kolkata municipal corporation election 2021: সব বুথে ক্যামেরা বসাতে হবে, হন্যে রাজ্য নির্বাচন কমিশন

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Dec 17, 2021 | 8:55 AM

kmc election 2021: শুধু বুথ নয়, স্ট্রং রুম ও গণনা কেন্দ্রেও থাকবে সিসিটিভির নজরদারি। কিন্তু মুখের কথা কাজে করে দেখাতে গিয়েই কমিশনের ঘুম ছোটার অবস্থা।

Follow Us

কলকাতা: রবিবার কলকাতা পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডে নির্বাচন। হাতে একেবারেই সময় নেই। এদিকে কলকাতার সব বুথে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসাতে হবে বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ৫ হাজার ২০৭টি বুথে একটা করে ক্যামেরা বসাতে হলেও লাগবে ৫ হাজারের বেশি ক্যামেরা। এত সিসিক্যামেরার ব্যবস্থা করতে কার্যত হন্যে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

১৯ ডিসেম্বর ভোট মানে মাঝে আর মাত্র একটা দিন। রাজ্য নির্বাচন কমিশন এখন সিসিক্যামেরা খুঁজতে ব্যস্ত। কলকাতার সব বুথে সিসিক্যামেরা বসাতে হবে বলে মঙ্গলবার পুরভোট সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এরপরের দিনই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয় সব বুথে বসবে সিসিটিভি।

শুধু বুথ নয়, স্ট্রং রুম ও গণনা কেন্দ্রেও থাকবে সিসিটিভির নজরদারি। কিন্তু মুখের কথা কাজে করে দেখাতে গিয়েই কমিশনের ঘুম ছোটার অবস্থা। কারণ, কলকাতা পুরভোটের মোট বুথ ৫ হাজার ২০৭টি। প্রথমে ২৫ শতাংশ বুথে সিসিক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা ছিল বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর আপাতত সে পরিকল্পনায় বদল আনা ছাড়া আর কোনও পথই খোলা নেই।

কোথায় সমস্যা হচ্ছে-

পেশাদার সংস্থাকে দিয়ে সিসিক্যামেরা বসাতে হয়।
সিসিক্যামেরায় ২৪x৭ বিদ্যুৎ পরিষেবার প্রয়োজন।
সব বুথে ইনস্টলেশনের সুবিধা নাও থাকতে পারে।
আপাতত নতুন করে বুথের নকশা তৈরি করতে হচ্ছে কমিশনকে।

বুধবার কলকাতার জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার। এরপরই কমিশন আশাবাদী আদালতের নির্দেশ মেনে ভোটের আগের দিন সিসিক্যামেরা বসিয়ে ফেলা যাবে।

পুরভোটে এবার বুথের সংখ্যা বেড়েছে। সেই সব বুথে সিসিটিভির প্রয়োজন আছে বলে আবেদন জানিয়েছিলেন বিজেপি নেতা দেবদত্ত মাজি। তাঁর বক্তব্য, শেষ বিধানসভা নির্বাচনেও হিংসার ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন যাই হোক না কেন, পরে আদালতে যেতে হলে আর কোনও প্রমাণ পাওয়া যায় না। তখন এই ফুটেজগুলি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে বলে আবেদনে উল্লেখ করেন তিনি। এই আর্জিতেই মামলা করেন বিজেপি নেতা দেবদত্ত মাজি। স্ট্রংরুমেও সিসিটিভির বসানোর আর্জি জানানো হয়।

কমিশন জানায়, তারা ইতিমধ্যেই স্পর্শকাতর বুথে সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থা করেছে। ২০ শতাংশের বেশি বুথে আগেই সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানায় কমিশন। কমিশনের তরফে আদালতে জানানো হয়, সব বুথে সিসিটিভি বসানোর জন্য তারা প্রস্তুত। তাদের কোনও সমস্যা নেই। এজলাসে তারা কোনও আপত্তি না জানানোয়, ভোটের দিন সব বুথেই সিসিটিভি লাগানোর নির্দেশ দেন বিচারপতি। এরপরই সিসিটিভি বসানোর তোড়জোর শুরু করে দেওয়া হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে।

আরও পড়ুন: ‘পুকুর বুজিয়ে, কাটমানি নিয়ে কোটিপতি হয়েছে ওদের কাউন্সিলররা’, শুভেন্দুর নিশানায় তৃণমূল

কলকাতা: রবিবার কলকাতা পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডে নির্বাচন। হাতে একেবারেই সময় নেই। এদিকে কলকাতার সব বুথে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসাতে হবে বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ৫ হাজার ২০৭টি বুথে একটা করে ক্যামেরা বসাতে হলেও লাগবে ৫ হাজারের বেশি ক্যামেরা। এত সিসিক্যামেরার ব্যবস্থা করতে কার্যত হন্যে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

১৯ ডিসেম্বর ভোট মানে মাঝে আর মাত্র একটা দিন। রাজ্য নির্বাচন কমিশন এখন সিসিক্যামেরা খুঁজতে ব্যস্ত। কলকাতার সব বুথে সিসিক্যামেরা বসাতে হবে বলে মঙ্গলবার পুরভোট সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এরপরের দিনই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয় সব বুথে বসবে সিসিটিভি।

শুধু বুথ নয়, স্ট্রং রুম ও গণনা কেন্দ্রেও থাকবে সিসিটিভির নজরদারি। কিন্তু মুখের কথা কাজে করে দেখাতে গিয়েই কমিশনের ঘুম ছোটার অবস্থা। কারণ, কলকাতা পুরভোটের মোট বুথ ৫ হাজার ২০৭টি। প্রথমে ২৫ শতাংশ বুথে সিসিক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা ছিল বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর আপাতত সে পরিকল্পনায় বদল আনা ছাড়া আর কোনও পথই খোলা নেই।

কোথায় সমস্যা হচ্ছে-

পেশাদার সংস্থাকে দিয়ে সিসিক্যামেরা বসাতে হয়।
সিসিক্যামেরায় ২৪x৭ বিদ্যুৎ পরিষেবার প্রয়োজন।
সব বুথে ইনস্টলেশনের সুবিধা নাও থাকতে পারে।
আপাতত নতুন করে বুথের নকশা তৈরি করতে হচ্ছে কমিশনকে।

বুধবার কলকাতার জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার। এরপরই কমিশন আশাবাদী আদালতের নির্দেশ মেনে ভোটের আগের দিন সিসিক্যামেরা বসিয়ে ফেলা যাবে।

পুরভোটে এবার বুথের সংখ্যা বেড়েছে। সেই সব বুথে সিসিটিভির প্রয়োজন আছে বলে আবেদন জানিয়েছিলেন বিজেপি নেতা দেবদত্ত মাজি। তাঁর বক্তব্য, শেষ বিধানসভা নির্বাচনেও হিংসার ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন যাই হোক না কেন, পরে আদালতে যেতে হলে আর কোনও প্রমাণ পাওয়া যায় না। তখন এই ফুটেজগুলি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে বলে আবেদনে উল্লেখ করেন তিনি। এই আর্জিতেই মামলা করেন বিজেপি নেতা দেবদত্ত মাজি। স্ট্রংরুমেও সিসিটিভির বসানোর আর্জি জানানো হয়।

কমিশন জানায়, তারা ইতিমধ্যেই স্পর্শকাতর বুথে সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থা করেছে। ২০ শতাংশের বেশি বুথে আগেই সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানায় কমিশন। কমিশনের তরফে আদালতে জানানো হয়, সব বুথে সিসিটিভি বসানোর জন্য তারা প্রস্তুত। তাদের কোনও সমস্যা নেই। এজলাসে তারা কোনও আপত্তি না জানানোয়, ভোটের দিন সব বুথেই সিসিটিভি লাগানোর নির্দেশ দেন বিচারপতি। এরপরই সিসিটিভি বসানোর তোড়জোর শুরু করে দেওয়া হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে।

আরও পড়ুন: ‘পুকুর বুজিয়ে, কাটমানি নিয়ে কোটিপতি হয়েছে ওদের কাউন্সিলররা’, শুভেন্দুর নিশানায় তৃণমূল

Next Article