UP Assembly election: হাতে নেই সময়, আজই ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির, উপস্থিত থাকবেন অমিত শাহ

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 08, 2022 | 6:53 AM

Amit Shah: এবারের উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতেও যোগী রাজ্যের ভোট অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে ।

Follow Us

নয়া দিল্লি: আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে চলেছে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন (Uttar Pradesh Assembly election)। হাতে মাত্র দু’দিন সময়, তাই কোনও বিলম্ব করতে চাইছে না দেশের সব থেকে বড় রাজনৈতিক দল। আজ মঙ্গলবার, উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের দলীয় ইস্তেহার প্রকাশ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ইস্তেহার প্রকাশ নিয়ে বিজেপির তরফে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “৮ ফেব্রুয়ারি লখনউতে ‘লোক কল্যাণ সংকল্প পত্র’ প্রকাশ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।” রবিবার, ৯২ বছর বয়সে বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুর পর, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ‘লোক কল্যাণ সংকল্প পত্র’ প্রকাশ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

বিজেপি সূত্রে খবর, মঙ্গলবার যে নির্বাচনী ইস্তেহার দলের তরফে প্রকাশিত হতে চলেছে তাতে জাতীয়তাবাদকে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সুশাসন, উন্নয়ন এবং কাশী ও মথুরার উন্নয়নকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের পঞ্চায়েতের বিজেপি নেতৃত্বের মুখে বারবার জাতীয়তাবাদের প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে জাতীয়তাবাদকে হাতিয়ার করে, ভোট বৈতরণী পার হতে চাইছে বিজেপি। এবার সাত দফায় উত্তর প্রদেশে বিধানসভা ভোট হবে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১০, ১৪, ২০, ২৩, ২৭ ও মার্চের ৩ ও ৭ তারিখ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন দেশের সর্ববৃহৎ রাজ্যের জনগণ।

এবারের উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতেও যোগী রাজ্যের ভোট অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে । ভারতের রাজনীতিতে একটি কথা প্রচলিত আছে, “দিল্লি রাস্তা উত্তর প্রদেশ হয়ে যায়।” কারণ উত্তর প্রদেশে ৮০ টি লোকসভা আসন রয়েছে, যা জাতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তর প্রদেশ থেকে নির্বাচিত সাংসদ। এবারের নির্বাচনে বিজেপি যদি রাজ্যের ক্ষমতা ধরে রাখতে পারে তবে লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধীদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে যাবে দল। পূর্ব বিধানসভা নির্বাচনের ফল খারাপ হলে, তার দায় সরাসরি নরেন্দ্র মোদীর ওপর পড়তে পারে, কারণ একে মোদী রাজ্যের সাংসদ অন্যদিকে ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে একাধিকবার তিনি রাজ্যে এসে উন্নয়ন মূলক প্রকল্প উদ্বোধনের মঞ্চ থেকেই প্রচারের সুর বেঁধে দিয়েছিলেন। উত্তর প্রদেশের জনতা বিজেপির ওপর পুনরায় আস্থা রাখে কিনা, তার উত্তর মিলবে আগামী ১০ মার্চ।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

নয়া দিল্লি: আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে চলেছে উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন (Uttar Pradesh Assembly election)। হাতে মাত্র দু’দিন সময়, তাই কোনও বিলম্ব করতে চাইছে না দেশের সব থেকে বড় রাজনৈতিক দল। আজ মঙ্গলবার, উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের দলীয় ইস্তেহার প্রকাশ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ইস্তেহার প্রকাশ নিয়ে বিজেপির তরফে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “৮ ফেব্রুয়ারি লখনউতে ‘লোক কল্যাণ সংকল্প পত্র’ প্রকাশ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।” রবিবার, ৯২ বছর বয়সে বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের মৃত্যুর পর, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ‘লোক কল্যাণ সংকল্প পত্র’ প্রকাশ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

বিজেপি সূত্রে খবর, মঙ্গলবার যে নির্বাচনী ইস্তেহার দলের তরফে প্রকাশিত হতে চলেছে তাতে জাতীয়তাবাদকে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সুশাসন, উন্নয়ন এবং কাশী ও মথুরার উন্নয়নকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের পঞ্চায়েতের বিজেপি নেতৃত্বের মুখে বারবার জাতীয়তাবাদের প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে জাতীয়তাবাদকে হাতিয়ার করে, ভোট বৈতরণী পার হতে চাইছে বিজেপি। এবার সাত দফায় উত্তর প্রদেশে বিধানসভা ভোট হবে। ফেব্রুয়ারি মাসের ১০, ১৪, ২০, ২৩, ২৭ ও মার্চের ৩ ও ৭ তারিখ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন দেশের সর্ববৃহৎ রাজ্যের জনগণ।

এবারের উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতেও যোগী রাজ্যের ভোট অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে । ভারতের রাজনীতিতে একটি কথা প্রচলিত আছে, “দিল্লি রাস্তা উত্তর প্রদেশ হয়ে যায়।” কারণ উত্তর প্রদেশে ৮০ টি লোকসভা আসন রয়েছে, যা জাতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তর প্রদেশ থেকে নির্বাচিত সাংসদ। এবারের নির্বাচনে বিজেপি যদি রাজ্যের ক্ষমতা ধরে রাখতে পারে তবে লোকসভা নির্বাচনের আগে বিরোধীদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে যাবে দল। পূর্ব বিধানসভা নির্বাচনের ফল খারাপ হলে, তার দায় সরাসরি নরেন্দ্র মোদীর ওপর পড়তে পারে, কারণ একে মোদী রাজ্যের সাংসদ অন্যদিকে ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে একাধিকবার তিনি রাজ্যে এসে উন্নয়ন মূলক প্রকল্প উদ্বোধনের মঞ্চ থেকেই প্রচারের সুর বেঁধে দিয়েছিলেন। উত্তর প্রদেশের জনতা বিজেপির ওপর পুনরায় আস্থা রাখে কিনা, তার উত্তর মিলবে আগামী ১০ মার্চ।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article