Operation Rising Lion: কীভাবে তেহরানের মাটিতে অপারেশন চালাল মোসাদ?
ইজরায়েলের এই হামলার ছক মনে করিয়ে দিচ্ছে কয়েকদিন আগেই রাশিয়াতে ইউক্রেনের হামলার ছক। মোসাদ, ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সের সঙ্গে যৌথ অপারেশন 'রাইজিং লায়ন' সেরে ফেলল একেবারে নিখুঁভাবে। বছরের পর বছর তেহরানের মাটিতে বসেই এই অপারেশনের চূড়ান্ত ছক কষা চলে। নিখুঁত হামলায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় ইরানের পারমাণবিক গবেষণাগার। নিহত হন আধডজন পরমাণু বিজ্ঞানী ও শীর্ষ সেনাকর্তারা।

মোসাদ! ইজরায়েলের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা। হিব্রুতে মোসাদের পুরো নাম, সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট ফর ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশ্যাল অপারেশন। ইজরায়েলের আরও দুই অভ্যন্তরীণ সংস্থা, একটি হল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স ‘আমান’, আরেকটি হল ইন্টারনাল সিকিউরিটি এজেন্সি ‘শিন বেট’– এই দুই সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে মোসাদ। সংস্থার সদর দফতর তেল আভিভে। কমবেশি ৭০০০ সক্রিয় সদস্য রয়েছে মোসাদের, যদিও আসল সংখ্যাটা কারও জানা নেই। সেই মোসাদ, ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সের সঙ্গে যৌথ অপারেশন ‘রাইজিং লায়ন’ সেরে ফেলল একেবারে নিখুঁভাবে। বছরের পর বছর তেহরানের মাটিতে বসেই এই অপারেশনের চূড়ান্ত ছক কষা চলে। ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সের ইন্টেলিজেন্স ডিরেক্টরেট (আমান) মেজর জেনারেল শ্লমি বিন্ডার এই অপারেশনের আগে ইজরায়েলি বায়ুসেনার বাছাই করা অফিসারদের ডেকে...





