সাধের গাড়ি কেনার স্বপ্ন কার না থাকে? তাই নিজের শখ বা ইচ্ছে মেটাতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে অনেকেই রোজগার করেন, একটা বেশি টাকা উপার্জন করেন সাধের গাড়ি কিনবেন বলে। কিন্তু গাড়ি কেনার পরই অনেকের মনে হতে থাকে এত তাড়াতাড়ি হয়ত গাড়িটা না কিনলেই ভাল হত, যতদিন যাচ্ছে গাড়ির পিছনে খরচ যে বেড়েই চলেছে। অনেকে দেখেন গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের খরচ সামাল দিতে গিয়ে হিমসিম খেতে থাকেন। তখনই প্রশ্ন ওঠে গাড়ি ঠিক রাখতে খরচ কী একটু বেশিই হয়ে যাচ্ছে?
অনেকেই আবার ভাবেন গাড়ির জন্য অনেক টাকা খরচ হচ্ছে, এর থেকে নতুন আরও একটা গাড়ি কিনে নেওয়াই ভাল। সাবধান! এমন চিন্তা মাথায় এলে অবশ্যই ভেবে চিনতে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যখন আপনার গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের খরচ খুব বেড়ে যায়, তখনই বুঝে নিতে হবে গাড়ি বদল করে নতুন গাড়ি কেনার সময় এসে গিয়েছে। গাড়ি পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কী কী বিষয় মাথা রাখায় প্রয়োজন? যখন কোনও গাড়ি ১ লক্ষ কিলোমিটার চললে গাড়ির মালিককে এসি ফিল্টার, স্পার্ক প্লাগ, গিয়ার ট্রানসমিশন ওয়েল, ব্রেক ফ্লুইড, পাওয়ার স্টিয়ারিং অয়েল ইত্যাদি পরিবর্তন করতে হতে পারে। এই গুলি বদল করা ব্যয়বহুল। এমনকী বারবার গাড়ির টায়ার বদল করতেও অনেক টাকা খরচ হয়। টায়ার বদলালে কমপক্ষে ১৬ হাজার টাকা খরচ হয়। ১০ থেকে ১২ বার সার্ভিসিংয়ের পর সমস্যা দেখা দিলে, ধরে নিতে হবে গাড়ি বদলের সময় হয়ে গিয়েছে। বিস্তারিত জানতে ভিডিয়োটি অবশ্যই দেখুন।