AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Runny Nose: বর্ষায় নাক দিয়ে অনবরত জল গড়াচ্ছে? ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগিয়ে ঝটপট সারিয়ে ফেলুন

বর্ষাকালে অনেকেরই ঠান্ডা লেগে নাক দিয়ে জল পড়ার সমস্যা হয়। আর এই সমস্যা খুবই সাধারণত। সর্দি, অ্যালার্জি বা সাইনাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। ওষুধ না খেয়েও কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে, যা কাজে লাগালে আরাম পাওয়া যায়।

Runny Nose: বর্ষায় নাক দিয়ে অনবরত জল গড়াচ্ছে? ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগিয়ে ঝটপট সারিয়ে ফেলুন
বর্ষায় নাক দিয়ে অনবরত জল গড়াচ্ছে? ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগিয়ে ঝটপট সারিয়ে ফেলুনImage Credit: Getty Images
| Updated on: Jul 27, 2025 | 4:59 PM
Share

নাক দিয়ে জল পড়া বর্ষাকালে খুবই সাধারণ একখানা সমস্যা। ঘরে ঘরে এমন অনেক মানুষকে পাওয়া যায়, যাদের বর্ষাকালে নাক দিয়ে যখন তখন জল গড়ায়। ঠান্ডা লাগা, সাইনাস বা অ্যালার্জির কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য শুরুতেই ডাক্তারের কাছে ছুটতে হবে না। ওষুধ না খেয়ে ঘরে বসেই কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগিয়ে নাক দিয়ে জল পড়া কমাতে পারেন।

আপনারও কি বর্ষায় নাক দিয়ে জল পড়ে? নিম্নে দেখে নিন এই সমস্যা থেকে মুক্তির কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা —

১. আদা-তুলসি-লেবু দিয়ে চা – বর্ষায় যদি আপনার নাক দিয়ে জল গড়ায় তা হলে আদা, তুলসি পাতা, লেবুর রস ও এক চামচ মধু দিয়ে তৈরি হালকা গরম চা দিনে ২–৩ বার খেতে পারেন। এতে ঠান্ডা লাগা কমে, অ্যালার্জি প্রতিরোধ হয়।

২. ভেপার নেওয়া (Steam Inhalation) – গরম জলে কিছু ইউক্যালিপটাস অয়েল বা পুদিনা পাতা দিয়ে মাথা কাপড়/তোয়ালে দিয়ে ঢেকে ভেপার নিন। তা হলে নাকের ব্লকেজ খুলে যাবে এবং জল পড়া কমে যাবে।

৩. রসুন ভাজা বা ফুটিয়ে খেতে পারেন – এক-দু’টি রসুন ঘি বা সরষের তেলে ভেজে খেয়ে নিলে ঠান্ডা লাগা সারে।

৪. নাকের দুই পাশে হালকা গরম তেল মালিশ – গরম সর্ষের তেল নাকের চারপাশে মালিশ করলে বেশ আরাম মেলে।

৫. গরম স্যুপ খেতে পারেন – নানা সবজিতে আদা, রসুন দিয়ে তৈরি গরম স্যুপ বা ব্রথ (ঝোল) ঠান্ডা লাগা কমাতে কার্যকরী।

৬. গরম জল পান ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম – সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমানে গরম জল পান করতে হবে। এ ছাড়া শরীর গরম রাখুন এবং নিজেকে বিশ্রাম নিন।

৭. বর্ষাকালে নাকে জল গড়া আটকাতে কী কী করবেন? এই সময় ঠান্ডা জল, আইসক্রিম বা ফ্রিজে থাকা খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

৮. কী কী করবেন না? ভেজা জামাকাপড় পরা অবস্থায় থাকবেন না। যদি দেখেন ৪–৫ দিনের বেশি স্থায়ী হচ্ছে এই পরিস্থিতি কিংবা কাশি ও জ্বর হচ্ছে, তা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।