Pollution: দূষণ থেকে বাঁচতে রোজ এই তিন উপাদেয় পানীয় খান! সুস্থ থাকবে ফুসফুস
শুধু দিল্লিতেই নয়, কলকাতার বাতাসেও ক্রমশ বাড়ছে দূষণের মাত্রা। এই পরিস্থিতিতে পুষ্টিবিদ কবিতা দেবগন মাত্র তিনটি সাধারণ পাণীয়ের কথা উল্লেখ করেছেন।
দীপাবলির পরই রাজধানীর বাতাসের গুণমানের যা গুরুতর অবস্থা, তাতে আশঙ্কার সতর্কবার্তা শুনিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের মাত্রা যে হারে বেড়ে চলেছে তাতে মানুষ ইতোমধ্যেই শ্বাসকষ্টে ভুগতে শুরু করেছে। শ্বাসকষ্ট, চোখে জ্বালাপোড়া, গলা ও কাশির মতো সমস্যাগুলি নিয়েই অধিকাংশ চিকিত্সকের কাছে যাচ্ছেন। যদিও বাতাসের দূষণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে অনেকটা সময় লাগবে। কিন্তু সেই নিয়ে তো আর অপেক্ষা করলে চলবে না। শুধু দিল্লিতেই নয়, কলকাতার বাতাসেও ক্রমশ বাড়ছে দূষণের মাত্রা। এই পরিস্থিতিতে পুষ্টিবিদ কবিতা দেবগন মাত্র তিনটি সাধারণ পাণীয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। যেগুলি দূষণের প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এই উপকারী পানীয়গুলি বাড়িতে খুব সহজেই বানিয়ে নেওয়া যাবে।
বানানা স্মুদি
এই স্মুদি তৈরি করতে কলা. আদার রস ও নারকেলের জল প্রয়োজন। দূষণে কম পটাসিয়ামের মাত্রাযুক্ত পানীয় খেলে শ্বাসকষ্টের মাত্রা হ্রাস পায়। কলা ও নারকেল জল উভয়েই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ। আদা ফুসফুসের জ্বালা দূর করতে সহায়তা করে।
আমলা দিয়ে আপেলের রস
পানীয়টি ফুসফুসের শক্তিকে আরও দৃঢ় করে তুলতে সাহায্য করে। এতে কোয়ারসেটিন এবং খেলিনের কারণে শ্বাসকষ্ট কম হয়। এটি স্টাউড এয়ারওয়েজ খুলতে সাহায্য করে এবং আমলা ভিটামিন সরবরাহ করতে সাহায্য করে। পরিবেশগত বিষাক্ত পদার্থের কারণে ফুসফুসের টিস্যুর ক্ষতিকে আটকাতে সাহায্য করে।
পুদিনার সঙ্গে আনারসের রস
আনারসে রয়েছে এনজাইম ব্রোমেলাইন যা ফুসফুসে জমে থাকা বিষাক্ত ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এই ভাবে ফুসফুসকে স্বাভাবিকভাবে ডিটক্স করতে সাহায্য করে। অন্যদিকে পুদিনার অ্যান্টিহিস্টামাইন বৈশিষ্ট্যের কারণে নাক বন্ধ, শ্লেষ্মা গঠন এবং হাঁচির মতো উপসর্গগুলির জন্য প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে।
আরও পড়ুন: Nutmeg: শীতের দিনগুলিতে শিশুদের সর্দি-কাশি হলে জায়ফলের গুঁড়ো কেন দেওয়া হয়, জানেন?