Boris Johnson Government : ঋষি-সাজিদ জুটির বাউন্সারের পর ইয়র্কার আরও দুই মন্ত্রীর, পিচে আরও একা হয়ে পড়লেন বরিস জনসন

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

Jul 06, 2022 | 4:15 PM

Boris Johnson Government : গতকাল দুই ক্যাবিনেট মন্ত্রীর ইস্তফার পর আজ আরও দুই মন্ত্রী ইস্তফা দিলেন বরিস জনসনের ক্য়াবিনেট থেকে। শিশু ও পরিবার মন্ত্রী উইল কুইন্স ও জুনিয়র পরিবহণ মন্ত্রী লরা ট্রট এদিন মন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন।

Boris Johnson Government : ঋষি-সাজিদ জুটির বাউন্সারের পর ইয়র্কার আরও দুই মন্ত্রীর, পিচে আরও একা হয়ে পড়লেন বরিস জনসন
ছবি: ফাইল চিত্র

Follow Us

লন্ডন : সঙ্কটের মুখে বরিস সরকার। গতকাল কয়েক মিনিটের ব্যবধানে ইস্তফা দেন দুই ক্য়াবিনেট মন্ত্রী। এরপর বুধবার ব্রিটেন সরকার (Britain Government) থেকে পদত্য়াগ করলেন আরও দুই মন্ত্রী। এর ফলে কার্যতন চাপের মুখে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন (British Prime Minister Boris Johnson)। শিশু ও পরিবার মন্ত্রী উইল কুইন্স ও জুনিয়র পরিবহণ মন্ত্রী লরা ট্রট এদিন মন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। পদত্যাগের কারণ হিসেবে উইল কুইন্স জানিয়েছেন তিনি ইস্তফা দেওয়া ছাড়া তাঁর কাছে আর কোনও উপায় ছিল না। এদিকে লরা ট্রট নিজের ইস্তফার কারণ হিসেবে জানিয়েছেন যে, তিনি বর্তমান সরকারের উপর আস্থা হারিয়েছেন।

এদিকে গতকালই বরিসের ক্যাবিনেটের দুই মন্ত্রী ইস্তফা দেন। প্রথমে পদত্যাগ করেন ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনক। তাঁর পদত্য়াগ করার কয়েক মিনিট পরেই ইস্তফা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ। ইস্তফার কারণ হিসেবে তাঁদের দু’জনেই জানান যে, তাঁরা ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের উপর আস্থা হারিয়েছেন। গতকালের পর ব্রিটেনের ক্য়াবিনেট থেকে বেরিয়ে গেলেন আরও দুই মন্ত্রী। এই পরিস্থিতিতে বরিস জনসনের পক্ষে সরকার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন হতে পারে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

প্রসঙ্গত, গত এক বছর যাবৎ বিদ্রোহের মুখে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। করোনাকালে যখন দেশজুড়ো করোনাবিধি কার্যকর রয়েছে সেইসময় পার্টি করার জন্য গত এক বছর বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে বরিস জনসনকে। তারপরই সম্প্রতি নয়া অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। ব্রিটেন মন্ত্রিসভায় স্বচ্ছ সদস্যদের নিয়োগ করতে পারেনি বলে অভিযোগ করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। অনেকে অভিযোগ করেছেন যে, যৌন নীপিড়নের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও কয়েকজন সদস্যকে সরকারের উচ্চপদে নিয়োগ করা হয়েছে। এবার এইসব অভিযোগের মাঝেই চাপের মুখে বরিস জনসন।

Next Article