AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘প্রভাবই যদি খাটাই, টিকিট কাটবো কেন…’,ক্ষোভ উগরে দিলেন শ্রীময়ী

TV9 বাংলাকে কাঞ্চন মল্লিক বললেন, ''আমার স্ত্রী শুধু ডাক্তারকে প্রশ্ন করেছিলেন, একটা ওষুধ চলবে না বন্ধ হবে। তাতেই উনি চিত্‍কার করতে শুরু করে দেন। ডাক্তার মিশ্র, যিনি বসে ছিলেন পাশে, তিনি কিন্তু আমাদের ডেকে আবার চিকিত্‍সা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন। তা হলে বিষয়টা কী হলো?''

'প্রভাবই যদি খাটাই, টিকিট কাটবো কেন...',ক্ষোভ উগরে দিলেন শ্রীময়ী
| Edited By: | Updated on: Jul 10, 2025 | 1:03 PM
Share

বিধায়ক অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের বিরুদ্ধে উঠেছে ‘দাদাগিরি’-র অভিযোগ। স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনের এক ডাক্তার তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। এই ঘটনার পর TV9 বাংলাকে শ্রীময়ী জানালেন, ”আমার দিদার চিকিত্‍সার জন্য গিয়েছিলাম। ঘটনাস্থলে আমি উপস্থিত ছিলাম। যে যাই বলুন, আমি সবটা জানি। একজন ডাক্তার বলেই তিনি কোনও অপরাধ করতে পারেন না এমন নয়। কাঞ্চনের বিরুদ্ধে কোনও অন্যায় হলে আমি প্রতিবাদ করব।”

ঠিক কী হয়েছিল? শ্রীময়ী বললেন, ”দিদা ওই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন মে মাসে। চেকআপের জন্য যেতে হয়েছিল। চর্মরোগ বিভাগে দেখানোর পর সেখান থেকেই বলা হয় মেডিসিন বিভাগে গিয়ে দেখাতে। বলা হল, তিনজন রোগী দেখে আমার দিদার চেকআপ করা হবে। দিদা তখন হুইলচেয়ারে বসে। আরেকজন রোগী ঢুকে গেলেন। অপেক্ষার পর দিদার রিপোর্টগুলো নিয়ে উনি দেখলেন। ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, এটা তো চর্মরোগের বিষয়, মেডিসিন বিভাগে কেন এসেছেন? আমি আর দেখে কী করব! আমি তখন বললাম, আপনাকে রেফার করেছেন, তাই এলাম। কাঞ্চন প্রশ্ন করেন- ”স্যর, একটু যদি প্রেশারটা চেক করে দেন।” এতেই ওই ডাক্তার চটে গিয়ে পালটা বলেন, ”তা হলে আপনি ঠিক করে দিন, কী কী চেক করব? সুগার চেক করব না প্রেশার চেক করব!” কাঞ্চন ‘সরি’ বলে। তবে ওই চিকিৎসকের বোধহয় কোনও রাগ ছিল আমাদের উপর। প্রথম থেকেই রূঢ় আচরণ করছিলেন।”

শ্রীময়ীর প্রশ্ন, ”প্রভাবই যদি খাটাব, তা হলে দু’ টাকার টিকিট কেটে সবার মতো লাইন দিয়ে ট্রপিক্যালে দেখাব কেন? আসলে সব জায়গায় কিছু মানুষ রাজনীতির রং দিতে ভালোবাসে। কিন্তু কাঞ্চনের সঙ্গে কেউ অন্যায় করলে আমি প্রতিবাদ করবই।” TV9 বাংলাকে কাঞ্চন মল্লিক বললেন, ”আমার স্ত্রী শুধু ডাক্তারকে প্রশ্ন করেছিলেন, একটা ওষুধ চলবে না বন্ধ হবে। তাতেই উনি চিত্‍কার করতে শুরু করে দেন। ডাক্তার মিশ্র, যিনি বসে ছিলেন পাশে, তিনি কিন্তু আমাদের ডেকে আবার চিকিত্‍সা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন। তা হলে বিষয়টা কী হলো?”