AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

বিচ্ছেদের চার মাস যেতেই পিঙ্কির মুখে অন্য সুর! ‘…তাকেই তো ধরে রাখতে চাই’

Kanchan-Pinky: নিজের অবিন্যস্ত কয়েকটি সেলফি আর ব্যাকগ্রাউন্ড নিজেরই লেখা কয়েকটা লাইন-- যা নিয়ে এই মুহূর্তে আলোচনা। অনেকেই আবার পিঙ্কিকে পাঠিয়েছেন সাবধানবাণী। লিখেছেন, "এ আপনি কী বলছেন? যা হারিয়ে গিয়েছে তা তো হারিয়ে যাওয়াই ভাল"

বিচ্ছেদের চার মাস যেতেই পিঙ্কির মুখে অন্য সুর! '...তাকেই তো ধরে রাখতে চাই'
কাঞ্চন-পিঙ্কি।
| Updated on: May 27, 2024 | 9:56 PM
Share

বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর। বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিকের সঙ্গে আত্মার যোগ ছিন্ন হয়েছিল বছর দুয়েক আগেই। এ বছর জানুয়ারি মাসে আনুষ্ঠানিক ভাবেও আলাদা হয়েছেন পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের মতো করে জীবন গুছিয়ে নিয়েছেন তিনি। ছেলে ওশকে নিয়ে কাটছে দিন। জানিয়েছিলেন ভাল আছেন তিনি। কাঞ্চন অধ্যায় তাঁর জীবনে অতীত। সব কিছু ভালই চলছিল, এরই মধ্যে আলো আঁধারি মরসুমে এ কোন উপলব্ধি তাঁর?

নিজের অবিন্যস্ত কয়েকটি সেলফি আর ব্যাকগ্রাউন্ড নিজেরই লেখা কয়েকটা লাইন– যা নিয়ে এই মুহূর্তে আলোচনা। অনেকেই আবার পিঙ্কিকে পাঠিয়েছেন সাবধানবাণী। লিখেছেন, “এ আপনি কী বলছেন? যা হারিয়ে গিয়েছে তা তো হারিয়ে যাওয়াই ভাল”। পিঙ্কি বলেছেন, “যা হারিয়ে যাবে তাকেই তো ধরে রাখতে চাই/ সময়ের ক্যাপসুলের জন্য অসময়ে সেলফি/ কী বলেন?” নিজেকে ঘর পোড়া গরু বলেছিলেন এক সাক্ষাৎকার। আর সেই কারণে তাঁকে নিয়ে ‘ডরাচ্ছেন’ তাঁর শুভানুধ্যায়ীরা। একজন লিখেছেন, “আপনি কিন্তু একা নন। তাই যা হারিয়ে যাবে তাকে হারিয়ে যেতে দিন। ধরে রাখবেন না।” আর একজনের বক্তব্য, “আপনি স্বয়ংসম্পূর্ণা। জীবনের যাত্রা পথে ছেলেকে নিয়ে ভাল থাকুন।”

পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায় বিচ্ছেদের সময় ৫৬ লক্ষ টাকা খোরপোশ নিয়েছেন উত্তরপাড়ার বিধায়কের কাছ থেকে। অনেকেই পিঙ্কিকে প্রশ্ন করেছিলেন, কেন টাকা নেওয়া? এই প্রশ্নের উত্তর জানতেই টিভিনাইন বাংলা যোগাযোগ করেছিল তাঁর সঙ্গে। পিঙ্কি বলেছিলেন, “প্রথম থেকেই টাকার অঙ্কটা আমি লুকোইনি। কেউ কেউ বলছিলেন আমি নাকি কোটি টাকা পেয়েছি, তাই আমার মনে হয়েছে মিডিয়ার বন্ধুদের কাছে সবটা তুলে ধরা দরকার। আর নেব নাই বা কেন? বিয়ে তো একটা কনট্র্যাক্ট। সেটা কেউ ভাঙলে ক্ষতিপূরণ দেওয়া তো আইনেই বলা আছে। আমি তো আইনের বিরুদ্ধে গিয়ে কিছু করিনি। ছেলের কাস্টডি বাবা চাননি, ও আমার কাছেই আছে, থাকবে। এই সময় দাঁড়িয়ে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের পিছনে কত খরচ হয়, তা কি কেউ জানেন না? আর তা ছাড়া ওঁকে এমনই টাকা বলা হয়েছিল, যা উনি দিতে পারবেন। এমন নয় যে মাসে অথবা বছরে আমি আরও টাকা দাবি করব। এককালীন ৫৬ লক্ষ, ব্যস। যারা বলছেন আমি স্বাবলম্বী তাও কেন পয়সা নিয়েছি, তাঁদেরকে বলছি, আমি তো দিনের শেষে শিল্পী, আজ আমার কাজ আছে, এর পরের ছয় মাস নাও থাকতে পারে। তাই সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা কেন আমি করব না?”