Kareena Kapoor Khan: বীরপুরুষ! বিদেশি কায়দার মারপিটে হলুদ বেল্ট পেল করিনার ছেলে তৈমুর
Taimur: এই মারপিটের পদ্ধতিতে ধীরে ধীরে সিদ্ধহস্ত হচ্ছে তৈমুর।
আত্মপ্রতিরক্ষা শেখা অত্যন্ত জরুরি। ফিল্মি ঘরানায় বড় হলে ছোট থেকেই অনেককিছু শিখে রাখতে হয় ছেলেমেয়েদের। যেমনটা শিখে রাখছে সইফ-করিনার পুত্র তৈমুর। তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল তাইকোয়ান্ডো ক্লাসে। সেই ক্লাসে সাফল্য এসেছে তার। ইয়োলো বেল্ট পেয়েছে তৈমুর। মা-বাবার হাত ধরে ক্লাসে গিয়েছিল তৈমুরও। মার্শাল আর্টসের এই মারপিটের পদ্ধতিতে ধীরে ধীরে সিদ্ধহস্ত হচ্ছে তৈমুর। তার ইয়োলো বেল্ট পাওয়ার খবর পেয়েই পাপারাৎজ়ির দল সেখানে ছুটেছিল। তৈমুরকে তাঁরা ধাওয়া করেন প্রতিনিয়ত। কারণ দেশের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা সন্তান সে-ই। পাপারাৎজ়িদের দেখে আনন্দ হাত নাড়িয়েছে একরত্তি। এদিন মার্শাল আর্টসের পরীক্ষাও ছিল তৈমুরের। সে নার্ভাসও ছিল খানিক।
তৈমুরের ভিডিয়ো প্রায়সই ভাইরাল হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কখনও সেগুলি শেয়ার করেন মা করিনা, কখনও বা পাপারাৎজ়িরা। তার জন্মদিনে শেয়ার করা ভিডিয়ো বিপুল ভাইরাল হয়েছিল একটা সময়। ক্রিসমাসের ঠিক আগেই ছিল তৈমুরের জন্মদিন। প্রথম হাঁটার ভিডিয়ো ছিল সেটি। তৈমুরের পরনে ছিল বড়দিন বিশেষ ওয়ানপিস সুট। বুকের কাছে সান্তা ক্লজ অ্যাপলিক, ক্রিসমাস গাছের ছবি। উৎফুল্ল মুখে হাঁটতে শুরু করল সে। কারও সাহায্য ছাড়া। প্রথমবার। পায়ে লাল মোজা। মায়ের বীরপুরুষ এগিয়ে এল দ্রুত। তারপরই ধপাস, পড়ে গেল কার্পেট বিছান মেঝেতে। পরক্ষণে নিজে থেকেই উঠে দাঁড়াল একরত্তি। মায়ের সে কী আনন্দ! ছেলের প্রথম স্বাধীন পথচলা। আবেগ যেন বাঁধনহীন।
করিনা লিখেছেন, “তোমার প্রথম পদক্ষেপ, তোমার প্রথম পড়ে যাওয়া। আমি রেকর্ড করেছিলাম। খুব গর্বিত ছিলাম সেদিন। তোমার প্রথম কিংবা তোমার শেষ পড়ে যাওয়া, আমার পুত্র, আমি জানি নিশ্চিত, তুমি বার বারই নিজে থেকে উঠে দাঁড়াতে পারবে। আরও বড় পা ফেলবে পরমুহূর্তেই। মাথা তুলে দাঁড়াবে ঠিক। আরও অনেক পথ হেঁটে যাবে তুমি কারণ তুমি আমার টাইগার… আমার হৃদস্পন্দন। আমার টিম টিম.. তোমার মতো কেউ নেই।”