‘শরীরের এ কী অবস্থা?’ ট্রোল্ড হতেই বিস্ফোরক দাবি ঐশ্বর্যর
Aishwarya Rai Bachchan: যদিও একবার ট্রোলারদের মুখ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। তাঁর কন্যা সন্তান আরাধ্যা জন্মের পর তিনি বেশ মেদ জমিয়ে ফেলেছিলেন। বেড়ে গিয়েছিল চেহারা। তা নিয়ে রীতিমত কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল তাঁকে। তবে সেবার আর চুপ থাকেননি তিনি।
ঐশ্বর্য রাই বচ্চন, বরাবরই ব্যক্তিজীবন হোক কিংবা সিনেমার চরিত্র, অনুরাগীদের চর্চার কেন্দ্রে রাতারাতি জায়গা করে নিয়ে থাকেন। তাঁর প্রেম বিচ্ছেদ বিয়ে সম্পর্কের টানাপোড়েন সব খবরেই কড়া নজর রেখে চলেছে নেটদুনিয়া। যদিও ব্যক্তি জীবন নিয়ে খুব একটা কথা বলতে পছন্দ করেন না ঐশ্বর্য। সে সলমন খানের সঙ্গে বিচ্ছেদ হোক কিংবা অভিষেকের সঙ্গে সম্পর্কের সমীকরণ, সবটাই তিনি বরাবর গোপনে রাখতে পছন্দ করেন। যদিও মাঝে মধ্যে ব্যতিক্রমী হয়ে উঠতে দেখা যায় ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে। বিভন্ন সাক্ষাৎকারে সম্পর্ক প্রসঙ্গেও মুখ খুলতে দেখা গিয়েছে মাঝে মধ্যে। তবে ট্রোল কিংবা কটাক্ষের জবাব দেওয়া পছন্দ করেন না তিনি। তাই তাঁকে নিয়ে কী কী গুজব রটছে, কে কী বলছেন, তা নিয়ে খুব একটা বিচলিত নন তিনি।
যদিও একবার ট্রোলারদের মুখ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। তাঁর কন্যা সন্তান আরাধ্যা জন্মের পর তিনি বেশ মেদ জমিয়ে ফেলেছিলেন। বেড়ে গিয়েছিল চেহারা। তা নিয়ে রীতিমত কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল তাঁকে। তবে সেবার আর চুপ থাকেননি তিনি। ঐশ্বর্যকে এক সাক্ষাৎকারে এই মর্মে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছিলেন, “আমি এই বিষয় উত্তর দেব না। আমার মনে হয় না এটা সত্যি কোনও আলোচনা করার বিষয়। এটাকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। এটা স্বাভাবিক। আমার ক্ষেত্রে খুব সহজ একটা বিষয়। এটা প্রাকৃতিক পদ্ধতি, এই সময় শরীরে গঠনে পরিবর্তন আসে। আমি স্বাভাবিক ছিলাম, আমার কোনও সমস্যা হয়নি।”
এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, এই সময় তিনি কেবল তাঁর মা হওয়ার জার্নিটাকেই সেলিব্রেট করতে চেয়েছিলেন। যা ইচ্ছে তাই খেয়েছিলেন। আর পাঁচটা নারীর মতোই এই সময়টাকে উপভোগ করেছিলেন তিনি। তখন ফিগার নিয়ে খুব একটা চিন্তিত ছিলেন না অভিনেত্রী।