Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Drugs Seize: মাছ ধরার নৌকাতেই ১৮০০ কোটি টাকার ড্রাগ

Drugs Seize: আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমারেখার ভারতীয় জলসীমার অর্ধ মাইলের মধ্যে চলে এসেছিল মাছ ধরার ওই নৌকাটি। পাকিস্তানের দিক থেকে ওই মাদক ভারতীয় জলসীমায় আনা হয়েছে বলে অনুমান।

Drugs Seize: মাছ ধরার নৌকাতেই ১৮০০ কোটি টাকার ড্রাগ
বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ১৮০০ কোটি টাকার ড্রাগImage Credit source: Indian Coast Guard | Official X account
Follow Us:
| Updated on: Apr 14, 2025 | 1:15 PM

আহমেদাবাদ: মাছ ধরার নৌকা। আরব সাগরের বুকে ভারতীয় জলসীমার মধ্যে ওই নৌকাতে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগ বাজেয়াপ্ত করল গুজরাট অ্যান্টি-টেররিজম স্কোয়াড(এটিএস) এবং ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী(আইসিজি)। গুজরাট বন্দরের কাছে ওই নৌকা থেকে ৩০০ কেজি মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। যার বাজারমূল্য ১৮০০ কোটি টাকা।

এক এটিএস আধিকারিক জানান, ১২ এপ্রিল রাতে এটিএস এবং উপকূলরক্ষী বাহিনী যৌথভাবে এই অভিযান চালায়। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমারেখার ভারতীয় জলসীমার অর্ধ মাইলের মধ্যে চলে এসেছিল মাছ ধরার ওই নৌকাটি। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমারেখার পাকিস্তানের দিক থেকে ওই মাদক ভারতীয় জলসীমায় আনা হয়েছে বলে অনুমান। পাচারকারীরা ৩০০ কেজি ড্রাগ ওই নৌকায় মজুত করেন। যৌথ বাহিনীকে আসতে দেখে পাচারকারীরা পাকিস্তানের জলসীমায় চলে যায়।

১৮০০ কোটি টাকার ওই ড্রাগ কোথায় পাচার করা হত, তা তদন্ত করে দেখছে গুজরাট এটিএস। যৌথবাহিনীর এই অভিযানের প্রশংসা করে গুজরাটের পুলিশমন্ত্রী হর্ষ সাংভি এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, “ড্রাগ পাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এটিএস ও উপকূলরক্ষী বাহিনীর সমন্বয়ের সাফল্যের উদাহরণ এই অভিযান। এর আগেও যৌথ অভিযানে সাফল্য পাওয়া গিয়েছে।”

এই খবরটিও পড়ুন

গুজরাটে ১৬০০ কিমি উপকূল সীমা রয়েছে। জলসীমাকে ব্যবহার করে ড্রাগ পাচার রুখতে এই যৌথ অভিযান চলছে। গত কয়েক বছরে ১৩টি সফল অভিযানে প্রচুর পরিমাণে মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।