The Family Man 2- মুক্তি পেতেও দর্শক মহলে যেন আলোড়ন তুলে দিয়েছে ফ্যামিল ম্যান ফ্র্যাঞ্চাইজির এই দ্বিতীয় সিজনটিও। মনোজ বাজপেয়ী ছাড়াও সিরিজে যে দু’জনের অভিনয় নজর কেড়েছে তাঁরা হলেন সামান্থা আক্কিনেনি এবং শাহাব আলি। সিরিজে তাঁদের চরিত্রের নাম রাজ্জি এবং সাজিদ। শাহাব জানিয়েছেন, তাঁর এবং সামান্থার বিশেষ কিছু ঘনিষ্ঠ দৃশ্য ফাইনাল এডিটিংয়ের সময় বাদ দিয়েছেন নির্মাতারা।
তাঁর কথায়, “আমার মনে হয় ওই সব দৃশ্যই রাখা হয়েছিল। যা দরকার ছিল। বাকি যে গুলো লজিক মানে না, সেগুলি বাদ দেওয়া হয়েছে।” বাদ দেওয়া দৃশ্যগুলিতে রাজ্জি এবং সাজিদের মধ্যেকার ঠিক কতটা ঘনিষ্ঠতা দেখানো হয়েছে? তিনি যোগ করেন, “আমরা কিছু এমন দৃশ্য শুট করেছিলাম যাতে করে বোঝানো গিয়েছিল দু’জন দু’জনের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু পরে পরিচালকদের কাছে ওই দৃশ্যগুলি অর্থহীন হয়ে পড়ে। সেই কারণেই এডিট করা হয়। এমন কোনও বড় ব্যাপার নয়, ছবি/সিরিজ বানাতে গেলে এমনটাই তো স্বাভাবিক।”
সিরিজে দেখানো হয়েছে রাজ্জি এবং সাজিদ দুজনেই উগ্রপন্থী। মায়াদয়ার লেশ নেই, মানবিকতা বোধ নেই। কিন্তু গল্পের শেষে পরিচালক দ্বয় প্রেমের হালকা একটা ছোঁয়া দিয়ে গিয়েছেন। দেখানো হয়েছে কোথাও গিয়ে দু’জনের দু’জনের প্রতি গড়ে উঠছে ভাললাগা। ওই যোগসূত্রই কি তৃতীয় সিজনের ইউএসপি? তা অবশ্য বলবে সময়।
আরও পড়ুন- নিজেকে বিশ্বাস করি: লিখলেন নুসরত, শ্রাবন্তীর ‘বিশেষ’ মন্তব্যে নতুন বন্ধুত্বের ইঙ্গিত?
The Family Man 2- মুক্তি পেতেও দর্শক মহলে যেন আলোড়ন তুলে দিয়েছে ফ্যামিল ম্যান ফ্র্যাঞ্চাইজির এই দ্বিতীয় সিজনটিও। মনোজ বাজপেয়ী ছাড়াও সিরিজে যে দু’জনের অভিনয় নজর কেড়েছে তাঁরা হলেন সামান্থা আক্কিনেনি এবং শাহাব আলি। সিরিজে তাঁদের চরিত্রের নাম রাজ্জি এবং সাজিদ। শাহাব জানিয়েছেন, তাঁর এবং সামান্থার বিশেষ কিছু ঘনিষ্ঠ দৃশ্য ফাইনাল এডিটিংয়ের সময় বাদ দিয়েছেন নির্মাতারা।
তাঁর কথায়, “আমার মনে হয় ওই সব দৃশ্যই রাখা হয়েছিল। যা দরকার ছিল। বাকি যে গুলো লজিক মানে না, সেগুলি বাদ দেওয়া হয়েছে।” বাদ দেওয়া দৃশ্যগুলিতে রাজ্জি এবং সাজিদের মধ্যেকার ঠিক কতটা ঘনিষ্ঠতা দেখানো হয়েছে? তিনি যোগ করেন, “আমরা কিছু এমন দৃশ্য শুট করেছিলাম যাতে করে বোঝানো গিয়েছিল দু’জন দু’জনের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু পরে পরিচালকদের কাছে ওই দৃশ্যগুলি অর্থহীন হয়ে পড়ে। সেই কারণেই এডিট করা হয়। এমন কোনও বড় ব্যাপার নয়, ছবি/সিরিজ বানাতে গেলে এমনটাই তো স্বাভাবিক।”
সিরিজে দেখানো হয়েছে রাজ্জি এবং সাজিদ দুজনেই উগ্রপন্থী। মায়াদয়ার লেশ নেই, মানবিকতা বোধ নেই। কিন্তু গল্পের শেষে পরিচালক দ্বয় প্রেমের হালকা একটা ছোঁয়া দিয়ে গিয়েছেন। দেখানো হয়েছে কোথাও গিয়ে দু’জনের দু’জনের প্রতি গড়ে উঠছে ভাললাগা। ওই যোগসূত্রই কি তৃতীয় সিজনের ইউএসপি? তা অবশ্য বলবে সময়।
আরও পড়ুন- নিজেকে বিশ্বাস করি: লিখলেন নুসরত, শ্রাবন্তীর ‘বিশেষ’ মন্তব্যে নতুন বন্ধুত্বের ইঙ্গিত?