AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

TMC e-Cigarette Controversy: ই-সিগারেটে তৃণমূল সাংসদের সুখটান নিয়ে অভিযোগ দায়ের অনুরাগের, কীর্তি বললেন, ‘অনেকে করেন..’

Parliament TMC-BJP: ২০১৯ সালের ই-সিগারেট  নিষিদ্ধ আইনের অধীনে এই ধরনের সিগারেট রাখা বা সেবন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। ২০১৯ সালের আইন আসার আগেও সংসদের অন্দরে ধূমপান নিষিদ্ধ ছিল। তাই ওই তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে যেন অবিলম্বে পদক্ষেপ করা হয় এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয়, তার আর্জি জানিয়েছেন অনুরাগ। 

TMC e-Cigarette Controversy: ই-সিগারেটে তৃণমূল সাংসদের সুখটান নিয়ে অভিযোগ দায়ের অনুরাগের, কীর্তি বললেন, 'অনেকে করেন..'
অনুরাগ ঠাকুর।Image Credit: PTI
| Updated on: Dec 12, 2025 | 1:48 PM
Share

নয়া দিল্লি: সংসদে নতুন বিতর্কে তৃণমূল কংগ্রেস। সংসদ চত্বরে এবং সংসদের ভিতরে ই-সিগারেট সেবনের অভিযোগ উঠল তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে। সংসদে লোকসভার অধিবেশন চলাকালীনই বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে অভিযোগ করেন যে একজন তৃণমূল সাংসদ নিয়ম লঙ্ঘন করে ই-সিগারেট সেবন করছেন, যেখানে দেশজুড়ে নিষিদ্ধ ই-সিগারেট। এবার তৃণমূলের ওই সাংসদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেন অনুরাগ ঠাকুর।

আজ, শুক্রবার লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে দুই পাতার লিখিত অভিযোগপত্র জমা দেন বিজেপি সাংসদ তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। সেই অভিযোগপত্রে তৃণমূল সাংসদের নাম না উল্লেখ করেই তিনি লিখেছেন যে সংসদের অন্দরে ওই সাংসদকে ই-সিগারেটে সুখটান দিতে দেখা গিয়েছে। একাধিক সাংসদ এই বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন। দেশে ই-সিগারেট নিষিদ্ধ। উৎপাদন, আমদানি, রফতানি থেকে শুরু করে বিক্রি বা বিজ্ঞাপন, সবই নিষিদ্ধ।

২০১৯ সালের ই-সিগারেট  নিষিদ্ধ আইনের অধীনে এই ধরনের সিগারেট রাখা বা সেবন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। ২০১৯ সালের আইন আসার আগেও সংসদের অন্দরে ধূমপান নিষিদ্ধ ছিল। তাই ওই তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে যেন অবিলম্বে পদক্ষেপ করা হয় এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয়, তার আর্জি জানিয়েছেন অনুরাগ।

এই বিষয়ে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, “সংসদের অন্দরে ধূমপান নিষিদ্ধ। সংসদের বাইরে, খোলা জায়গায় সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ নয়। বিজেপি অভিযোগ করছে, এদিকে বিজেপি সরকারের সময়েই সবথেকে বেশি দূষণ। একটা সিগারেটে দূষণ বেড়ে যাবে না। ওরা দূষণ কমানোর চেষ্টা করুক।”

এদিকে, এই বিতর্কে ঘৃণাহুতি করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের আরেক সাংসদ কীর্তি আজাদ। তিনি বলেছেন, শতাধিক সাংসদ পার্লামেন্ট চত্বরে দাঁড়িয়ে ধূমপান করেন।