কলকাতা : আসন্ন উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে (Uttar Pradesh Assembly Election 2022) সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না মমতা। কিন্তু বিজেপির বিরোধী মুখ হিসেবে নিজেকে তুলে ধরার জন্য উত্তর প্রদেশের ভোটের থেকে ভাল মঞ্চকে কাজে লাগাতে কোনও খামতি রাখছেন না তৃণমূল সুপ্রিমো। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূলের জাতীয় রাজনীতিতে সম্প্রসারণের পথ এতে আরও কিছুটা মসৃণ হতে চলেছে বলেই মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। এরই মধ্যে সোমবার লখনউয়ের উদ্দেশে রওনা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। লক্ষ্য, অখিলেশ যাদবদের (Akhilesh Yadav) হয়ে প্রচার করা। উত্তর প্রদেশের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার আগে, সেই কথাই আবার বলে গেলেন মমতা। বললেন, “সমাজবাদী পাটির জন্য প্রচারে যাচ্ছি। অখিলেশ আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিরণময় নন্দ এসেছিলেন। অখিলেশের সঙ্গে থাকা উচিত। আমি প্রার্থী দিইনি। কিন্তু আমি চাই সপা জিতুক। কারও ভোট কেটে লাভ নেই।”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তর প্রদেশে অখিলেশের হয়ে প্রচার প্রসঙ্গে বলেন, “সাংগঠনিক ব্যবস্থা অখিলেশদেরই। অখিলেশ যাদব উত্তর প্রদেশে যে লড়াই চালাচ্ছেন, সেই লড়াইয়ে আজ সবার সঙ্গ দেওয়া দরকার। আমি চাই যাতে বিজেপি হারে। উত্তর প্রদেশকে আগামীর দিশা দেখানোর জন্য সমাজবাদী পার্টি জিতুক। সেই জন্যই আমি সেখানকার বিধানসভায় একটি আসনেও প্রার্থী দিইনি। কিন্তু তারপরেও আমি যাচ্ছি, তাঁকে (অখিলেশকে) নৈতিক সমর্থন দেওয়ার জন্য।”
উল্লেখ্য, উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে বিরোধী ঐক্য সেভাবে দেখা যায়নি। বিশেষ করে কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টি আড়াআড়ি বিভক্ত। উভয় শিবিরই উত্তর প্রদেশের ক্ষমতা দখলের জন্য বিজেপির বিরুদ্ধে ময়দানে নামছে। সোমবার সেই প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “একসঙ্গে লড়লে তো ভালই হত। যখন কিছু পাওয়া যাবে না, তখন অন্য কারও ভোট কেটে তো কিছু লাভ নেই। আমরা যেমন চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু শোনেনি। তারপরেও অখিলেশ যাদব যেভাবে লড়াই করছেন, তিনি আগে সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেনও – যদি সব গোষ্ঠী তাদের সঙ্গ দেয়, সব মানুষ তাদের সঙ্গে দাঁড়ায়, তাহলে তাদের জেতার সুযোগ আরও বেশি।
উত্তর প্রদেশ সফরে বারাণসীতেও যাচ্ছেন মমতা। আর এই বারাণসী হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কেন্দ্র। তবে তাতে বিশেষ আমল দিতে চাইছেন না মমতা। বললেন, ” তাতে কী হয়েছে! যেখানেই যাবেন, সেখানেই কারও না কারও কেন্দ্র রয়েছে। যেমন আমার কেন্দ্র ভবানীপুর। তেমন ওটাও প্রধানমন্ত্রীর কেন্দ্র হতেই পারে। তাতে কী! যে কেউ যে কোনও জায়গায় যেতে পারে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা : আসন্ন উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে (Uttar Pradesh Assembly Election 2022) সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না মমতা। কিন্তু বিজেপির বিরোধী মুখ হিসেবে নিজেকে তুলে ধরার জন্য উত্তর প্রদেশের ভোটের থেকে ভাল মঞ্চকে কাজে লাগাতে কোনও খামতি রাখছেন না তৃণমূল সুপ্রিমো। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূলের জাতীয় রাজনীতিতে সম্প্রসারণের পথ এতে আরও কিছুটা মসৃণ হতে চলেছে বলেই মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। এরই মধ্যে সোমবার লখনউয়ের উদ্দেশে রওনা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। লক্ষ্য, অখিলেশ যাদবদের (Akhilesh Yadav) হয়ে প্রচার করা। উত্তর প্রদেশের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার আগে, সেই কথাই আবার বলে গেলেন মমতা। বললেন, “সমাজবাদী পাটির জন্য প্রচারে যাচ্ছি। অখিলেশ আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিরণময় নন্দ এসেছিলেন। অখিলেশের সঙ্গে থাকা উচিত। আমি প্রার্থী দিইনি। কিন্তু আমি চাই সপা জিতুক। কারও ভোট কেটে লাভ নেই।”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তর প্রদেশে অখিলেশের হয়ে প্রচার প্রসঙ্গে বলেন, “সাংগঠনিক ব্যবস্থা অখিলেশদেরই। অখিলেশ যাদব উত্তর প্রদেশে যে লড়াই চালাচ্ছেন, সেই লড়াইয়ে আজ সবার সঙ্গ দেওয়া দরকার। আমি চাই যাতে বিজেপি হারে। উত্তর প্রদেশকে আগামীর দিশা দেখানোর জন্য সমাজবাদী পার্টি জিতুক। সেই জন্যই আমি সেখানকার বিধানসভায় একটি আসনেও প্রার্থী দিইনি। কিন্তু তারপরেও আমি যাচ্ছি, তাঁকে (অখিলেশকে) নৈতিক সমর্থন দেওয়ার জন্য।”
উল্লেখ্য, উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে বিরোধী ঐক্য সেভাবে দেখা যায়নি। বিশেষ করে কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টি আড়াআড়ি বিভক্ত। উভয় শিবিরই উত্তর প্রদেশের ক্ষমতা দখলের জন্য বিজেপির বিরুদ্ধে ময়দানে নামছে। সোমবার সেই প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “একসঙ্গে লড়লে তো ভালই হত। যখন কিছু পাওয়া যাবে না, তখন অন্য কারও ভোট কেটে তো কিছু লাভ নেই। আমরা যেমন চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু শোনেনি। তারপরেও অখিলেশ যাদব যেভাবে লড়াই করছেন, তিনি আগে সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেনও – যদি সব গোষ্ঠী তাদের সঙ্গ দেয়, সব মানুষ তাদের সঙ্গে দাঁড়ায়, তাহলে তাদের জেতার সুযোগ আরও বেশি।
উত্তর প্রদেশ সফরে বারাণসীতেও যাচ্ছেন মমতা। আর এই বারাণসী হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কেন্দ্র। তবে তাতে বিশেষ আমল দিতে চাইছেন না মমতা। বললেন, ” তাতে কী হয়েছে! যেখানেই যাবেন, সেখানেই কারও না কারও কেন্দ্র রয়েছে। যেমন আমার কেন্দ্র ভবানীপুর। তেমন ওটাও প্রধানমন্ত্রীর কেন্দ্র হতেই পারে। তাতে কী! যে কেউ যে কোনও জায়গায় যেতে পারে।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা