রচনার সামনে অঝোরে কান্না পুষ্পিতার, হাতজোড় করে বললেন…
তিনি এখন তৃণমূল সাংসদ। তবে তাঁর আরও অনেকগুলো পরিচয় রয়েছে। তিনি অভিনেত্রী। আবার সেই সঙ্গে তিনি সফল সঞ্চালিকাও। কথা হচ্ছে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁকে প্রতি দিন ছোট পর্দায় দেখেন দর্শক। 'দিদি নম্বর ১'-এর দৌলতে এখন মধ্যবিত্তের ড্রইংরুমের নিত্য দিনের সঙ্গী তিনি। বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে আসেন প্রতিযোগীরা।
তিনি এখন তৃণমূল সাংসদ। তবে তাঁর আরও অনেকগুলো পরিচয় রয়েছে। তিনি অভিনেত্রী। আবার সেই সঙ্গে তিনি সফল সঞ্চালিকাও। কথা হচ্ছে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁকে প্রতি দিন ছোট পর্দায় দেখেন দর্শক। ‘দিদি নম্বর ১’-এর দৌলতে এখন মধ্যবিত্তের ড্রইংরুমের নিত্য দিনের সঙ্গী তিনি। বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে আসেন প্রতিযোগীরা। সকলের মনের কথা মন দিয়ে শোনেন রচনা। শুধু আমজনতা নয় প্রতিযোগীর আসনে অনেক সময় দেখা যায় টলি তারকাদের। তেমনই অনেক দিন আগে বিশেষ অতিথি হিসাবে এসেছিলেন অভিনেত্রী পুষ্পিতা মুখোপাধ্যায়। মজার খেলা খেলতেই এসেছিলেন। কিন্তু কথা বলতে বলতে অঝোরে কেঁদে ফেললেন অভিনেত্রী। পুষ্পিতাকে কাঁদতে দেখে মুখ থমথমে রচনারও। তিনিও রীতিমতো চমকে গেলেন অভিনেত্রীর ওই অবস্থা দেখে।
ক্যামেরা চলছে সে সব দিকে ভ্রুক্ষেপই করলেন না পুষ্পিতা। কাঁদতে কাঁদতে মনের কথা বলেই চললেন। কেন এত কষ্ট তাঁর। পুষ্পিতা বলেন, “দেশে তো কত ধরনের নিয়ম আছে। যদি এমনই নিয়ম করে মোবাইল ফোন থেকে সব গেম নিষিদ্ধ করা হত। তাহলে কী ভালই না হত। অনেকেই বলেন মা-বাবা সময় না দিলে ছেলে-মেয়ে উল্টো পথে চলে যায়। কিন্তু আমি তো সব চেষ্টা করছি। তাও আমার ছেলেকে ঠিক রাখতে পারলাম না। তোমার তো অনেক ক্ষমতা দেখো না যদি এই নিয়মটা করা যায়।” উল্লেখ্য, যদিও অনেক বছর আগে একথা বলেছিলেন পুষ্পিতা। তার পর সময় অনেকটাই গড়িয়ে গিয়েছে। ছোট পর্দায় প্রায় নিয়মিতই তাঁকে দেখা যায় বিভিন্ন সিরিয়ালে। অন্য দিকে রচনা ব্যস্ত তাঁর রাজনৈতিক কাজ এবং শুটিং নিয়ে।