Power Consumption: এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোটা দেশে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয়েছে জানেন
শিল্প বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এপ্রিল, মে এবং জুন মাসে অনিয়মিত বৃষ্টি এই বিদ্যুতের চাহিদা বাড়িতে দিয়েছে। এই সময়কালে প্রচণ্ড গরমে স্বাভাবিক ভাবেই বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে। সেই সঙ্গে জুলাই, অগস্টে বেশি আর্দ্রতার জেরে গরমের অস্বস্তি বাড়ে। সে সময় ফ্যান, এসি, কুলারের ব্যবহার বহুগুণ বেড়ে যায়। অগস্ট সেপ্টেম্বরে সে জন্যই বিদ্যুতের চাহিদা বেশি ছিল।
নয়াদিল্লি: এ বছর এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে ভারতে বেড়েছে বিদ্যুতের চাহিদা। গত অর্থবর্ষের এই সময়কালের তুলনায় তা প্রায় ৮ শতাংশ মতো বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই অর্থবর্ষের প্রথম ভাগে ভারতে বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয়েছে ৮৪৭ বিলিয়ন ইউনিট। অর্থাৎ ৮৪ হাজার ৭০০ কোটি ইউনিট। যা এই সময়কালেই গত অর্থবর্ষে ছিল ৭৮৬ বিলিয়ন ইউনিট। অর্থাৎ ৭৮ হাজার ৬০০ কোটি ইউনিট।
শিল্প বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এপ্রিল, মে এবং জুন মাসে অনিয়মিত বৃষ্টি এই বিদ্যুতের চাহিদা বাড়িতে দিয়েছে। এই সময়কালে প্রচণ্ড গরমে স্বাভাবিক ভাবেই বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে। সেই সঙ্গে জুলাই, অগস্টে বেশি আর্দ্রতার জেরে গরমের অস্বস্তি বাড়ে। সে সময় ফ্যান, এসি, কুলারের ব্যবহার বহুগুণ বেড়ে যায়। অগস্ট সেপ্টেম্বরে সে জন্যই বিদ্যুতের চাহিদা বেশি ছিল। এর পাশাপাশি সামনেই পুজো থাকায় এই সময় শিল্পক্ষেত্রে উৎপাদন হয়েছে অনেক বেশি। যাও বিদ্যুতের চাহিদা বাড়িয়েছে। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে শক্তির চাহিদা ২৪১ গিগাওয়াটে পৌঁছে গিয়েছিল। গত অর্থবর্ষের এই সময়কালে তা ছিল ২১৫.৮৮ গিগাওয়াট।
এই বিদ্যুতের চাহিদা কৌশলের সঙ্গে মোকাবিলা করেছে শক্তি মন্ত্রক। বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকায় যাতে ঘাটতি তৈরি না হয়, সে জন্য একাধিক পদক্ষেপও করেছে। এর জেরেই উদ্ভূত পরিস্থিতির মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।