Priyanka Gandhi’s UP Campaign: ‘পরিশ্রমের ফল মিলবেই’, যমুনা পুজো দিয়ে প্রথম দফার প্রচারে ইতি টানলেন ‘আত্মবিশ্বাসী’ প্রিয়ঙ্কা

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 09, 2022 | 7:48 AM

Uttar Pradesh Assembly Election 2022: এদিন প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে প্রচারে বেরিয়েছিলেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটও। প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে তিনি মিরাটের হস্তিনাপুরে যান এবং সেখানে জৈন সাধ্বী জ্ঞানমতী মাতাজীর আশির্বাদও গ্রহণ করেন।

Follow Us

লখনউ: আগামিকাল, বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হতে চলেছে উত্তর প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন (Uttar Pradesh Assembly Election 2022)। দিল্লির মসনদের রাস্তা এই নির্বাচন থেকেই সুগম হয়ে যাবে বলে, সাত দফার এই নির্বাচন ঘিরে উত্তেজনার শেষ নেই। শাসক ও বিরোধী-দুই পক্ষই জোরকদমে প্রচার চালাচ্ছে জনতার মন জয় করার জন্য। প্রথম দফার নির্বাচনী প্রচারের শেষদিনে কংগ্রেস(Congress)-র সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গান্ধী (Priyanka Gandhi) অংশ নিলেন যমুনা পুজোয়। মথুরার বিশ্রাম ঘাটে বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ করেই প্রিয়ঙ্কা উত্তর প্রদেশের জনগণের মন জয় করার শেষ প্রচেষ্টা চালালেন।

আগামী বৃহস্পতিবার উত্তর প্রদেশের ১১টি জেলার মোট ৫৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। মঙ্গলবারই ভোট প্রচারের শেষলগ্নে উত্তর প্রদেশের মিরাট, আগ্রা ও মথুরায় প্রচার সারেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। মিরাটের মাওয়ানায় তিনি ট্রাক্টরে চেপে দলের প্রার্থী অর্চনা গৌতমের হয়ে প্রচার চালান। রাস্তার দু’পাশে দাঁড়ানো মহিলাদের সঙ্গে সেলফিও তোলেন তিনি।

প্রচারে নেমে প্রিয়ঙ্কা বলেন, “আমি নিশ্চিত যে দলের কঠোর পরিশ্রমের ফল অবশ্যই মিলবে। উন্নয়নের রোডম্যাপ তৈরির পাশাপাশি সাধারণ মানুষদের সমস্যার কথাও তুলে ধরছে কংগ্রেস। তাই উত্তর প্রদেশের মানুষের উপর আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। কংগ্রেসের কঠোর পরিশ্রমের ফল মিলবেই।”

এদিন প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে প্রচারে বেরিয়েছিলেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটও। প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে তিনি মিরাটের হস্তিনাপুরে যান এবং সেখানে জৈন সাধ্বী জ্ঞানমতী মাতাজীর আশির্বাদও গ্রহণ করেন। প্রিয়ঙ্কার সাক্ষাতে খুশি জ্ঞানমতী মাতাজী জানান, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু, রাজীব গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে হস্তিনাপুরের আলাদা এক সম্পর্ক ছিল।

এরপরই মথুরা যান প্রিয়ঙ্কা। সেখানে তিনি বিশ্রাম ঘাটে যমুনা পুজো দেন। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ দীপেন্দর হুডা ও মথুরার প্রার্থী প্রদীপ মাথুর। পুজো শেষ করেই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী শাসক দল বিজেপিকে আক্রমণ করেন বেকারত্বের সমস্যা নিয়ে। তিনি বলেন, “বিজেপি উত্তর প্রদেশের যুবদের কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। পাঁচ বছর কেটে গিয়েছে, ওরা এখনও বেকার যুবদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারেনি।”

মথুরার পর আগ্রাতেও কংগ্রেস প্রার্থী রামনাথ শিকারওয়ারের হয়ে প্রচারে যান প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। সেখানে উপস্থিত মহিলাদের মধ্যে কংগ্রেসের নির্বাচনী স্লোগান ‘লড়কি হু, লড় সকতি হু’ লেখা হাতের ব্যান্ড বিতরণ করেন।

লখনউ: আগামিকাল, বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হতে চলেছে উত্তর প্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন (Uttar Pradesh Assembly Election 2022)। দিল্লির মসনদের রাস্তা এই নির্বাচন থেকেই সুগম হয়ে যাবে বলে, সাত দফার এই নির্বাচন ঘিরে উত্তেজনার শেষ নেই। শাসক ও বিরোধী-দুই পক্ষই জোরকদমে প্রচার চালাচ্ছে জনতার মন জয় করার জন্য। প্রথম দফার নির্বাচনী প্রচারের শেষদিনে কংগ্রেস(Congress)-র সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গান্ধী (Priyanka Gandhi) অংশ নিলেন যমুনা পুজোয়। মথুরার বিশ্রাম ঘাটে বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ করেই প্রিয়ঙ্কা উত্তর প্রদেশের জনগণের মন জয় করার শেষ প্রচেষ্টা চালালেন।

আগামী বৃহস্পতিবার উত্তর প্রদেশের ১১টি জেলার মোট ৫৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। মঙ্গলবারই ভোট প্রচারের শেষলগ্নে উত্তর প্রদেশের মিরাট, আগ্রা ও মথুরায় প্রচার সারেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। মিরাটের মাওয়ানায় তিনি ট্রাক্টরে চেপে দলের প্রার্থী অর্চনা গৌতমের হয়ে প্রচার চালান। রাস্তার দু’পাশে দাঁড়ানো মহিলাদের সঙ্গে সেলফিও তোলেন তিনি।

প্রচারে নেমে প্রিয়ঙ্কা বলেন, “আমি নিশ্চিত যে দলের কঠোর পরিশ্রমের ফল অবশ্যই মিলবে। উন্নয়নের রোডম্যাপ তৈরির পাশাপাশি সাধারণ মানুষদের সমস্যার কথাও তুলে ধরছে কংগ্রেস। তাই উত্তর প্রদেশের মানুষের উপর আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। কংগ্রেসের কঠোর পরিশ্রমের ফল মিলবেই।”

এদিন প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে প্রচারে বেরিয়েছিলেন রাজস্থানের প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটও। প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে তিনি মিরাটের হস্তিনাপুরে যান এবং সেখানে জৈন সাধ্বী জ্ঞানমতী মাতাজীর আশির্বাদও গ্রহণ করেন। প্রিয়ঙ্কার সাক্ষাতে খুশি জ্ঞানমতী মাতাজী জানান, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু, রাজীব গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে হস্তিনাপুরের আলাদা এক সম্পর্ক ছিল।

এরপরই মথুরা যান প্রিয়ঙ্কা। সেখানে তিনি বিশ্রাম ঘাটে যমুনা পুজো দেন। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ দীপেন্দর হুডা ও মথুরার প্রার্থী প্রদীপ মাথুর। পুজো শেষ করেই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী শাসক দল বিজেপিকে আক্রমণ করেন বেকারত্বের সমস্যা নিয়ে। তিনি বলেন, “বিজেপি উত্তর প্রদেশের যুবদের কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। পাঁচ বছর কেটে গিয়েছে, ওরা এখনও বেকার যুবদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারেনি।”

মথুরার পর আগ্রাতেও কংগ্রেস প্রার্থী রামনাথ শিকারওয়ারের হয়ে প্রচারে যান প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। সেখানে উপস্থিত মহিলাদের মধ্যে কংগ্রেসের নির্বাচনী স্লোগান ‘লড়কি হু, লড় সকতি হু’ লেখা হাতের ব্যান্ড বিতরণ করেন।

Next Article