AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Blood Sugar Test: বাড়িতেই সুগার পরীক্ষা করেন? GI ও GL-এর পার্থক্য জানুন সহজেই…

Blood Sugar Test at Home: অনেকেই বাড়িতে ব্লাড সুগার পরীক্ষা করে থাকেন। তাঁর ডিভাইসও রয়েছে। কিন্তু এটা নিয়ে অনেকেউ দ্বিধায় থাকেন। পরীক্ষার পদ্ধতি সঠিক হচ্ছে তো? ব্লাড সুগার টেস্টের ক্ষেত্রে দুটি কমন বিষয় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) এবং গ্লাইসেমিক লোড (GL)।

Blood Sugar Test: বাড়িতেই সুগার পরীক্ষা করেন? GI ও GL-এর পার্থক্য জানুন সহজেই...
Image Credit: Andriy Onufriyenko/Getty Images Creative
| Updated on: Dec 07, 2024 | 8:51 PM
Share

প্রযুক্তির ব্যবহার ঘরে ঘরে। বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে অনেক সময় ল্যাবে গিয়ে টেস্ট করানো কঠিন হয়ে পড়ে। আবার অনেক সময় দ্রুত পরীক্ষারও প্রয়োজন পড়ে। তেমনই কিছু কিছু পরীক্ষা বাড়িতে নিয়মিত করার প্রয়োজন পড়ে। সেই ডিভাইস কেনা কঠিন নয়। তবে বোঝাটা ভীষণ জরুরি। অনেক সময় ভুল বুঝলে উদ্বেগের পরিস্থিতি তৈরি হয়।

অনেকেই বাড়িতে ব্লাড সুগার পরীক্ষা করে থাকেন। তাঁর ডিভাইসও রয়েছে। কিন্তু এটা নিয়ে অনেকেউ দ্বিধায় থাকেন। পরীক্ষার পদ্ধতি সঠিক হচ্ছে তো? ব্লাড সুগার টেস্টের ক্ষেত্রে দুটি কমন বিষয় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) এবং গ্লাইসেমিক লোড (GL)। অনেক সময় একই অর্থে এর ব্যবহার হয়ে থাকে। যদিও এর মধ্যে সুক্ষ্ণ একটা পার্থক্য রয়েছে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও গ্লাইসেমিক লোড স্বাস্থ্যের উপর ভিন্ন প্রভাব ফেলে। দুটোর ক্ষেত্রে কমন বিষয়, কী ভাবে কার্বোহাইড্রেট ব্লাড সুগার লেভেলে প্রভাব ফেলে তা বোঝাতেই GI ও GL বোঝানো হয়ে থাকে। সার্বিক ভাবে সুস্বাস্থ্যের জন্য এর পার্থক্য বোঝাটা খুবই জরুরি।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বনাম গ্লাইসেমিক লোড

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের মাধ্যমে বোঝা যায়, কার্বোহাইড্রেটযুক্ত কোনও খাবার কত দ্রুত ব্লাড সুগার লেভেল বাড়িয়ে দিচ্ছে। অন্য দিকে, গ্লাইসেমিক লোড যেমন GI-এর হিসেবটা রাখে পাশাপাশি এটাও বোঝায় কতটা পরিমাণ খাবারের জন্য ব্লাড সুগার লেভেল বাড়ছে। রক্তে শর্করার পরিমাণে কী ভাবে প্রভাব ফেলছে কোনও খাবার, এটা বোঝা যায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও গ্লাইসেমিক লোডের মিলিতভাবে।

তবে সতর্কতার জন্য বলা যেতে পারে, বাড়িতে যতই পরীক্ষা করা হোক, কোনও কিছু বুঝতে সমস্যা হলে, নিজে থেকে সিদ্ধান্তে না এসে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নয়তো অযথা উদ্বেগ তৈরি হতে পারে।