল ট্রান্সমিট করত। এর সরকারি ইতিহাস অনুসারে এই কারণেই ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল আইফেল টাওয়ার। ১৯১০ এর দশকে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যন্ত টেলিগ্রাম পাঠানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান যুদ্ধক্ষেত্রের নির্দেশাবলী বাছাই করার কৃতিত্ব দেওয়া হয়। এর আগের অ্যান্টেনা ২০০০ সালে স্থাপন করা হয়েছিল এবং ডিজিটাল টেলিভিশনের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল।
প্যারিস : মঙ্গলবার ৬ মিটার অর্থাৎ ২০ ফুট উচ্চতা বাড়ল আইফেল টাওয়ারের। হেলিকপ্টারের সাহায্য়ে প্যারিসের মনুমেন্টে একটি নতুন ডিজিটাল রেডিয়ো অ্যান্টেনা বসিয়েছেন ইঞ্জিনিয়াররা। তাতেই বেড়েছে আইফেল টাওয়ারের উচ্চতা। প্যারিসে সবথেকে লম্বা নির্মাণ হল এই আইফেল টাওয়ার। লৌহ মানবী (Iron Lady) হিসেবেই খ্যাত এই টাওয়ারের উচ্চতা বেড়ে হয়েছে ৩৩০ মিটার।
সাত সকালেই আইফেল টাওয়ারের কাছে প্যারিসের আকাশে হেলিকপ্টার উড়তে দেখা যায়। প্যারিসবাসীর মনে সংশয় জাগে তাঁদের আইফেল টাওয়ারে কী হচ্ছে। কোনও বিপদের আশঙ্কা নয় তো! ১৩৪ বছরের পুরনো এই আইফেল টাওয়ার। ওয়াশিংটন মনুমেন্টকে হারিয়ে দীর্ঘদিন পর্যন্ত মানুষের তৈরি সর্বোচ্চ টাওয়ারের শিরোপা ছিনিয়ে নিয়েছে এই আইফেল টাওয়ার। বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন ক্ষেত্র হল আইফেল টাওয়ার। সম্প্রচারের জন্য অ্যান্টেনা বসাতেও দুরন্ত ভূমিকায় পালন করেছে এই টাওয়ার। পুরনো অ্যান্টেনা পাল্টে নতুন বসাতে গিয়ে বারবার উচ্চতা বদলেছে টাওয়ারের। মঙ্গলবার আবার হেলিকপ্টারের সাহায্য়ে নতুন ডিজিটাল অ্যান্টেনা লাগানো হয় মঙ্গলবার। এর ফলেই উচ্চতা বেড়েছে আইফেল টাওয়ারের। ক্রমশ উঁচু হয়েই চলেছে এই আয়রন লেডি।
এই নতুন অ্যান্টেনা ব্যবহার করে রাজধানী এলাকায় ডিজিটাল রেডিয়ো ট্রান্সমিট করা হবে।
টাওয়ারের অপারেটিং কোম্পানির প্রধান জিন-ফ্রাঙ্কোস মার্টিন্স সাংবাদিকদের বলেছেন, “এটা খুবই গর্বের একটি মুহূর্ত, ঐতিহাসিক, আইফেল টাওয়ারের ইতিহাসে বিরল।” তিনি বলেছেন, “তিনি প্রযুক্তিগত এবং বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার জায়গা হিসাবে তার শিকড়ে ফিরে আসছেন।”
এই টাওয়ারটি ১৮৮৯ সালে স্থপতি গুস্তাভ আইফেলের একটি নকশায় নির্মিত হয়েছিল। কিন্তু ২০ বছর পরে এটি ভেঙে ফেলার কথা ছিল। এটিকে সংরক্ষণ করার জন্য, আইফেল এটিকে একটি বৈজ্ঞানিক কার্যকারিতা দেওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন। আবহাওয়া-পর্যবেক্ষণের সরঞ্জাম স্থাপন করেছিলেন এবং জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণের জন্য এর ব্যবহারকে উত্সাহিত করেছিলেন। একটি গুরুত্বপূর্ণ রেডিয়ো-নিঃসরণকারী টাওয়ার হিসেবে এর যথেষ্ট ভূমিকা ছিল। প্রাথমিকভাবে সামরিক বাহিনীর জন্য রেডিয়ো সিগন্যাল ট্রান্সমিট করত। এর সরকারি ইতিহাস অনুসারে এই কারণেই ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল আইফেল টাওয়ার। ১৯১০ এর দশকে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পর্যন্ত টেলিগ্রাম পাঠানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান যুদ্ধক্ষেত্রের নির্দেশাবলী বাছাই করার কৃতিত্ব দেওয়া হয়। এর আগের অ্যান্টেনা ২০০০ সালে স্থাপন করা হয়েছিল এবং ডিজিটাল টেলিভিশনের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল।