আজ ভারত বনধ, কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়?
দেশজুড়ে শুক্রবার বনধের (Bharat Bandh) ডাক দিল দ্য কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (CAIT)। এই সংস্থার অন্তর্ভুক্ত ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি-সহ জিএসটি ব্যবস্থা পর্যালোচনার মতো একাধিক দাবি তুলে দেশজুড়ে বনধের ডাক দিয়েছে।
কলকাতা: দেশজুড়ে শুক্রবার বনধের (Bharat Bandh) ডাক দিল দ্য কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (CAIT)। এই সংস্থার অন্তর্ভুক্ত ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি-সহ জিএসটি ব্যবস্থা পর্যালোচনার মতো একাধিক দাবি তুলে দেশজুড়ে বনধের ডাক দিয়েছে। ৪০ হাজারের বেশি ব্যবসায়ী সমিতি এই বনধকে সমর্থন জানিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে বনধ আহ্বানকারীদের পক্ষ থেকে।
যদিও এই বনধের প্রভাব পশ্চিমবঙ্গ এবং কলকাতায় পড়বে না বলেই দাবি করা হয়েছে। তবে গুটিকতক দোকান বা ব্যবসায়ী কেনাবেচা বনধ রাখতে পারে, এমন আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
সূত্রের খবর, অল ইন্ডিয়া ট্রান্সপোর্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের ১ লক্ষ সদস্য এই রাজ্যে রয়েছেন। এই সংগঠন আজ সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বিল সংক্রান্ত পণ্য বা বুকিং বন্ধ থাকবে এই সময়ে। ছোট ব্যবসায়ী, হকার-সহ অন্যান্যরা এই বনধে সামিল হবেন বলে দাবি ওই সংগঠনের। তবে কোনও জরুরি পরিষেবা যেমন ওষুধ বা দুধের সরবরাহ ব্যাহত হবে না বলে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: মালদায় যোগী-শাহর সভা মার্চের শুরুতেই! দিলীপের জন্য কপ্টার আসছে রাজ্যে
সংগঠনের সভাপতি মহেন্দ্র আর্য জানিয়েছেন, একাধিক রাজ্যের পরিবহন সংগঠন এই বনধকে সমর্থন করেছে। লাগাতার পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি থেকে ই-ওয়ে বিল আইনের প্রতিবাদে আমরা এই বনধ ডেকেছি। বনধের সময় কোনও পরিবহন ব্যবস্থা চালু থাকবে না বলেই তিনি দাবি করেন।
আরও পড়ুন: এ বার যে কোনও জায়গায় চলে যাব…খুঁজে বেড়াবে, আমাকে কোথায় পাবে কোনও ঠিক নেই: মমতা