AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nominee-Heir Difference: নমিনি না উত্তরসূরী, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যুর পর সম্পত্তির অধিকারী কে হন? নমিনি না উত্তরসূরী, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যুর পর সম্পত্তির অধিকারী কে হন?

Property Rules: নমিনি কে হবেন, তা অ্য়াকাউন্টের মালিকই নির্ধারণ করেন। অন্যদিকে, উত্তরসূরী পরিবারের কেউ হতে পারেন। আবার কেউ চাইলে পরিবারের বাইরের কাউকেও উত্তরসূরী হিসাবে উল্লেখ করে তাঁর নামে যাবতীয় সম্পত্তি লিখে দিতে পারেন।

Nominee-Heir Difference: নমিনি না উত্তরসূরী, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যুর পর সম্পত্তির অধিকারী কে হন? নমিনি না উত্তরসূরী, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যুর পর সম্পত্তির অধিকারী কে হন?
ফাইল চিত্রImage Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: Sep 12, 2023 | 7:30 AM
Share

নয়া দিল্লি: দেশের বিভিন্ন ব্যাঙ্কে পড়ে রয়েছে কোটি কোটি টাকা। সেই টাকার দাবিদার কেউ নেই। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সম্প্রতিই জানিয়েছিলেন, অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের মৃত্যুর পর নির্দিষ্ট নমিনি না থাকায় প্রচুর অর্থ জমা পড়ে রয়েছে। যদি কোনও অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যু হয়, তবে সাধারণত নমিনি সেই অ্য়াকাউন্টে থাকা যাবতীয় অর্থের দাবিদার হন। কিন্তু এক্ষেত্রেই প্রশ্ন ওঠে যে নমিনিরাই কী শুধুমাত্র সম্পত্তির দাবিদার হবেন নাকি উত্তরসূরীদের অধিকার থাকবে?

এরজন্য প্রথমেই নমিনি ও উত্তরসূরীর মধ্যে পার্থক্য জানা প্রয়োজন। নমিনি আইনত উত্তরসূরীও হতে পারেন। ব্য়াঙ্কের পাশাপাশি  দলিলেও তাঁর নাম উল্লেখ থাকতে পারে। নমিনি কে হবেন, তা অ্য়াকাউন্টের মালিকই নির্ধারণ করেন। অন্যদিকে, উত্তরসূরী পরিবারের কেউ হতে পারেন। আবার কেউ চাইলে পরিবারের বাইরের কাউকেও উত্তরসূরী হিসাবে উল্লেখ করে তাঁর নামে যাবতীয় সম্পত্তি লিখে দিতে পারেন। ব্যাঙ্ক নিজে থেকেকাউকে নমিনি হিসাবে রেজিস্ট্রার করে না। অ্যাকাউন্ট যার নামে, তিনিই নমিনি কে হবেন, তা ঠিক করেন।

ব্যাঙ্কে নমিনি হলেও, সেই নমিনি মৃত ব্য়ক্তির সম্পত্তিতে অধিকার দাবি করতে পারেন না। তাঁর কেবল ওই অ্যাকাউন্টে জমা অর্থের উপরই অধিকার থাকে। হিন্দু উত্তরাধিকার আইন ১৯৫৬ অনুযায়ী, অন্য়ান্য সম্পত্তির উপরে অধিকার উত্তরাধিকারীর থাকে।

যদি কোনও নমিনি না থাকে এবং একাধিক উত্তরাধিকারী থাকে, তবে মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সমানভাবে ভাগ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে উত্তরসূরীর দুটি ভাগ রয়েছে। প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত থাকেন মা, বিধবা স্ত্রী, পুত্র ও কন্যা। বাবাকে দ্বিতীয় শ্রেণিভুক্ত। প্রাথমিকভাবে প্রথম শ্রেণিই সম্পত্তির অধিকারী হন। যদি কোনও দাবিদার না থাকে, তবে সরকার সেই সম্পত্তির মালিক হয়ে যায়।