JNU Violence: জেএনইউয়ে গিয়েই বড় ক্ষতি হয় দীপিকার, মুখ খুললেন মেঘনা
JNU Violence: ২০২০ সাল। দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মুখোশধারীদের তাণ্ডবের ঘটনায় যখন সারা দেশ উত্তাল হয়ে উঠেছিল, পক্ষে বিপক্ষে নানা মতবাদে দেশজুড়ে চলছিল জোর আলোচনা, ঠিক সেই সময়েই ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে, গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে নিঃশব্দ প্রতিবাদ জানিয়ে সবাইকে চমকে দিয়ে ক্যাম্পাসে হাজির হয়েছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন।

২০২০ সাল। দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মুখোশধারীদের তাণ্ডবের ঘটনায় যখন সারা দেশ উত্তাল হয়ে উঠেছিল, পক্ষে বিপক্ষে নানা মতবাদে দেশজুড়ে চলছিল জোর আলোচনা, ঠিক সেই সময়েই ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে, গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে নিঃশব্দ প্রতিবাদ জানিয়ে সবাইকে চমকে দিয়ে ক্যাম্পাসে হাজির হয়েছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। সে সময় ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন ঠায়। মনে পড়ে?
কালো পোশাকে দীপিকার যাওয়া, চোখ জলে ভরে ওঠা, স্লোগানে গলা মেলানো নিয়ে কম আলোচনা হয়নি সেই সময়। আর এই আলোচনার প্রভাবই পড়েছিল দীপিকার ছবিতে। ছবির নাম ‘ছপক’। অ্যাসিড আক্রান্ত লক্ষ্মী আগরওয়ালের জীবনী নিয়ে মেঘনা গুলজারের পরিচালনায় এই ছবি বক্সঅফিসে আশানুরূপ পারফর্ম করেনি। ছবি মুক্তির ঠিক আগে রাজনৈতিক ঘটনায় নিজেকে এই ভাবে জড়িয়ে ফেলা কি ভুল হয়েছিল দীপিকার? সিনেমা মুক্তির প্রায় তিন বছর পর এ নিয়েই মুখ খুলেছেন পরিচালক মেঘনা।
মেঘনার কথায়, “উত্তরটা বেশ স্পষ্ট। হ্যাঁ, ওর সেই সময়েই জেএনইউ যাওয়ার কারণে ছবির উপর প্রভাব পড়ে। কারণ, যে নিয়ে ছবিটা তৈরি হয়েছিল সেই বিষয় নিয়েই কেউ আর আলোচনা করেনি। তাই স্বীকার করতে দ্বিধা নেই ছবির ক্ষেত্রে তা নেতিবাচক প্রভাবই ফেলে।” যদিও দীপিকাকে এই নিয়ে আফসোস করতে দেখা যায়নি। বরং তিনি সে সময় বলেছিলেন, “আমার গর্ব বোধ হয় নিজেদের নিয়ে। নিজেদের প্রকাশ করতে আমরা পিছপা হই না। দেশ নিয়ে ভাবি আমরা। ভাবি দেশের ভবিষ্যৎ নিয়েও।”





