গত দশ বছরে আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে ভারত এক যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেছে। ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। আর তার সৌজন্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর নেতৃত্বেই ভারত নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে আর সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। জার্মানির স্টুটগার্টে নিউজ ৯ গ্লোবাল সামিটের দ্বিতীয় দিনে ভাষণ রাখতে গিয়ে এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তিনি বলেন, “গত দশ বছরে এক পরিবর্তিত যাত্রাপথের সাক্ষী থেকেছে ভারত। আর তা গোটা বিশ্বে স্বীকৃত হয়েছে। এই রূপান্তর ভারতের প্রবৃদ্ধির অন্যতম কারণ। মোদীর নির্দেশনায় ভারত এক নতুন উচ্চতার শিখরে পৌঁছেছে। দেশ যে কেবল নিজের পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই গিয়েছে, তাই নয়, উন্নয়নের নিরিখেও ১৮০ ডিগ্রি রূপান্তরিত হয়েছে ভারত।”
প্রসঙ্গত, ভারত ও জার্মানি- এই দুই দেশের বন্ধন আরও সুনিবিড় করার লক্ষ্যে স্টুটগার্ট শহরে আয়োজিত হয়েছে নিউজ ৯ গ্লোবাল সামিট। এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিনেও ভারত-জার্মানির দৃঢ় বন্ধনের কথা তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। দ্বিতীয় দিনে ভারতের বিকাশের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “‘গ্রোথ’ অর্থাৎ উন্নয়ন বা অগ্রগতি, এই বিষয়গুলো কেবল সংখ্যার নিরিখে বিচার্য নয়। আদতে লক্ষ্য, উন্নয়নমূলক এমন কিছু প্রকল্প অধিগ্রহণ করা, যাতে দেশকে এক নতুন দিশা দেখাতে সাহায্য করে। আমাদের দেশবাসীর ক্ষমতায়ন গোটা বিশ্বকে প্রভাবিত করেছে।” মোদীর নেতৃত্বের ভারতের অগ্রগতির কথা উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি বলেন, “গত ১০ বছরে, আমরা ১০ মিলিয়ন বাড়ি তৈরি করেছি। একই সময়ে সারা দেশে ১২০ মিলিয়নেরও বেশি শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে, এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোকে একটি ডিজিটাল সিস্টেমে স্থানান্তরিত করাও হয়েছে।”
উন্নয়নের পর্যালোচনা করতে গিয়েই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিষয়টির বিশ্লেষণ করেন। তিনি বলেন, “দুরন্ত গতি বলতে আমরা কী বুঝি, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যখন অনেকটা পথ অতিক্রম করতে হয়।” আর সেক্ষেত্রে দেশের বর্তমান গতি বোঝাতে গিয়ে মন্ত্রীর সংযোজন, “আজ ভারতীয় কোম্পানি, ভারতের নামীদামি বহুজাতিক সংস্থাগুলো নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আর তার ফল চেইন সিস্টেমে বিস্তৃত হচ্ছে দেশে।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দাবি করেন, চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হতে চলেছে ভারত। আর ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিক দেশে পরিণত হবে।
গত দশ বছরে আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে ভারত এক যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেছে। ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। আর তার সৌজন্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর নেতৃত্বেই ভারত নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে আর সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। জার্মানির স্টুটগার্টে নিউজ ৯ গ্লোবাল সামিটের দ্বিতীয় দিনে ভাষণ রাখতে গিয়ে এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। তিনি বলেন, “গত দশ বছরে এক পরিবর্তিত যাত্রাপথের সাক্ষী থেকেছে ভারত। আর তা গোটা বিশ্বে স্বীকৃত হয়েছে। এই রূপান্তর ভারতের প্রবৃদ্ধির অন্যতম কারণ। মোদীর নির্দেশনায় ভারত এক নতুন উচ্চতার শিখরে পৌঁছেছে। দেশ যে কেবল নিজের পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই গিয়েছে, তাই নয়, উন্নয়নের নিরিখেও ১৮০ ডিগ্রি রূপান্তরিত হয়েছে ভারত।”
প্রসঙ্গত, ভারত ও জার্মানি- এই দুই দেশের বন্ধন আরও সুনিবিড় করার লক্ষ্যে স্টুটগার্ট শহরে আয়োজিত হয়েছে নিউজ ৯ গ্লোবাল সামিট। এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিনেও ভারত-জার্মানির দৃঢ় বন্ধনের কথা তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। দ্বিতীয় দিনে ভারতের বিকাশের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “‘গ্রোথ’ অর্থাৎ উন্নয়ন বা অগ্রগতি, এই বিষয়গুলো কেবল সংখ্যার নিরিখে বিচার্য নয়। আদতে লক্ষ্য, উন্নয়নমূলক এমন কিছু প্রকল্প অধিগ্রহণ করা, যাতে দেশকে এক নতুন দিশা দেখাতে সাহায্য করে। আমাদের দেশবাসীর ক্ষমতায়ন গোটা বিশ্বকে প্রভাবিত করেছে।” মোদীর নেতৃত্বের ভারতের অগ্রগতির কথা উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি বলেন, “গত ১০ বছরে, আমরা ১০ মিলিয়ন বাড়ি তৈরি করেছি। একই সময়ে সারা দেশে ১২০ মিলিয়নেরও বেশি শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে, এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোকে একটি ডিজিটাল সিস্টেমে স্থানান্তরিত করাও হয়েছে।”
উন্নয়নের পর্যালোচনা করতে গিয়েই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিষয়টির বিশ্লেষণ করেন। তিনি বলেন, “দুরন্ত গতি বলতে আমরা কী বুঝি, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যখন অনেকটা পথ অতিক্রম করতে হয়।” আর সেক্ষেত্রে দেশের বর্তমান গতি বোঝাতে গিয়ে মন্ত্রীর সংযোজন, “আজ ভারতীয় কোম্পানি, ভারতের নামীদামি বহুজাতিক সংস্থাগুলো নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আর তার ফল চেইন সিস্টেমে বিস্তৃত হচ্ছে দেশে।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দাবি করেন, চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হতে চলেছে ভারত। আর ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিক দেশে পরিণত হবে।