AI হবে সর্বজনীন, ভারতকে পাশে নিয়ে ২০২৫-এই বড় টার্গেট মাইক্রোসফ্টের

Artificial Intelligence: বেঙ্গালুরুর এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় সত্য নাদেলা বলেন, "আমরা চাই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হোক সর্বজনীন। সেই লক্ষ্য পূরণে আমরা ভারতের সবথেকে বিশ্বস্ত সঙ্গী হতে চাই।" অর্থাৎ, এই বার্তার মধ্য দিয়েই নাদেলা বুঝিয়ে দিলেন, ভারতের সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে তাঁদের কাজ করার ইচ্ছার কথা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যাতে প্রতিটি প্রান্তে প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে যায়, সেই লক্ষ্যের কথাও বুঝিয়ে দিলেন তিনি।

AI হবে সর্বজনীন, ভারতকে পাশে নিয়ে ২০২৫-এই বড় টার্গেট মাইক্রোসফ্টের
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাImage Credit source: Pixabay
Follow Us:
| Updated on: Feb 08, 2024 | 2:58 PM

বেঙ্গালুরু: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। আজকের প্রযুক্তিনির্ভর দুনিয়ায় সবথেকে বেশি চর্চিত প্রসঙ্গ এটাই। আর এবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজকর্মে ভারতে পাশে চাইছে মাইক্রোসফ্ট। সংস্থার সিইও সত্য নাদেলা বুধবার বেঙ্গালুরুতে এ কথা জানিয়েছেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে ভারত যেভাবে চিন্তাভাবনা করছে, সেই স্রোতের সঙ্গে এবার নিজেদের যুক্ত করতে চাই মাইক্রোসফ্ট। সত্য নাদেলা জানিয়েছেন, তাঁরা এমন কিছু টুলস তৈরি করতে চাইছেন, যা বিশেষভাবে এআই ডেভেলপারদের জন্যই হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দুনিয়ায় ভারতের সবথেকে বিশ্বস্ত সঙ্গী হতে চাইছে মাইক্রোসফ্ট, সে কথাও জানালেন সংস্থার সিইও।

বেঙ্গালুরুর এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় সত্য নাদেলা বলেন, “আমরা চাই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হোক সর্বজনীন। সেই লক্ষ্য পূরণে আমরা ভারতের সবথেকে বিশ্বস্ত সঙ্গী হতে চাই।” অর্থাৎ, এই বার্তার মধ্য দিয়েই নাদেলা বুঝিয়ে দিলেন, ভারতের সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে তাঁদের কাজ করার ইচ্ছার কথা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যাতে প্রতিটি প্রান্তে প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে যায়, সেই লক্ষ্যের কথাও বুঝিয়ে দিলেন তিনি। নাদেলার কথায়, ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতে প্রায় ২০ লাখ মানুষকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে কাজ করে, তার একটি সম্যক ধারণা পৌঁছে দেওয়ার টার্গেট নিয়েছে মাইক্রোসফ্ট।

এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রশিক্ষণ আপাতত প্রাথমিকভাবে চলবে দ্বিতীয় শ্রেণি ও তৃতীয় শ্রেণির শহরগুলিতে। একইসঙ্গে গ্রামীণ এলাকাগুলিতেও চলবে মাইক্রোসফ্টের ট্রেনিং প্রোগ্রাম। সংস্থার তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এর ফলে আর্থ-সামাজিক বিকাশেও সাহায্য হবে। গত ৭০ বছর ধরে কীভাবে কম্পিউটিং দুনিয়ায় বিপ্লব এসেছে, সে কথাও এদিন জানালেন নাদেলা। বললেন, এবার লক্ষ্য হল এমন কম্পিউটার তৈরি করা, যা মানুষের ভাব বুঝবে।