AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

জয়ার জন্যেই এই শখ জাগে তাপস পালের, কীভাবে তাঁদের পরিচয়?

চন্দননগরের গ্রামে বড় হলেও তাঁর জীবনের কিছুটা অংশ কেটেছে দিল্লিতে। সেখানেই ছিল অভিনেতার মাসির বাড়ি। বেশ কিছুদিন ওখানে পড়াশোনা করেছিলেন।

জয়ার জন্যেই এই শখ জাগে তাপস পালের, কীভাবে তাঁদের পরিচয়?
| Edited By: | Updated on: Jun 22, 2025 | 3:28 PM
Share

এখনও তাঁকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। তিনি হলেন অভিনেতা তাপস পাল। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন অভিনেতা। কিন্তু মৃত্যুর পরেও তাঁকে ঘিরে বাঙালির আবেগে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। মাঝে মধ্যেই নেটপাড়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়কের নানান পুরোনো সাক্ষাৎকারের ক্লিপিং। যেখানে সঞ্চালকের আসনে রয়েছেন

সঞ্চলক চৈতালি দাশগুপ্তের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে একবার অভিনেতা শেয়ার করেছিলেন, তাঁর কেরিয়ারের শুরু দিকের নানা কাহিনি। কথা বলতে বলতে সে দিন তিনি ফিরে যান তাঁর ছোটবেলা। ঠিক কোথা থেকে নায়ক হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন নায়ক? চন্দননগরের গ্রামে বড় হলেও তাঁর জীবনের কিছুটা অংশ কেটেছে দিল্লিতে। সেখানেই ছিল অভিনেতার মাসির বাড়ি। বেশ কিছুদিন ওখানে পড়াশোনা করেছিলেন। সেখানেই তাঁর সঙ্গে আলাপ হয়েছিল জয়া বচ্চনের দাদুর সঙ্গে।

সাক্ষাত্‍কারে তাপসকে বলতে শোনা যায়, “এখন সবাই জয়াদিদিকে অন্য়ভাবে চেনেন। কিন্তু উনি তো আমার দিদি। দিল্লিতে আমার মাসির বাড়ি যেখানে ছিল তাঁর বিপরীতেই ছিল জয়া বচ্চনের ঠাকুরদার বাড়ি। আমাদের ওখানে একটা খাটাল ছিল। সেখানে আমি আর জয়াদিদির দাদু প্রতিদিন দুধ আনতে যেতাম। তখন অনেকবার জিজ্ঞেস করতাম যে জয়া দিদি কেমন আছেন? পুনে ইনস্টিটিউটে কী ভাবে ভর্তি হলেন। সেই থেকে আমার নায়ক হওয়ার ইচ্ছা।” এখনও অভিনেতার মৃত্যু শোক ভোলেননি গোটা বাংলা। শেষ সময় তাঁর নাম বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেও নায়ক তাপস পাল আজও সকলের মনের মণিকোঠায়।