‘আমাদের প্রজন্মের সেরা অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়’, বললেন প্রসেনজিত্
বাংলা ছবির স্বর্ণযুগে উত্তম কুমার, সুচিত্রা সেন, সুপ্রিয়া চৌধুরীর মতো তারকাদের দাপট ছিল দেখার মতো। বড়পর্দায় তাঁদের কাজ কমে আসার পর একটা নতুন প্রজন্ম আসে। তখন প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী, তাপস পাল নায়কদের মধ্যে চুটিয়ে কাজ করতে শুরু করেন। অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের কাজও নজর কেড়েছিল। নায়িকাদের মধ্যে বেশি নজর কাড়েন দেবশ্রী রায় আর শতাব্দী রায়।

সম্প্রতি মুম্বইতে একটা সাক্ষাত্কার দিয়েছেন সুপারস্টার প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়। সেখানে তিনি বলেছেন, ”আমাদের প্রজন্মের দু’ জন সেরা অভিনেতা-অভিনেত্রী হলেন তাপস পাল আর দেবশ্রী রায়, এটা আমি চিরকালই বলেছি।” বাংলা ছবির স্বর্ণযুগে উত্তম কুমার, সুচিত্রা সেন, সুপ্রিয়া চৌধুরীর মতো তারকাদের দাপট ছিল দেখার মতো। বড়পর্দায় তাঁদের কাজ কমে আসার পর একটা নতুন প্রজন্ম আসে। তখন প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী, তাপস পাল নায়কদের মধ্যে চুটিয়ে কাজ করতে শুরু করেন। অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের কাজও নজর কেড়েছিল। নায়িকাদের মধ্যে বেশি নজর কাড়েন দেবশ্রী রায় আর শতাব্দী রায়।
এরপর অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত কাজ করা শুরু করেন। প্রসেনজিত্ আর তাপসকে সেই সময়ে একসঙ্গে বহু ছবিতে দেখা গিয়েছে। দেবশ্রী রায় একটা সাক্ষাত্কারে বলেছিলেন, তাঁর সঙ্গে তাপস পালের জুটি সবচেয়ে হিট। কিন্তু প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুটি বেঁধেও তিনি দারুণ কিছু কাজ করেছেন। যার মধ্য়ে ‘উনিশে এপ্রিল’ ছবির কথা উল্লেখ করতেই হবে। ঋতুপর্ণ ঘোষের পরিচালনায় দেবশ্রী-প্রসেনজিতের কাজ প্রশংসিত হয়েছিল এই ছবিতে।
সিনেমার দুনিয়ায় প্রসেনজিতের দৌড় কিন্তু তাঁর প্রজন্মের শিল্পীদের অনেকের চেয়েই বেশি। তাপস পালকে আগেই হারিয়েছে টলিউড। দেবশ্রী রায়কে এখন সিনেমায় সেভাবে পাওয়া যায় না। বরং প্রসেনজিত্ বাংলা বা হিন্দি ছবিতে দারুণ সব চরিত্রে কাজ করে তাক লাগিয়ে দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত। তা-ও তাঁর ভাবনায় এগিয়ে তাপস পাল আর দেবশ্রী রায়। নিরাপত্তাহীনতায় না ভুগে একেবারে স্পষ্ট করে সেটা বললেন প্রসেনজিত্ সাম্প্রতিক সাক্ষাত্কারে।
