বাঁকুড়া: তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা (West Bengal Municipal Elections 2022) নিয়ে এতদিন ক্ষোভ বিক্ষোভের ছবি উঠে এসেছে। এবার প্রার্থীদের নিয়ে নানা অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে বিরোধী শিবির থেকে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট পুর এলাকায় বৃহস্পতিবারই একটি অভিযোগ এসেছে। তৃণমূলের এক প্রার্থী এতদিন গ্রামীণ এলাকার ভোটার ছিলেন। আচমকাই তিনি নাকি জানুয়ারি মাসে পুরএলাকার ভোটার হয়ে গিয়েছেন। এ নিয়ে জোর তরজা চলছে সেখানে। এদিকে বাঁকুড়ায় (Bankura) আবার বিরোধীদের তরফে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি দু’ জায়গার ভোটার। অবিলম্বে তাঁর প্রার্থী পদ বাতিল করার দাবি তুলেছে বিজেপি। এ নিয়ে প্রশাসনেরও দ্বারস্থ হয়েছে তারা। বিজেপির অভিযোগ, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার (Bishnupur Municipality) ১১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী দেবব্রত ঘোষ একইসঙ্গে বিষ্ণুপুর পুরএলাকা এবং সল্টলেক যা বিধাননগর পুরনিগমের আওতাধীন, সেই এলাকার বাসিন্দা। তাঁর দু’টি পৃথক ভোটার কার্ডও রয়েছে বলে বিজেপির তরফে অভিযোগ।
বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী দেবব্রত ঘোষের। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পরই তাঁর নিজের ওয়ার্ডের তৃণমূল কর্মীরা প্রার্থী সঙ্গে বিজেপি যোগের অভিযোগ তুলে প্রার্থী বদলের দাবিতে সরব হয়েছিলেন। রাস্তায় নেমে টায়ার জ্বালিয়ে চলেছিল বিক্ষোভ প্রদর্শন। যদিও শেষ পর্যন্ত ওই ওয়ার্ডে প্রার্থী বদল করেনি তৃণমূল। স্বাভাবিক ভাবে তৃণমূলের দলীয় প্রার্থী হিসাবে বিষ্ণুপুর মহকুমাশাসকের দফতরে নিজের মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন দেবব্রত ঘোষ। সেই মনোনয়নের স্ক্রুটিনি পর্ব মিটতে না মিটতেই বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে সরব হয় বিজেপি।
ভারতীয় আইন অনুযায়ী, এক ব্যক্তি পৃথক দু’টি জায়গার ভোটার হতে পারেন না। বিজেপির বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ জানিয়েছেন, উপযুক্ত প্রমাণ সহযোগে বিষয়টি নিয়ে বিষ্ণুপুর পুরসভার রিটার্নিং অফিসার তথা বিষ্ণুপুরের মহকুমাশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হচ্ছে। প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতেই হবে। ওই প্রার্থীর পদ বাতিল করতে হবে। তা না হলে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার কথাও জানিয়েছেন সাংসদ। অন্যদিকে যাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ, সেই তৃণমূল প্রার্থী বিষয়টি নিয়ে বিশদে কিছু বলতে চাননি। তাঁর বক্তব্য, এ বিষয়ে প্রশাসন ও দল যা বলবে সেটাই শেষ কথা হবে। দেবব্রত ঘোষের কথায়, “এখানে আমার কিছু বলার নেই। রিটার্নিং অফিসার আমাকে যা বলার বলবেন। আমি যা যা তথ্য জমা দেওয়ার সবই দিয়েছি। আর সৌমিত্রবাবুর কথা যদি বলতে হয়, উনি তো অনেকের বিরুদ্ধেই অনেক কথা বলে থাকেন। আমার কাছে দলই শেষ কথা।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাঁকুড়া: তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা (West Bengal Municipal Elections 2022) নিয়ে এতদিন ক্ষোভ বিক্ষোভের ছবি উঠে এসেছে। এবার প্রার্থীদের নিয়ে নানা অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে বিরোধী শিবির থেকে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট পুর এলাকায় বৃহস্পতিবারই একটি অভিযোগ এসেছে। তৃণমূলের এক প্রার্থী এতদিন গ্রামীণ এলাকার ভোটার ছিলেন। আচমকাই তিনি নাকি জানুয়ারি মাসে পুরএলাকার ভোটার হয়ে গিয়েছেন। এ নিয়ে জোর তরজা চলছে সেখানে। এদিকে বাঁকুড়ায় (Bankura) আবার বিরোধীদের তরফে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি দু’ জায়গার ভোটার। অবিলম্বে তাঁর প্রার্থী পদ বাতিল করার দাবি তুলেছে বিজেপি। এ নিয়ে প্রশাসনেরও দ্বারস্থ হয়েছে তারা। বিজেপির অভিযোগ, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার (Bishnupur Municipality) ১১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী দেবব্রত ঘোষ একইসঙ্গে বিষ্ণুপুর পুরএলাকা এবং সল্টলেক যা বিধাননগর পুরনিগমের আওতাধীন, সেই এলাকার বাসিন্দা। তাঁর দু’টি পৃথক ভোটার কার্ডও রয়েছে বলে বিজেপির তরফে অভিযোগ।
বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী দেবব্রত ঘোষের। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পরই তাঁর নিজের ওয়ার্ডের তৃণমূল কর্মীরা প্রার্থী সঙ্গে বিজেপি যোগের অভিযোগ তুলে প্রার্থী বদলের দাবিতে সরব হয়েছিলেন। রাস্তায় নেমে টায়ার জ্বালিয়ে চলেছিল বিক্ষোভ প্রদর্শন। যদিও শেষ পর্যন্ত ওই ওয়ার্ডে প্রার্থী বদল করেনি তৃণমূল। স্বাভাবিক ভাবে তৃণমূলের দলীয় প্রার্থী হিসাবে বিষ্ণুপুর মহকুমাশাসকের দফতরে নিজের মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন দেবব্রত ঘোষ। সেই মনোনয়নের স্ক্রুটিনি পর্ব মিটতে না মিটতেই বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে সরব হয় বিজেপি।
ভারতীয় আইন অনুযায়ী, এক ব্যক্তি পৃথক দু’টি জায়গার ভোটার হতে পারেন না। বিজেপির বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ জানিয়েছেন, উপযুক্ত প্রমাণ সহযোগে বিষয়টি নিয়ে বিষ্ণুপুর পুরসভার রিটার্নিং অফিসার তথা বিষ্ণুপুরের মহকুমাশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হচ্ছে। প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতেই হবে। ওই প্রার্থীর পদ বাতিল করতে হবে। তা না হলে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার কথাও জানিয়েছেন সাংসদ। অন্যদিকে যাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ, সেই তৃণমূল প্রার্থী বিষয়টি নিয়ে বিশদে কিছু বলতে চাননি। তাঁর বক্তব্য, এ বিষয়ে প্রশাসন ও দল যা বলবে সেটাই শেষ কথা হবে। দেবব্রত ঘোষের কথায়, “এখানে আমার কিছু বলার নেই। রিটার্নিং অফিসার আমাকে যা বলার বলবেন। আমি যা যা তথ্য জমা দেওয়ার সবই দিয়েছি। আর সৌমিত্রবাবুর কথা যদি বলতে হয়, উনি তো অনেকের বিরুদ্ধেই অনেক কথা বলে থাকেন। আমার কাছে দলই শেষ কথা।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা