শিলিগুড়ি: রাত পোহালেই শিলিগুড়িতে পুরভোট। তার আগে, শিলিগুড়ির পুরভোটে তৃণমূল প্রার্থীদের জেতানোর জন্য সেখানে বসবাসকারী গোর্খা জনজাতিকে বার্তা দিলেন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার প্রধান বিমল গুরুং। সম্প্রতি, বিমল গুরুঙের (Bimal Gurung) একটি ফ্যান পেজ থেকে একটি ভিডিয়ো বার্তা ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, মোর্চা নেতা তৃণমূলের সমর্থনে কিছু বক্তব্য রাখছেন। ‘বিমল গুরুঙ, দ্য গোর্খাল্যান্ড’ (Bimal Gurung “The Gorkhaland”) নামের পেজ থেকে শেয়ার হওয়া ওই ভিডিয়োর সত্যতা যদিও যাচাই করেনি TV9 বাংলা। ভিডিয়োটি এখনও পর্যন্ত বিমল গুরুঙের অফিসিয়াল পেজেও দেখা যায়নি। ভিডিয়ো বার্তায় ঠিক কী বলেছেন গুরুঙ? তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট তৃণমূলকে সমর্থন করলেও মোর্চার আর ঘাসফুলের জোট হবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছেই।
ঠিক কী বলেছেন পাহাড়ের ‘বেতাজ বাদশা’? তাঁর কথায়, ‘‘১২ তারিখ শিলিগুড়ি পুরনিগমের ভোট। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার তরফে গোর্খা সম্প্রদায়কে বলব তৃণমূলকে সমর্থন করতে। আমরা যাতে তৃণমূলের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে তরাই, ডুয়ার্স-সহ পাহাড়ে যে সব সমস্যা রয়েছে তার রাজনৈতিক ভাবে সমাধান করতে পারি। আমাদের যত সমস্যা আছে তা ভবিষ্যতে সমাধানের জন্য আমরা একসঙ্গে কাজ করব।’’
ভোটের ঠিক আগে মোর্চা নেতার এই মন্তব্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কারণ, পুরভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের আগেই রোশন গিরি জানিয়েছিলেন, তৃণমূলের সমর্থনেই লড়বে মোর্চা। কিন্তু বিমল কিছুই চূড়ান্তভাবে জানাননি। অন্যদিকে, অনীত ও বিমলকে এক মঞ্চে আনা কার্যত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল তৃণমূলের পক্ষে। নির্বাচনেও তার প্রভাব পড়তে পারে এমন আশঙ্কা আগেই করেছিল তৃণমূল। কারণ, বিনয় এখন মোর্চার সঙ্গে যুক্ত নন। তিনি পাকাপাকিভাবে যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। বিমলের হাতেই মোর্চার ভার। মোর্চা ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন অনীতও। তাঁর দলও পাহাড়ে বেশ শক্তিশালী। তৃণমূল সুপ্রিমো স্পষ্টই জানিয়েছেন, পাহাড়ে কোনও দলের সঙ্গেই বিরোধে নেই তৃণমূল। কিন্তু, পাহাড়নেতাদের নিজেদের মধ্যে যে ‘দূরত্ব’ তাতে বিপদের সিঁদুরে মেঘ দেখেছিল ঘাসফুল শিবির। অবশেষে কিছুটা হলেও স্বস্তিতে তৃণমূল।
বিমলের ভিডিয়ো বার্তার পরেই রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূলের পাহাড়ের পর্যবেক্ষক অরূপ বিশ্বাস বলেছেন, “আমি শুনেছি বিমল গুরুং ভিডিয়োবার্তার মাধ্যমে তৃণমূলের পাশে থাকার জন্য ভাই-বোনেদের অনুরোধ করেছেন। সকলে তৃণমূলের পাশে থাকতে চাইছেন। গত পাঁচ দিনে আমি প্রায় ৩৫টি সংগঠনের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সকলেই তৃণমূলের পাশে রয়েছে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
শিলিগুড়ি: রাত পোহালেই শিলিগুড়িতে পুরভোট। তার আগে, শিলিগুড়ির পুরভোটে তৃণমূল প্রার্থীদের জেতানোর জন্য সেখানে বসবাসকারী গোর্খা জনজাতিকে বার্তা দিলেন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার প্রধান বিমল গুরুং। সম্প্রতি, বিমল গুরুঙের (Bimal Gurung) একটি ফ্যান পেজ থেকে একটি ভিডিয়ো বার্তা ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, মোর্চা নেতা তৃণমূলের সমর্থনে কিছু বক্তব্য রাখছেন। ‘বিমল গুরুঙ, দ্য গোর্খাল্যান্ড’ (Bimal Gurung “The Gorkhaland”) নামের পেজ থেকে শেয়ার হওয়া ওই ভিডিয়োর সত্যতা যদিও যাচাই করেনি TV9 বাংলা। ভিডিয়োটি এখনও পর্যন্ত বিমল গুরুঙের অফিসিয়াল পেজেও দেখা যায়নি। ভিডিয়ো বার্তায় ঠিক কী বলেছেন গুরুঙ? তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট তৃণমূলকে সমর্থন করলেও মোর্চার আর ঘাসফুলের জোট হবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছেই।
ঠিক কী বলেছেন পাহাড়ের ‘বেতাজ বাদশা’? তাঁর কথায়, ‘‘১২ তারিখ শিলিগুড়ি পুরনিগমের ভোট। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার তরফে গোর্খা সম্প্রদায়কে বলব তৃণমূলকে সমর্থন করতে। আমরা যাতে তৃণমূলের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে তরাই, ডুয়ার্স-সহ পাহাড়ে যে সব সমস্যা রয়েছে তার রাজনৈতিক ভাবে সমাধান করতে পারি। আমাদের যত সমস্যা আছে তা ভবিষ্যতে সমাধানের জন্য আমরা একসঙ্গে কাজ করব।’’
ভোটের ঠিক আগে মোর্চা নেতার এই মন্তব্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কারণ, পুরভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের আগেই রোশন গিরি জানিয়েছিলেন, তৃণমূলের সমর্থনেই লড়বে মোর্চা। কিন্তু বিমল কিছুই চূড়ান্তভাবে জানাননি। অন্যদিকে, অনীত ও বিমলকে এক মঞ্চে আনা কার্যত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল তৃণমূলের পক্ষে। নির্বাচনেও তার প্রভাব পড়তে পারে এমন আশঙ্কা আগেই করেছিল তৃণমূল। কারণ, বিনয় এখন মোর্চার সঙ্গে যুক্ত নন। তিনি পাকাপাকিভাবে যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। বিমলের হাতেই মোর্চার ভার। মোর্চা ছেড়ে বেরিয়ে এসেছেন অনীতও। তাঁর দলও পাহাড়ে বেশ শক্তিশালী। তৃণমূল সুপ্রিমো স্পষ্টই জানিয়েছেন, পাহাড়ে কোনও দলের সঙ্গেই বিরোধে নেই তৃণমূল। কিন্তু, পাহাড়নেতাদের নিজেদের মধ্যে যে ‘দূরত্ব’ তাতে বিপদের সিঁদুরে মেঘ দেখেছিল ঘাসফুল শিবির। অবশেষে কিছুটা হলেও স্বস্তিতে তৃণমূল।
বিমলের ভিডিয়ো বার্তার পরেই রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূলের পাহাড়ের পর্যবেক্ষক অরূপ বিশ্বাস বলেছেন, “আমি শুনেছি বিমল গুরুং ভিডিয়োবার্তার মাধ্যমে তৃণমূলের পাশে থাকার জন্য ভাই-বোনেদের অনুরোধ করেছেন। সকলে তৃণমূলের পাশে থাকতে চাইছেন। গত পাঁচ দিনে আমি প্রায় ৩৫টি সংগঠনের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সকলেই তৃণমূলের পাশে রয়েছে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা