সুচিত্রা সেন কেমন চা বানাতেন, উত্তম কুমার খেয়ে কী বলেছিলেন, জানেন?
মহানায়িকা সুচিত্রা সেন কেমন চা বানাতেন, তার বর্ণনা পাওয়া যায় তরুণ কুমারের কথায়। তিনি বলেছিলেন, ''রমাদির সম্মান, যশ, অর্থ কোনও কিছুর অভাব ছিল না। কিন্তু মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারের মূল্যবোধ তিনি সযত্নে রক্ষা করতেন। অভিজাত পরিবারের বউ হিসেবে তাঁর চলাফেরা, কথাবার্তা, আতিথেয়তা সব বিষয়ে তিনি ব্যতিক্রমী একজন নারী ছিলেন।''

মহানায়িকা সুচিত্রা সেন কেমন চা বানাতেন, তার বর্ণনা পাওয়া যায় তরুণ কুমারের কথায়। তিনি বলেছিলেন, ”রমাদির সম্মান, যশ, অর্থ কোনও কিছুর অভাব ছিল না। কিন্তু মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারের মূল্যবোধ তিনি সযত্নে রক্ষা করতেন। অভিজাত পরিবারের বউ হিসেবে তাঁর চলাফেরা, কথাবার্তা, আতিথেয়তা সব বিষয়ে তিনি ব্যতিক্রমী একজন নারী ছিলেন।” তরুণ কুমার বলেছেন, তিনি প্রিয় রমাদির বাড়িতে গেলে তাঁকে নিয়ে কী করবেন ভেবে পেতেন না মহানায়িকা। শুধু বলতেন, ”বুড়ো এটা খা, ওটা খা”। নিজের বাড়িতে বহুবার তাঁকে চা করে খাইয়েছিলেন সুচিত্রা সেন।
একইভাবে উত্তম কুমারও সুচিত্রা সেনের হাতের চা খেয়েছেন বলে শোনা যায়। হয়তো এমন হয়েছে কোনওদিন শ্যুটিং থাকলে তাঁরা মেকআপ রুমে গল্প করছেন। হঠাৎ সুচিত্রা সেনের চা খাওয়ার ইচ্ছা হয়েছে। উত্তম কুমারের কাছে জানতে চাইলেন, তিনি চা খাবেন কিনা। উত্তম কুমার সম্মতি জানালেন। সুচিত্রা সেন বাইরের চা খেতে একদম পছন্দ করতেন না। সেজন্য গরম জল, চা পাতা, দুধ, চিনি এইসব রেডি করে রাখা হতো। স্টুডিওতে তাঁর জন্য আলাদা করে চা তৈরি হতো। চায়ের কাপ-প্লেটের ব্যাপারেও তিনি খুব খুঁতখুঁতে ছিলেন। টি পট, চায়ের কাপ, ডিশ, দুধ, চিনি সুন্দর করে একটা ট্রেতে নিয়ে আসা হতো।
এ কথাও শোনা যায়, উত্তম কুমারকে নিজে হাতে চা বানিয়ে খাইয়েছিলেন সুচিত্রা। কেমন হয়েছে সেই চা, এই নিয়ে উত্তম কুমার নাকি মজা করেছিলেন মহানায়িকার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য। তারপর অবশ্য প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন। তাতে মুক্তঝরা হাসি হেসেছিলেন মহানায়িকা।
শীতের টাটকা ধনেপাতা দিয়ে বানান টেস্টি চাটনি, সময় লাগবে মাত্র ২ মিনিট
৫ মিনিটে বানান সুস্বাদু পালং শাকের ক্রিস্পি পকোড়া, রইল রেসিপি
ছাব্বিশে বদলে যাবে বিশ্ব! বাবা ভাঙ্গার ভয়ঙ্কর ভবিষ্যদ্বাণী ফেলল আলোড়ন
শীত মানেই কেক-পেস্ট্রির সময়, বাড়িতে সহজে বানান অরেঞ্জ পেস্ট্রি
ফ্যাট টু ফিট! তিল-গুড়ের লাড্ডু কেন শীতকালের সুপারফুড?
ফের হাসপাতালে পলাশ, কেমন আছেন স্মৃতির হবু বর?
