শুধুমাত্র একটা দোকান থেকেই মাসে ৪০০০০০০ টাকা ভাড়া পান অম্বানী, তালিকা দেখলে চমকে যাবেন
Mukesh Ambani: দেশের উচ্চবিত্তদের কেনাকাটার অন্যতম ঠিকানা এই জিও কমপ্লেক্স। বহু আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের শোরুম রয়েছে এই মলে।
মুম্বই: এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তিদের তালিকায় প্রথম সারিতেই থাকেন মুকেশ অম্বানী। কয়েকদিন আগে তাঁর ছেলের বিয়ের জাঁকজমক তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। একের পর এক সেক্টরে ব্যবসায় নাম লেখাচ্ছেন অম্বানীরা। তবে শুধুই নিজেদের ব্যবসা নয়, আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে আয় করেন মুকেশ। বিভিন্ন সংস্থার শোরুমের ভাড়াই চমকে দেওয়ার মতো।
মুম্বইয়ের বান্দ্রা-কুর্লা কমপ্লেক্সে তৈরি হয়েছে জিও ওয়ার্ল্ড প্লাজা। শহরের প্রাণকেন্দ্রে এক বিরাট শপিং মল। বিভিন্ন দেশের সংস্থার শোরুম রয়েছে সেখানে। নিছক একটা মল বললেও কম বলা হয়, সেখানে রয়েছে আরও অনেক বিলাসব্যসনের ব্যবস্থা। ২০২৩ সালে এই মলের উদ্বোধন হয়। দেশের উচ্চবিত্তদের কেনাকাটার অন্যতম ঠিকানা এই জিও কমপ্লেক্স।
বহু আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের শোরুম রয়েছে এই মলে। রয়েছে লুই ভিটো, ডায়োর, ব্যালেনসিয়াগার শোরুম রয়েছে। এই সংস্থাগুলির উপস্থিতি মলের জৌলুস নিয়ে গিয়েছে আলাদা মাত্রায়।
ফরাসি সংস্থা লুই ভিটোর (Louis Vuitton) ভারতে সবথেকে বড় শোরুম রয়েছে অম্বানীর এই মলে। হ্যান্ডব্যাগ, লাগেজ- কী নেই। তাদের শোরুমের আয়তন প্রায় ৭,৩৬৫ বর্গফুট। এই জায়গার জন্য লুই ভিটো প্রতিমাসে ৪০.৫ লক্ষ টাকা করে ভাড়া দিচ্ছে।
এরপর আসা যাক ডায়র (Dior)-এর কথায়। এই সংস্থার শোরুমের জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৩,৩১৭ বর্গফুট জায়গা। মাসে দিতে হয় ২১.৫৬ লক্ষ টাকা ভাড়া। এছাড়া ব্যালেনসিয়াগাতে এই মলে শোরুম চালানোর জন্য মাসে ৪০ লক্ষ টাকা করে দিতে হয়। এছাড়াও এই মলে রয়েছে গুচ্চি, ব্লুবেরি, বুলগেরির মতো একাধিক বিশ্বমানের সংস্থা।