Youtuber Extorsion Case: অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিয়ো দেখিয়েই চাপ দেওয়া হত, ৮০ লক্ষ টাকা আদায় করেন ইউটিউবার

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Nov 27, 2022 | 10:31 AM

Youtuber Extorsion Case: ইউটিউবারের পাতা ফাঁদেই পা দিয়েছিলেন ওই ব্যবসায়ী। তারপর দিনের পর দিন চাপ দিয়ে টাকা আদায় করা হয় বলে অভিযোগ।

Youtuber Extorsion Case: অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিয়ো দেখিয়েই চাপ দেওয়া হত, ৮০ লক্ষ টাকা আদায় করেন ইউটিউবার
বিবৃতি অনুযায়ী, ব্য়াঙ্কের মোট ২৫ টি বহুল ব্যবহৃত পরিষেবার ক্ষেত্রে ফি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্কের যেকোনও শাখায় টাকা জমা দেওয়া বা টাকা তোলা, অন্য কোনও গেটওয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট, ডিম্যান্ড ড্রাফ্ট, আইএমপিএস, এনইএফটি, আরটিজিএস, চেক বুক, এসএমএস অ্যালার্ট, টাকা তোলার জন্য এটিএমে টাকা না থাকা, আন্তর্জাতিক এটিএম পরিষেবা ব্যবহার সহ একাধিক পরিষেবার ক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছে এই ব্যাঙ্ক।

Follow Us

গুরুগ্রাম : প্রতারণার অভিনব ফাঁদ পাতা হয়েছিল, আর তাতেই পা দিয়ে দেন গুরুগ্রামের এক ব্যবসায়ী। তারপর একটু একটু করে অভিযুক্তদের হাতে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা তুলে দেন তিনি। দিল্লির বাসিন্দা দুই ইউটিউবারের বিরুদ্ধে এই প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ভুয়ো ধর্ষণের মামলা করার হুমকি দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগে জানিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। আর তা থেকে বাঁচতেই এভাবে দিনের পর দিন টাকা দিতেন তিনি। ২১ বছর বয়সী ওই ব্যবসায়ীর করা অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই ব্যবসায়ী একটি বিজ্ঞাপন সংস্থা চালাতেন। গত অগস্টেই তিনি অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কিন্তু আদালতে গিয়ে অন্তর্বর্তী জামিন নিয়ে আসেন অভিযুক্তরা। সম্প্রতি সেই জামিনের আর্জি বাতিল হয়ে যাওয়ার পরই গত ফের পুলিশের দ্বারস্থ হন ব্যবসায়ী। সেক্টর ৫০ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সম্প্রতি।

বাদশাহপুরের বাসিন্দা ওই ব্যবসায়ী জানান, নামরা কাদির নামে এক মহিলার সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়েছিল, যিনি দিল্লির শালিমার বাগের বাসিন্দা। সোহনা রোডের এক বিলাসবহুল হোটেলে কাজ নিয়ে কথা বলেছিলেন তাঁরা। ব্যবসার কাজেই নামরাকে প্রথমে আড়াই লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন তিনি। নামরার সঙ্গে ছিলেন আরও এক যুবক, বিরাট ওরফে মনীশ বেনিওয়াল। টাকা দেওয়ার পরই কাজ না হওয়ায় নামরার কাছে কাজের খোঁজ নেন ওই ব্যবসায়ী, তখনই তাঁকে বিয়ের প্রস্তাবে দেন নামরা নামে যুবতী। রাজিও হয়ে যান ব্যবসায়ী।

এরপরই শুরু হয় আসল ছক। ব্যবসায়ীর সঙ্গে নামরার বন্ধুত্ব ক্রমশ ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করে। নামরা ও বিরাটের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি দেখিয়েই ব্ল্যাকমেল করা হয় বলে অভিযোগ। তিনি অভিযোগে জানিয়েছেন, তাঁর নামে ভুয়ো ধর্ষণের ভুয়ো অভিযোগ আনার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। সে কারণেই টাকা দিয়েছিলেন তিনি। মোট ৮০ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। নামরা ও বিরাটের নামে একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তাঁদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।

Next Article