নয়া দিল্লি: ট্যাক্স, ট্যাক্স এবং আরও, আরও ট্যাক্স। মধ্যবিত্ত ও চাকরি করা মানুষজন হাঁসফাঁস করছে ট্যাক্সের ফাঁসে। ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে একজন মধ্যবিত্ত মানুষ বছরে গড়ে প্রায় ১ লক্ষ ৮ হাজার টাকা কর দিচ্ছেন। ইনকাম ট্যাক্স, কর্পোরেশন ট্যাক্স, ওয়াটার ট্যাক্স, ট্রান্সপোর্ট ট্যাক্স সহ আরও হাজারো ট্যাক্স। এবার ‘স্পেশাল থার্টি ফাইভে’র পালা।
সব ঠিকঠাক চললে জিএসটির স্ল্যাব ২৮ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশ হচ্ছে। জিএসটির গ্রুপ অফ মিনিস্টারসের সুপারিশ, জিএসটিতে সর্বোচ্চ করের হার ২৮ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ হোক। তবে এই ‘স্পেশাল থার্টি ফাইভ’ শুধু তামাক, তামাক জাত পণ্য ও এয়ারেটেড পানীয়র উপর চাপানো হবে।
২৫ হাজার টাকার বেশি দাম, এমন জুতো ও হাতঘড়ির উপর জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৮ শতাংশ করারও সুপারিশ করেছে বিশেষ মন্ত্রিগোষ্ঠী। বোতলবন্দি জল ও ব্র্যান্ডেড খাতার উপরও জিএসটি কমানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, কমবেশি ১৪৮টি পণ্যের উপর জিএসটি কমানো বা বাড়ানোর সুপারিশ করতে চলেছে জিএসটি বিষয়ক মন্ত্রিগোষ্ঠী। তবে এই ৩৫ শতাংশ জিএসটি ব্যাপারটা না একেবারেই সুবিধার ঠেকছে না। সিগারেট, তামাকের বিক্রি কমানোর জন্য এতবার ট্যাক্স বাড়ানো হল, তাতে কিছু হয়েছে কী?
প্রশ্ন উঠছে, জিএসটি স্ল্যাব ৩৫ শতাংশ করে দিয়ে পরে তাতে আরও সব জিনিসকে এই স্ল্যাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে না তো? সেই সম্ভাবনা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
নয়া দিল্লি: ট্যাক্স, ট্যাক্স এবং আরও, আরও ট্যাক্স। মধ্যবিত্ত ও চাকরি করা মানুষজন হাঁসফাঁস করছে ট্যাক্সের ফাঁসে। ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে একজন মধ্যবিত্ত মানুষ বছরে গড়ে প্রায় ১ লক্ষ ৮ হাজার টাকা কর দিচ্ছেন। ইনকাম ট্যাক্স, কর্পোরেশন ট্যাক্স, ওয়াটার ট্যাক্স, ট্রান্সপোর্ট ট্যাক্স সহ আরও হাজারো ট্যাক্স। এবার ‘স্পেশাল থার্টি ফাইভে’র পালা।
সব ঠিকঠাক চললে জিএসটির স্ল্যাব ২৮ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশ হচ্ছে। জিএসটির গ্রুপ অফ মিনিস্টারসের সুপারিশ, জিএসটিতে সর্বোচ্চ করের হার ২৮ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ হোক। তবে এই ‘স্পেশাল থার্টি ফাইভ’ শুধু তামাক, তামাক জাত পণ্য ও এয়ারেটেড পানীয়র উপর চাপানো হবে।
২৫ হাজার টাকার বেশি দাম, এমন জুতো ও হাতঘড়ির উপর জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৮ শতাংশ করারও সুপারিশ করেছে বিশেষ মন্ত্রিগোষ্ঠী। বোতলবন্দি জল ও ব্র্যান্ডেড খাতার উপরও জিএসটি কমানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, কমবেশি ১৪৮টি পণ্যের উপর জিএসটি কমানো বা বাড়ানোর সুপারিশ করতে চলেছে জিএসটি বিষয়ক মন্ত্রিগোষ্ঠী। তবে এই ৩৫ শতাংশ জিএসটি ব্যাপারটা না একেবারেই সুবিধার ঠেকছে না। সিগারেট, তামাকের বিক্রি কমানোর জন্য এতবার ট্যাক্স বাড়ানো হল, তাতে কিছু হয়েছে কী?
প্রশ্ন উঠছে, জিএসটি স্ল্যাব ৩৫ শতাংশ করে দিয়ে পরে তাতে আরও সব জিনিসকে এই স্ল্যাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে না তো? সেই সম্ভাবনা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না।