‘আমাকে জিমে যেতে…’, অমৃতার শরীর নিয়ে কী মন্তব্য করতেন সইফ?
Saif-Amrita: বিয়ের সময় যেমন প্রচুর আলোচনা হয়েছিল, তেমনই বিয়ে ভাঙার পরও হইচই সৃষ্টি হয়েছিল। নিজের অসফল বিয়ে নিয়ে বরাবরই কথা বলেছেন অমৃতা। কিছুই লুকাননি। সইফের স্বভাব সম্পর্কেও কিছু কথা বলেছিলেন অমৃতা।
বলিউড অভিনেত্রী অমৃতা সিংয়ের চেয়ে বয়সে অনেকটাই ছোট তাঁর প্রাক্তন স্বামী অভিনেতা এবং ‘ছোটে নবাব’ সইফ আলি খান। প্রায় ১২ বছর বয়সের ফারাক তাঁদের। কিন্তু এই ফারাক তাঁদের প্রেমের পথে বাধা সৃষ্টি করেনি। সইফ বিয়ে করেছিলেন অমৃতাকে। তাঁদের সংসারে আসে দুই সন্তান–সারা আলি খান এবং ইব্রাহিম আলি খান। সেই সুখের সংসারে ভাঙন ধরে একটা সময় পর এবং ২০০৪ সালে ডিভোর্স হয় সইফ-অমৃতার। তাঁদের বিয়ের সময় যেমন প্রচুর আলোচনা হয়েছিল, তেমনই বিয়ে ভাঙার পরও হইচই সৃষ্টি হয়েছিল। নিজের অসফল বিয়ে নিয়ে বরাবরই কথা বলেছেন অমৃতা। কিছুই লুকাননি। সইফের স্বভাব সম্পর্কেও কিছু কথা বলেছিলেন অমৃতা।
অভিনেত্রী হওয়া সত্ত্বেও নিজের রূপ নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাতেন না অমৃতা। এই নিয়ে নাকি অনেক আলোচনা হয় ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে। অভিনেত্রী বলেছেন, “আমার প্রাক্তন স্বামী সইফও কিঞ্চিত উদাসীন ছিলেন। তিনিও আমাকে চেহারা নিয়ে তেমন কিছুই বলতেন না। কেবল আমাকে জিমে যেতে বলতেন। কিন্তু আমি যেতাম না। আমি আমার শর্তে চলি। কারও কথা মতো চলার মানুষ আমি নই। যদি নিজের মনে হয় কিছু করব কিংবা করা দরকার, তখনই করি।”
সইফের সঙ্গে বিয়ে ভাঙার পর আর সংসারী হননি অমৃতা। দুই সন্তান সারা ও ইব্রাহিমকে নিয়েই তাঁর সাজানো জীবন। তাঁদের প্রতিপালনেই অনেকটা সময় কাটিয়ে দিয়েছেন অমৃতা। অন্যদিকে অভিনেত্রী করিনা কাপুর খানকে বিয়ে করে ফের সংসার জীবন শুরু করেছেন সইফ।